@@abutaherchowdhury638 ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-TPsKSvTO4t8.html আমার আবৃত্তি শোনার জন্য অনুরোধ রইল;ভালো লাগলে কমেন্ট এ জানাবেন 😊
সত্যি ,ভসলোবাসা হয়তো কখনো ভোলা যাই না, আমি আবার তার কথাই কল্পনা করলাম.. হয়তো আমার জীবনেও একদিন হঠাৎ মাঝপথে তার দেখা পাব.. কিন্তু তখন হয়তো.... দৌড়ে গিয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরার অধিকারটা থাকবে না আর... ভালো থেকো প্রিয়😢💔
আপনার বাচিক মেধায় আপ্লুত হলাম। কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেলাম। জীবনের সাথে কবির ভাবনা মনকে এমনভাবে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সে তো ধন্যবাদের উর্দ্ধে। চোখের জলে বাঁধ দিতে পারলাম না।
প্রিয় প্রিয়া দাশ, হয়তো এভাবেই একদিন একে অপরের মুখোমুখি হবো কিন্তু তখন আর কোনো অধিকার থাকবে না কথা বলার। হয়তো আমাদের শেষ দেখাটাও হয়ে গিয়েছে সেটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। 💔
বলার মতো কিছু সুদু এ-ই তুটুক বলবো যারা কবিতা টা এখনো দেখতে পান নাই তারা একটু শুনে নিবেন আপনার সব অতিত মনে করে দিবে কমেন্ট টা ২০৯০ সালের জন্য রেখে গেলাম
খুব সুন্দর কবিতা এবং আবৃত্তি ,দুটোই মনোমুগ্ধকর । আজকে আমার জন্মদিন, আমার ছেলেবেলার বান্ধুবির সাথে অনেকদিন পর আজ দেখা করব । তাকে কল্পনা করে টুকটাক লেখালেখি করতাম । কিন্তু আজ তার জন্যে কিছু লিখিনি বলে খারাপ লাগছিল । আপনার আবৃত্তি মন কেড়ে নিল, আপনার সম্মুখীন যদি হতে পারতাম তবে শিষ্যত্ব গ্রহণ করতাম । ভাল থাকবেন দিদি 🤍
অনিমেষ ও হয়তো সেদিন একবার পিছনে তাকিয়েছিল কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ মুহূর্তটা মিলে যায়নি। একইভাবে সেও হয়তো একই কথাগুলি ভেবেছিল যা মৃন্ময়ী ভেবেছে। কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারেনি। এই না পারার কারন ব্যাখ্যায় না হয় নাই গেলাম। তবে কি জানেন তো, কারণ গুলো দূরে সরিয়ে রেখে, যদি কোনো একজন এটা পারতো...তাহলে হয়তো এই চিরন্তন দূরত্বটা আর আসতো না।🙂 জীবনে যদি সিনেমার মতো দুই তরফের মনের অবস্থাই পর্দায় ফুটিয়ে তোলা যেত, আর দেখা যেতো তাহলে এতো ভুল বোঝাবুঝি হতো না।😂 মাঝেমধ্যে চরম নির্লজ্জ হতে ইচ্ছে করে। কিন্তু অনেক অনেক কারণ সামনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। সেই কারণ ব্যাখ্যায় না হয় নাই গেলাম 🙃।
একদম ঠিক বলেছেন। কিন্তু সব জানা সত্ত্বেও আমরা সেই অদৃশ্য বাধার পাঁচিল ডিঙিয়ে যেতে পারি না। তাতে ক্ষতি নিজেদেরই। সব যেন উপরওলার খেলা। খুব খুব ভালো লাগল আপনার কমেন্ট পড়ে। ভালোবাসা নেবেন❤️
অসাধারণ, যদিও এই শব্দটি যথেষ্ট নয় এটা শোনার পরের অনুভূতি বোঝানোর জন্য। সবার জীবনেরই কোনো না কোনো বাঁকে কোনো "অনি" থেকে যায় আর সাথে সম্পর্কের এমন কিছু অনুভূতি যা মনের গভীরে স্মৃতির পাতায় খোদাই হয়ে থাকে আমৃত্যু।
এই আবৃত্তি আমার খুব ভালো লাগে। প্রায় মধ্যরাত হলো শুনি এই কবিতা। কিন্তু এই কবিতার সাথে আমার জীবনের মিল নেই কারণ আজ থেকে ঠিক দুই বছর আগে তাকে আমি আমার করে নিয়েছি। বাইশ বছর না হাজার বাইশ বছর থাকতে চাই তার সাথে, হোক সেটা এপারে বা ওপারে। দোয়া করি যারা না পাওয়ার বেদনায় কাতর তাদের সবার জীবনে একটা দুর্দান্ত প্রেম আসুক।
কবিতার প্রতিটা লাইন,প্রতিটা শব্দ হৃদপিণ্ডে ছুয়ে গেল... "আমি হাজারবার টের পেয়েছি " দূরত্ব বাড়ানো সহজ,বিচ্ছেদ সহজ! জটিল ছিল শুধু তোমার শূন্যতাটা একেবারে মুছে ফেলা... এই কথাটা যে কতটা সত্য,,তা আমি খুব ভালো করে জানি... সত্যি বলতে ভালোবাসা মানুষটাকে চিরতরে মুছে ফেলা কখনো যায় না...এতটা শক্তি বিধাতা আমাদের দেয়নি...
