আমি একজন হিন্দু। ভগবান গেীতম বুদ্ধেকে আমি অনেক ভালোবাসি। উনার এই উপদেশ গুলোর জন্য। অহিংসা পরম ধর্ম। জীব হত্যা মহাপাপ।জগতের সকল প্রানী সুখি হোক। প্রনাম গেীতম বুদ্ধ
আমি একজন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী হয়ে গর্বিত। আপনার প্রতি আমার একটা অনুরোধ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীগণ নিজ ধর্ম ত্যাগ করলে কি কি শাস্তি হয় অর্থাৎ কি পাপ ভোগ করতে হয়,,, সেই বিষয়ে একটা ভিডিও তৈরি করার অনুরোধ করছি। এতে অনেকের উপকার হবে,যারা স্বধর্ম ত্যাগ করলে কি কি পাপ হয় এইসব বিষয়ে অজ্ঞ।
আমি গর্বিত কারণ বৌদ্ধ পরিবারে জন্ম আমার। আমরা দেখি বর্তমানে ধর্ম প্রতিষ্ঠান বেশি আছে কিন্তু ঈমান নাই মানুষের মধ্যে। আমি মনেকরি পাপের পৃষ্ঠ হয়ে মানুষ একদিন বুঝবে বৌদ্ধ ধর্মই হলো আসল মার্গের ধর্ম। এই ধর্ম নিজের কাজের ওপর, মনের ওপর বিশ্বাসী। যে যে কাজ করবে তাকে সে ফল ভোগ করতে হবে।
খুব ভালো লাগলো। কিন্তু এখানে একটি বিষয়, কোনটি সঠিক? এখানে বলা হয়েছে সিদ্ধার্থের জন্ম ৬২৩খ্রি: পূর্বাব্দে এবং মহাপরিনির্বাণ ৫৪৩খ্রি: পূর্বাব্দে। কিন্তু পালি বিশারদ বাবু সুদর্শন বড়ুয়া প্রণীত প্রশ্নোত্তরে ত্রিপিটক ২য় খন্ডের ৩২ নং পৃষ্ঠায় ৭নং প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়েছে যে, সিদ্ধার্থের জন্ম ৭ই এপ্রিল,৬২৫খ্রি: পূর্বাব্দ, বুদ্ধত্ব লাভ ১০ই এপ্রিল ৫৯০খ্রি: পূর্বাব্দ এবং বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণ ২২শে এপ্রিল ৫৪৫খ্রি: পূর্বাব্দ। সেই হিসাবে ২০২১খ্রি: বা চলতি বছরে ২৫৬৫ বুদ্ধাব্দ । ভূল হলে ক্ষমা করবেন।
@@mdtowhidulislan8077r tui pig 🐖 stan 🇵🇰 er dalal jaroj bustard bejonma desdrohi jihadi rajakar arab rape product halala birjo mlechho kothakar 1400 bochorer pedophile payukami sishukami guha ferot burar mutro r hagu uter mutro sathe mishe kheye nijer bou bon ke onner kache halala korte pathiye nijera kono madrasa te giye kono imam er iman donder upor bose porar sikhha sikhis toder dhormo theke tai na jihadi terrorists hoye hotta korar sikhha dai tai na toder dhormo ki bolis 😄😄😁😁
@@mdtowhidulislan8077হিন্দু সনাতন ধর্ম সবচেয়ে প্রাচীন 🕉️🛕🪔।পূজার দ্বারা আত্মার শুদ্ধি হয়,আর মূর্তি বানানো হয়,ঈশ্বর কে অনুসরন করার জন্য আমি গর্বিত আমি হিন্দু সনাতন ধর্মের 🕉️🛕🪔।তবে আমি সব ধর্মকে সম্মান করি আমার ধর্ম কোনো ধর্ম কে ছোটো করার শিক্ষা দেয়না,।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ভিডিওটি তৈরি করার জন্য. আপনার ভিডিও এর এক পর্যায়ে আপনি স্বর্গের কথা উল্লেখ করেছেন বৌদ্ধ ধর্ম স্বর্গ-নারক বিশ্বাস করে না পৃথিবীতে সব ? 🙏please
ভগবান হয়ে সিদ্ধি লাভ করবেন কেন?তিনিতো আদি থেকেই মুক্তিপ্রাপ্ত।তিনি বলেছেন তিনি মুক্তিদাতা নন পথপ্রদর্শক। ভগবান যদি মুক্তি দিতে না পারলে কিভাবে ভগবান হলেন?তিনি ৬২৫ খ্রিস্টপূর্বে আবির্ভাব হলেন।এর আগে কোথায় ছিলেন?আগের লোকেরা কোন ভগবানের অনুসারী ছিল?তারা কিভাবে মুক্তি লাভ করবে তা ভগবান আগে বলেননি কেন?এ ধর্মগুলোর কোন যৌক্তিকতা খুঁজে পাচ্ছিনা।আবার বলে তারা ভগবান নেই।তাহলে মানুষ মৃত্যুর পর আবার কে জীবীত করে?
