মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
#easement
#easement_right
#seraj_pramanik
#law_tips_bd
#lawtips
#money_recover
#borrowed_money
#money_recover
#পাওনাটাকা
#divorce
#criminal_case
#চেককেস
#ষ্ট্যাম্পকেস
#জালিয়াতিকেস
#প্রতারণাকেস
#forgery_case
#cheating_case
#land_law
বন্ধুরা আজ আলোচনা করব টাকা পয়সা ধার দিয়ে না পেলে আইনগতভাবে তা কিভাবে আদায় করবেন সে বিষয়ে। সেইসাথে টাকা পয়সা ধার দেয়ার পূর্বে আপনাকে যে সকল বিষয়ে সচেতন হবে-নতুবা আদালতে মামলা মোকদ্দমা করেও সুরাহা পাবেন না। এ বিষয়ে আইনগত কিছু টিপস নিয়ে কথা বলার জন্য---। মনে রাখবেন কাউকে টাকা পয়সা ধার দিলে লিখিত ডকুমেন্টস থাকা দরকার। বিশেষ করে ৩০০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে টাকা ধার দেয়া-নেয়ার সুনির্দিষ্ট দিন, তারিখ, সময় ও ফেরত দেয়ার সময় উল্লেখ থাকতে হয়। টাকা লেনদেনটি যাদের সামনে হয়েছে, তাদেরকে এ ষ্ট্যাম্পে সাক্ষী হিসেবেও রাখতে হয়। পাশাপশি দেনাদার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে কিংবা টাকা পরিশোধে অপারগতা প্রকাশ করলে যাদের সামনে টাকা পয়সা দিবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, তাদেরকেও মামলায় সাক্ষী বানাতে হয়। সাধারণত টাকা পয়সা লেনদেন সম্পর্কিত বিষয়ে আমাদের আদালতগুলোতে দন্ডবিধি’র ৪০৬/৪২০ এর মামলা বেশী হয়।
দ-বিধির ৪০৬ ধারায় বলা আছে, অপরাধজনিত বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে দোষী হলে দায়ী ব্যক্তিকে তিন বছর পর্যন্ত কারাদ- বা অর্থদ- অথবা উভয় দ-ে দ-িত হতে হবে। বিশ্বাসভঙ্গের অপরাধ একটি জামিন অযোগ্য অপরাধ। যদি কোনো অফিসের কর্মচারী বিশ্বাসভঙ্গ করেন, তাহলে দ-বিধির ৪০৮ ধারা অনুযায়ী সাত বছর পর্যন্ত কারাদ- এবং অর্থদ-ে দ-িত হবেন। আর ৪২০ হচ্ছে কেউ কারও সঙ্গে কোনো বিষয়ে যদি যেকোনো ধরনের মিথ্যার আশ্রয় নেয় এবং কোনো প্রতিশ্রুতি ভেঙে ফেলে, কাউকে ফাঁকি দিয়ে প্রতারণামূলকভাবে বা অসাধুভাবে কোনো ব্যক্তির শরীর, মন বা সম্পত্তির ক্ষতি করে বা ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে তাহলে সেটি হবে প্রতারণা। ৪২০ ধারা অনুযায়ী সে ব্যক্তি ৭ বছর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদন্ডে বা অর্থদন্ডে বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হতে পারে। এ ধরণের মামলা করতে হলে থানায় এজাহার হিসেবে কিংবা সরাসরি আদালতে গিয়েও মামলা করা যায়। সাধারণত এ ধরনের মামলা আদালতেই বেশি দায়ের করা হয়।
আদালত বাদীর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে মামলার গুণাগুণ বিশ্লেষণ করে সরাসরি আমলে নিতে পারেন অথবা কোনো প্রাথমিক তদন্তের জন্য ব্যক্তি বা সংস্থাকে আদেশ দিতে পারেন। আবার সরাসরি এজাহার হিসেবে গ্রহণের জন্য থানাকেও নির্দেশ দিতে পারেন। এ বিষয়ে উচ্চতর আদালত বলছেন, When there has been specific promise by the accused for the return of the deeds by specific time and then they violated the promise the ingredient for offence section 406/420 penal code is well present. 52 DLR-392যে ক্ষেত্রে লিখিত অঙ্গীকারনামা থাকে ও সুনির্দিষ্ট প্রতিজ্ঞা থাকে সেক্ষেত্রে ৪০৬/৪২০ ধারার অভিযোগ প্রমাণিত হয়। উচ্চ আদালত আরেকটি সিদ্ধান্তে বলছেন, It is not correct to say that in a case of cheating there is no necessity to prove initial intention to deceive and that subsequent conduct of the accused is enough to find him guilty. 45 DLR-578.
আবার অনেকে বলে থাকেন এ জাতীয় মামলা দেওয়ানী আদালতে করে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে থাকে। এক্ষেত্রে উচ্চ আদালত বলছেন যে ক্ষেত্রে ফৌজদারী অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে দেওয়ানী ও ফৌজদারী উভয় কেস করতে আইনগতভাবে কোন বাঁধা নেই বরং উভয় আদালতেই আইনগতভাবে মামলা করা যাবে। বলা হচ্ছে, ইড়ঃয পরারষ ধহফ পৎরসরহধষ পধংবং পধহ ৎঁহ ঃড়মবঃযবৎ.(৫৭ উখজ ৭২৭). সম্মানীত ভিউয়ারস এ বিষয়ে যদি আপনাদের---
/ @lawtipsbd
8 апр 2024