শায়েখ কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরীর কাছ থেকে আমাদের কহমি অঙ্গনে লক্ষ লক্ষ আলেমদের এলেম শিক্ষার প্রয়োজন আছে কামরুল ইসলাম বিন ওলিপুরী প্রত্যেকটা কথা কোরআন হাদিস সম্মত
sohrab, উনি কিভাবে বর্তমান যুগের হানাফী হলেন? উনি তো পরিষ্কার বাংলায় বুঝিয়ে দিলেন। উনি তো বললেন - হানাফী বলতে - ইমাম আবু হানীফা, তার ছাএ মোহাম্মদ ও ইউসুফ। এদের ফতোয়া উনি মানেন। এরা সবাই, ফিকাহ-র ভিন্নমত করলেও, আকীদায় সালাফী ছিলেন (সব সাহাবা, তাবেইন, তাবে-তাবেঈন, ৪ খলীফা, ৪ ইমাম, হাদীস কেখকগন - সবাই সালাফী ছিলেন). পরবর্তী হানাফীরা সালাফী আকীদা ছেড়ে, আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদা গ্রহন করে, সুফীবাদ গ্রহন করে, মিলাদ-কিয়াম,হায়াতুননবী, হাজের - নাজের, ইবনে আরাবীর ওহাদাতুল ওজুদ আকীদা গ্রহন করে। এগুলো সবই বিদাত। তাই, উনি বললেন - উনি ওরিজিনাল, আসল হানাফী, বর্তমান হানাফী না। এবং যেহেতু বর্তমান হানাফীদের এই বিদাতের প্রতিবাদ, বিরোধীতা করেন, গোমর ফাস হবে বলে, বর্তমান কওমি দেওবনদী হানাফী উনাকে আহলে হাদীস বলে গালাগালি করে। আপনি উনার কথা আবার শুনুন।
আমি আল্লাহ ও রাসূলের আনুগত্য করি, এতে যদি কোন ইমামের সাথে মিলে যায়, তাঁতে আমার কোন সমস্যা নেই। আর যদি না মিলে যায় তাঁতেও আমার কোন সমস্যা নেই। এটাতে যদি কেউ মনে করে আমি আহলে হাদীস, আবার কেউ যদি মনে করে আমি হানিফ, আবার কেউ যদি মনে করে আমি শাফেয়ি, তবে আমার কোন সমস্যা নেই।
mdsaifullah, কি অর্থহীন কথা, গজামিল দেয়া কথা, আবোলতাবোল বলেন। আপনার মাপকাঠি হবে - কোরান, সহীহ হাদীস। আপনি যে,কোন ইমামকে মানুন,ফলো করুন, কোন অসুবিধা নেই। কিনতু যদি ইমামের ফতোয়া সহীহ হাদীসের বিরুদ্ধ, বিরোধি, সাংঘরশিক হয়, তখন, অবশ্যই আপনাকে, ইমামের কথা বাদ দিয়ে, সহীহ হাদীস মানতেই হবে। রসুল ভুল করতে পারেন না, ইমামের ভুল হতে পারে।
@@easyway10 হা, সঠিক কোরান, সহীহ হাদীস মানলে, আপনি স্বীকার করুন বাা মুখে,না বলুন, আপনি আহলে হাদীস সালাফী হয়ে গেলেন। এটা সত্য। এখানে জেদ ধরার কিছু নেই। ইসলামের সব বিতর্কের মাপকাঠি - কোরান - সহীহ হাদীস।
khadija, বাবা-ছেলে ২ জনেই জ্ঞানী, উচুমাপের আলেম। কিনতু আকীদায় বিস্তর পার্থক্য আছে। বাবা - আল্লাহ সর্বত্র, সব জায়গায়। ছেলে- আল্লাহ আরশের উপর, তবে তার জ্ঞান, দেখা, শোনা দিয়ে, সব জায়গায়।
প্রিয় ভাইয়েরা আলহামদুলিল্লাহ আপনারা সবাই সু শিক্ষিত, আপনাদের বুঝার ক্ষমতা আছে,, বুঝতে চেষ্টা করুন। যারা সহীহ ও সঠিক তর্থ দিচ্ছে তাদের কে আহলে হাদিস বলা হচ্ছে। তার মানে কি দাড়ালো আহলে হাদিস রাই সঠিক পথে আছে।
আল্লাহ তুমি আমাদের সকল মুসলমান ভাই ও বোনদের কে সঠিক ও নির্ভুল দ্বীনের মধ্যে পরিচালিত করুন আমীন তোমার অব্যশোই তোমার আব্বাজান তথা আমাদের সকলের একান্ত সুপরিচিত আলেমদের ছরে তার আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী দাঃ বাঃ এর কাছে আরো অনেক দিন ইল্ ম অর্জন করতে চেষ্টা করুন। আবু আম্মার।
শয়তানের উদ্দেশ্য মুসলিমদের খন্ড ভিখন্ড করে দুর্বল করে রাখা। মু'মিনের একমাত্র লক্ষ্য উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ঐক্য। আজ আমরা শয়তানকেই বিজয়ী করার চেষ্টায় মত্ত। হে মহান রব আমদের চিত্ত উদার করে দিন। আমিন।
হে গোটা সৃষ্টি পরিবারের একমাত্র সার্বভৌমত্ব ও প্রশংসার অধিকারী সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ পাক রাব্বুল আলামিন, আপনার নিজ অনুগ্রহে গোটা মানবজাতিকে ক্ষমা করুন এবং গোটা সৃষ্টি পরিবারকে এই মহাবিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করুন..... (আমিন) ..... এক স্রষ্টার,এক সৃষ্টি পরিবারের,এক মানবজাতি পরিবারের ; প্রতিটি প্রাণের প্রতি পরিপূর্ণ শান্তি বর্ষিত হোক..... "THE MANKIND IS A FAMILY' "ONE WHO KILLED THE ONE LIFE, KILLED THE WHOLE MANKIND" "ONE WHO SAVED THE ONE LIFE, SAVED THE WHOLE MANKIND " WITH DUE RESPECT ; EARNEST REQUEST TO ALL, PLEASE PRAY FOR THE WHOLE CREATION FAMILY..... ....."LET'S BE ONE UNIT".....
হযরত এক তালাপ না করি উম্মতকে সোজা রাস্তা দেখায় একতালা থাকবেই কয়জনে ওলামায়ে কেরামের সাথে বসেন উম্মতের মাঝে বিভ্রান্ত না করি আমরা জানি আপনার বাবা বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য একজন আলেম অবশ্যই উনাকে সম্মান করি আপনাকে অসম্মান করি
ভাই তোরা আমল করো এমামাম আবু হানিফার...... এবং মিলিয়ে দেখিস তার সাথে আর আমরা আমল করি কোরআন ও নবীর হাদিস এর ভিক্তিতে ও মিলিয়ে দেখি কোরআন ও হাদিসের সাথে ।আল্লাহ্ যেনো তোমাদের কে হেদায়েত দান করুক আমিন।
বনু কোরায়জা অভিযানের সময় সাহাবাগন রাঃ ২ভাগে বিভক্ত হয়েছিলেন। একদল সময়ের উপর রাস্তায় নামাজ পড়েছিলেন অপর দল বনু কোরায়জায় গিয়ে এমনকি এ'শার সময় আছর নামাজ পড়েছিলেন। এতে কিন্তু দুটি দল সৃষ্টি হয়নি। সেটা ছিল তাঁদের এস্তেহাদি মতান্তর।