আসাদুজ্জামান নূর সাহেব, কোলকাতা থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতো অসাধারণ দুই অভিনেতা ও অভিনেত্রীকে ( এবং আপনিও নিজ গুণে ভাস্বর ) একসাথে বাংলাদেশে এই চমৎকার সাক্ষাৎকার নেওয়ার জন্য। যদিও হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায় আর আমাদের মধ্যে নেই, তবু এই দুই বরেণ্য শিল্পীকে আপনি একসাথে পেয়েছিলেন,এটা আমাদের সৌভাগ্য। সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় এই উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ অভিনত্রীদের মধ্যে একজন,একথা স্বয়ং উত্তমকুমার ও বলে গেছেন। হারাধন বাবুও অসামান্য অভিনেতা। আপনি নিজেও বরেণ্য শিল্পী। আপনাদের তিন মহীরুহকে এক মঞ্চে আনার জন্য দেশ টিভিকেও ধন্যবাদ। দেশভাগের যন্ত্রণায় কত গুণী বাঙালী যে এপার ওপারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়লেন, তার ইয়ত্তা নেই।।
অপূর্ব সাক্ষাত্কার , আমি ওনাদের ছবি দেখা শুরু করেছি শৈশবে কলকাতা দুরদর্শনে (যেটা আজও দেখি নেট দুনিয়ার কল্যানে), সেটা ছিল সোনালী অতীত, কষ্ট হয় এই ভেবে যে, সেই দিনগুলি আর কোনদিন ফিরে আসবে না আর আমরা হারিয়ে ফেলবো হারাধন বাবুদের মতো এক একজন দিকপালকে.
ধর্ম আর মাটি ভাগহতে পারে কিন্তু আমরা বাংগালী কখনো ভাগহবো না। আমরা একটি দেশের দুটি মানুষ বাংগালী ভারতবাংলাদেশ আমাদের দেশ। ধন্যবাদ আসাদুজ্জামান নুর ভাইকে হাজার হাজার সালাম আপনাকে। বেঁচে থাকুন ভাই আমরা যদের কাছে ঘেঁষতে পারবো না তাদের সম্বন্ধে জানিয়েছেন ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের প্রিয় নুর ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ, বিশেষ করে শ্রদ্ধেয় হারাধন বন্ধপদ্যায় মত একজন শিল্পীকে আমন্ত্রিত করার জন্য। যার মুখ থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং শিখতে পারলাম।
এটা অনেক পুরোনো প্রতিবেদণ। হারাধন ব্যানার্জী ২০১৩ সালে মারা গেছে। হরিধন মুখার্জী , তুলসী চক্রবর্তী, ছায়া দেবী, মলিনা দেবী, জোহর রায়, ভানু, অনিল চাটার্জী এবং সাবিত্রী চ্যাটার্জী, পাহাড়ি সান্যাল, ছবি বিশ্বাস ইত্যাদি আমার প্রিয় অভিনেতা অভিনেত্রী.
Asaduzzaman Noor:-- Thanks to you for your endeavour inviting so many personalities of both of the Bengals in your programmes. All of us have been bearing the brunt of the agonies of the so-called partition of this Sub-Continent on the basis of the Two -Nations Theory against the aspirations of the Bengali speaking people. Uprooted people have been shattered due to this partition. I am really pleased to listen to the discussion of the persons invited in the Desh TV under your stewardship.
অসাধারণ আসাদুজ্জামান নূর স্যার আর আপনার অভিনীত বেলা অবেলায় যেই দুইজন ব্যক্তিকে নিয়ে এসেছেন অসাধারণ অভিনয় আর আমি চুয়াডাঙ্গা থেকে দেখছি হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায় যে আমাদের চুয়াডাঙ্গা ভিজে স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছে এটা চুয়াডাঙ্গার জন্য গর্ব
আপ রুচি খানা, পর রুচি পরনা , অনেক সময় মেয়েদের পোশাক নিয়ে ভালো কিছু বললেও পছন্দ করেনা, বাংলাদেশের television এর নায়িকারা খুব সুন্দর শাড়ি পরে l সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের পোশাক বেমানান
janmabhumi theke chhinnamul howar je kasto asangkha bengali boye berachhen, sei kasto ta aami dekhechhi aamar baba mayer madhye. onara janme chhilen Pabna District e.