দেখা হবে বলে ভেবো না, কথাও হবে! অপরিচিত যখন হয়েই গেছি, অপরিচিত থেকেই যাব! - অনিমেষের জবাব! মজা করলাম। তবে এ কন্ঠের প্রেমে না পড়ার মতো ক্ষমতা অামার নেই! অসাধারণ!
অজান্তেই চোখের কোনটা ভিজে গেল, বাক্যহারা হয়ে গেলাম, সত্যিই সময় মানুষকে একেঅপরের থেকে কতো দূরে সরিয়ে দেয়, তবে এই পৃথিবীটা গোল, তাই না চাই তেও অতীত কে সে সামনে তুলে ধরে।।।
Speach less it's true or Divine love 💙Which is boarder less, eternal and infinity...Dil ko chu geya... Love you too all for making and presenting this video.. Love you
আমার অনির পুরনো ঠিকানার মৃন্ময়ী আমি। বসন্তের মতো সেও এসেছিল আমার জীবনে! জীবনের শেষটায় একসাথে নিশ্বাস ত্যাগের ব্রতে অনি শত মান-অভিমান,,রাগারাগি স্বত্বে ও কখনো ছেড়ে যায়নি আমায়🌺 শেষজীবনটায় রাস্তায় হঠাৎ এমন করুণ দেখা আমাদের হবে না ভাবলে বুকের ভেতর একটা অদ্ভুত আনন্দ হয়🖤
ভালোবাসাটা হলো কুড়ানো মানিক।কেউ পাবে আর কেউ দেখবে এটাই কি স্বাভাবিক নয়।যারা দেখে তারা মহান আর যারা পায় তারা ভাগ্যবান।ভালো আছে শুনতেই তো ভালো লাগে।সে খারাপ থাকলে হয়তো আমার ও ভালো নাও লাগতে পারে।তাই আমার স্বার্থের জন্য বলছি কেউ ভালো থাক।
ভালো লাগলো কবিতাটি। জীবন বসন্তোকে শীতের হীমেল হাওয়া আর কুয়াশার আধারেই ঢেকে রয়েছে যে!হারিয়ে গেছে জীবন থেকে চবিবশটি বসন্তো। ঝরে গেছে অনেক অজানা অশ্রুর অফোটা কলি।তাই হতাশায় এখন জীবন চলার পথের সঙী্্্্
প্রিয় অনিমেষ, কেমন আছো? ভাবছো, এতোগুলো বছর পর আমি কোথা থেকে! সেদিন তোমায় দেখলাম অনেকটা দূর থেকে, রাস্তা পার হবার সময়। গায়ে একটা হলুদ পাঞ্জাবী, হাতে বাজারের ব্যাগ। চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা দেখলাম একটা! বেশ সংসারি লাগছিল তোমায়! তবু চিনতে এতোটুকু সময় লাগল না! শুধু বয়সের ছাপে একটু মুড়িয়ে গেছো। কিন্তু গালে সেই খোঁচা খোঁচা দাড়ি, ঠোটের পাশে ছোট কালো তিল, সেই নেশা লাগানো ঘোলাটে চোখ, সবটা এক আছে! কেবল চুলে পাক ধরেছে খানিকটা! অনি, তোমার মনে পড়ে? তুমি যখন বলতে - চুল দাড়ি না কেটে তুমি রবীন্দ্রনাথ হবে, আমি কি রেগে যেতাম সেটা শুনে? আমি শুধু ভাবি, জীবনের এই ২২টা বছর কিভাবে চলে গেল আমাদের দুজনের থেকে! সবতো ঠিক-ই ছিলো, হঠাত... শেষ যেদিন তোমায় দেখলাম, সেদিন এক বর্ষার সন্ধ্যা! রাস্তাটা মরিচবাতি দিয়ে সাজানো ছিল! দুজনে মুখোমুখি দাড়িয়ে সেদিন সিদ্ধান্ত নিলাম, ''আর একসাথে নয়!'' কতোটা সহজে সেদিন এতোটা কঠিন হয়ে সারাজীবনের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছিলাম আমরা? অনিমেষ, সেই সন্ধ্যায় দুজন দুপাশে হেটে যাওয়ার সময় আমি খুব করে চাইছিলাম, তুমি আমায় একটাবার আটকাও! কিছুটা যাওয়ার পর যখন পিছু ফিরে দেখলাম- তখন নিয়ন বাতির আলোয় তুমি হেঁটে যাচ্ছো! ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছ দূরে কেমন জানি ধূসর হয়ে! আকাশ ভেংগে খুব জোরে বৃষ্টি পড়েছিল সে রাতে! আমি আমার উত্তরের ঘরটায় বসে তোমার ফোনের অপেক্ষায় ছিলাম! এভাবে রোজ আকাশ কালো করে রাত নামতো, আর আমি আমার ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকতাম সারাটারাত! তারপর একদিন বুঝে নিলাম,বিধাতা আমাদের সংসারটা একসাথে লেখেননি.... অনি, আমি হাজারবার টের পেয়েছি- "দূরত্ব বাড়ানো সহজ! বিচ্ছেদ সহজ!" জটিল ছিল শুধু তোমার শূণ্যতাটা একেবারে মুছে ফেলা! অনিমেষ,খুব চেনা রাস্তায় দীর্ঘদিন পরে হাঁটলে এক ধরনের অনুভূতি হয়! সেদিন রাস্তা পার হবার সময় যখন তোমার মুখটা দেখলাম,মুহূর্তেই আমার সমস্ত অতীত চোখের সামনে ওলটপালট হয়ে গেল! সেদিন তোমায় একটু ছুঁয়ে দেখা হয়নি! ২২টা বছর আমাদের এতোটা দূরে সরিয়ে দিল কি করে অনিমেষ?? মাঝে মাঝে ভীষণ ইচ্ছে হয়, পুরাতনে ফিরে যাই! আবার গোধূলীর সময় শহরের শেষ মাথায় বসে জ্যোৎস্নার আলো মাখি! তোমার মোটা ফ্রেমের চশমার নিচে যত্ন করে লুকিয়ে রাখা চোখের দিকে তাকিয়ে আমি আবার নেশাগ্রস্থ হই! আচ্ছা অনি, তোমার সেই বইয়ের নেশাটা এখনো আছে? তুমি ভালোবাসতে "বুদ্ধদেব গুহ" আর আমি "সমরেশ মজুমদার"!? সেই আঠারো কি কুড়ি বছর বয়স তখন আমার! তারপরেই একদিন বসন্তের মতো জীবনে তুমি এলে! আমার এখন বয়স বেড়েছে অনি! মুখে কুচকোনো চামড়া,চোখের নিচে কালো দাগ, তলপেটের মেদ, মাথায় কমে যাওয়া চুল,শরীরে রোগের বাসা প্রতিমুহূর্তে মনে করিয়ে দেয়- আমি কতোটা মুড়িয়ে গেছি বয়সের তুলনায়! সবাই আমায় সান্ত্বনা দেয়, কিন্তু আমার মন বলে- আমি আর বেশিদিন নেই! অনিমেষ, মৃত্যুর দরজাটা খুব কাছ থেকে দেখছি জানো? এখন একএকটা দিন আমার কাছে কেবল স্রষ্টার উপহার! বিধাতার খেলা দেখো অনিমেষ, চলে যাওয়ার আগেই বোধহয় তোমায় দেখিয়ে দিলেন তিনি! অনি, আমরা এখনো এক শহরেই আছি অথচ তাও কতোটা ভীষন দূরে তাইনা? কতোটা পথ হেঁটে গেলে তোমায় ছুঁতে পাবো, তাও জানা নেই! অনি,তুমি ভালো থেকো! যদি কোনদিন পারো, এসে একবার ছুঁয়ে দিও! হোক সেই মুহূর্তে আমার শরীরটাই আর প্রাণ নেই...! 🙂 কতোগুলো বছর তোমার মুখে "মৃন্ময়ী" ডাকটা শুনিনা অনিমেষ! সখ করে দিয়েছিলে তুমি আমায় নামটা ! অনি...আবার একটাবার ডাকবে আমায় সেই নাম ধরে? চোখ বুজার আগে কেবল একটাবার.....??? এই ব্যস্ত শহরে কোন এক ফিকে সন্ধ্যায়, তোমার সেই পুরোনো ঠিকানায় ফিরে আবার একটাবার... ?? -ইতি তোমার 'মৃন্ময়ী'!