Haradhon babu onekdin agei deho rekhechen. Eta purono clip.oke keu thik utilize koreni. Sabitri to age chilo comedy queen..ekhn oto bhalo koren na ar.দেশ টিভি আমিও দেখি ইউটুব এর মাধ্যমে।
সাবিত্রী ম্যামের পৈতৃক বাড়ি ছিল তৎকালীন ঢাকা জেলার,মুন্সিগঞ্জ মহকুমা (বিক্রমপুর)। বর্তমান মুন্সিগঞ্জ জেলা। বলতে পারেন গ্রামেন বাড়ি। তার বাবার রেলওয়ে চাকরি সূত্রে তার জন্ম কুমিল্লা জেলার হাজিগঞ্জ।পরে তার বাবা ঢাকা শহরের কমলাপুরে আসেন।সেখান থেকে কলকাতায় দেশান্তরি হন।
হিন্দুরা প্রোপাগান্ডার ভিকটিম হয়ে দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে অনেকেই চরম ভোগ ভুগেছে। আমার যশোর জেলায় বাড়ি। আমাদের গ্রামের বা উপজেলার শহরের কেহ ইন্ডিয়াতে যায়নি, দুই একজন বাদে। কিছু লোক গিয়েছিলো, আবার ফিরে এসেছিল, কারণ তাদের দণ্ডকারণে পাঠিয়ে ছিল. পালিয়ে আবার চলে আসে.
প্রোপাগান্ডার ভিকটিম হয়ে নয়,বহু জায়গায় হিন্দুদের উপর সংগঠিত সংহার হয়।স্বাভাবিক পাশের বাড়ির বা গ্রামের হিন্দু মেয়েদের যদি টেনে নিয়ে যাওয়া হয় স্বাভাবিক ভাবেই হিন্দুরা নিরাপত্তার অভাব বোধ করবেন।নোয়াখালিতে আক্রমণ করা হয় লক্ষ্মীপূজোর রাতে যখন ঘরে ঘরে ব্যস্ততা,আয়োজন সেই অন্ধকারে অতর্কিতে। এক এক পরিবারে দশজন বারোজনকে হত্যা করা হয়।এরকম বিভিন্ন জেলাতেই হয়।পাকিস্তান সরকার বা মুসলমান প্রতিবেশীরাই বিশ্বাস ভঙ্গ করেছিলেন।৭১ এদেরই আপনারা রাজাকার অভিধা দিয়েছেন।আপনারা বলেন দেশাভাগ হয়েছে বলেই আমাদের আমাদের নিজস্ব দেশ পেয়েছি.. সেই নিজস্ব দেশ আপনারা বাঙালীর চাননি,মুসলমানের চেয়েছেন।দুঃখ , অভিমান থাকলেও,বিদ্বেষ নেই। যা বাস্তব,যা ঘটনা,তাইই বললাম!অনেকে ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার কথা ভেবে চলে এসেছিলেন।যাঁরা থেকে গেছিলেন তাঁদেরও সুকৌশলে চলে যেতে বাধ্য করা হয়।মিহির সেনগুপ্তের বিষাদবৃক্ষতে এই সম্মিলিত পরিস্থিতির একটা ছাপ পাওয়া যায়।হিন্দু যত কমতে থাকল হিন্দুরা দুর্বল হতে থাকল।সরকার যদি হিন্দুবিরোধী না হত তাহলে হয়তো তাঁরা টিকে যেতেন।কিসে কি হত বলা মুশকিল! যারা ফেস করেছে তাঁদের পক্ষে তো আরও মুশকিল ছিল। তাও এখন সোশাল মিডিয়ায় কিছুটা সেতুবন্ধন হয়!