আমি গর্বিত আমি একজন বৌদ্ধ ধর্ম অনসারী সাথে সাথে যেমন আমার ধর্মকে ভালোবাসি সম্নান করি তেমনি অন্য সকলকে ধর্মকে ও ভালোবাসি সম্নান করি সব্বে সস্তা সুঃখে বভান্ত জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক দুঃখ থেকে মুক্তি লাভ করুক বুব্দাং শরনাং গচ্ছামি ধমং শরনাং গচ্ছামি সংঘং শরনাং গচ্ছামি সাধু সাধু সাধু
বুদ্ধের ধর্ম ভিন্ন এক ধর্ম, যেখানে অন্যান্য ধর্মের মত অন্ধ বিশ্বাসের স্থান নেই। ইসলাম ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম, হিন্দু ধর্ম এই তিন ধর্ম কাল্পনিক এক সত্ত্বাকে স্রষ্টা বা ঈশ্বর বা আল্লাহ বা ভগবান বলে বিশ্বাস করে, এবং তারা আত্মা নামক কাল্পনিক মিথ্যা ধারণাকে বিশ্বাস করে। বিশ্বাস না করলে ভয় দেখিয়ে বিশ্বাস করানো হয় যেন জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বুদ্ধ আমাদের সবার মতই একজন মানুষ যিনি মানুষের মনের ক্ষমতাকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে গেছেন ধ্যানে, আমাদেরকেও উনার স্তরে যাওয়ার পথ দেখিয়েছেন, নির্বান লাভ করার পথ দেখিয়েছেন যা ইহলোকেই লাভ করা সম্ভব। বুদ্ধের ধর্ম মানে আর্য অষ্টাংগিক মার্গ যেটা চতুর্থ ধ্যান থেকে পরম শান্তির চরম তীব্র সুখের স্তরে নিয়ে যায়। এখানে মিথ্যা স্রষ্টা বা ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানের দরকার নেই। ধ্যানে প্রবেশ করে স্থির শান্ত চিত্তে খুজলে বাস্তবে আত্মা বলে কিছু পাওয়া যায়নি। বৌদ্ধভিক্ষু দালাই লামা একবার বলেছিলেন, "বুদ্ধের শিক্ষা যদি বিজ্ঞানের সাথে না মিলে তাহলে বুদ্ধের ধর্মকে ছুড়ে ফেলে দিতে রাজি, কারণ আমরা সত্যকেই খুজি হোক সেটা বিজ্ঞানে বা ধর্মে।" এমনকি নিজের ধর্মগ্রন্থকেও বিশ্বাস না করতে বলেছেন বুদ্ধ। বুদ্ধ বলেছেন নিজের অভিজ্ঞতাকে বিশ্বাস করতে।
@@rashedjalal7347 হ্যা, বুড্ড ছিল একটা সাধারণ মানুষ। আর নাস্তিকও ছিল বটে। এমন কোন নাস্তিক বেটা কে ভগবান বলতে যাব কেন! আর ভারতবর্ষ শুধু রাম আর কৃষ্ণ কে জানে।
আপনাকে আমি বৌদ্ধ ধম্ম পড়াতে পারি? আমি একজন হিন্দু। আশা করি আমার থেকে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমি একজন ধর্মীয় স্কলার। যেকোন ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রাখি। এবং আমি আপনাকে এটার আশ্বাসন দিচ্ছি যে আমি একজন হিন্দু হয়েও বৌদ্ধদের ধম্ম আপনাকে বেশি ভাল করে বুঝাতে পারবো। "পশু-পাখি প্রেমী হলেই যে গৌতম(সিদ্ধার্থ) নামক ব্যক্তি কে শ্রদ্ধা ভালোবাসা দিতে হবে" এটা নিয়ে আগে বিশ্লেষণ করবো। তারপর বাকি টা হবে।
আমি মুসলিম ধর্মের অনুসারী,, তারপরও আমি সকল ধর্মকে শ্রদ্ধা ও সম্মানের সাথে দেখি। আর সকল ধর্মই স্ব স্ব অবস্থান থেকেই সত্য। সকল ধর্মের আদেশ উপদেশ একই অর্থ বহন করে, সংস্করণ ও সংস্কারের কথাও বলে। তবে আল্লাহ্ ঈশ্বর ভগবান গড সৃষ্টি কর্তা বলতে একজন আছেই। শ্রদ্ধেয় বুদ্ধ যখন ধ্যান করতেন --কোন স্রষ্টার ধ্যান করতেন?? এটা আমার জিজ্ঞাসা ছিলো দরদী। যেমনটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ ১৫ বছর হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যান করেছেন। তিনি মহান আল্লাহ্ পাকের হুকুম এবং তাঁরই (স্রষ্টার) স্মরণে,,। স্রষ্টা সম্পর্কে তিনি পরিচয় নিজেই কোরআনের বানীতে -- উল্লেখিত ২টা সূরায় প্রমান রয়েছে। তিনি এক ও অদ্বিতীয়, তাঁহার কোন শরীক নেই। তিনি জাতকও নয়, জনক ও নয়। আরেকটি সূরা ফাতেহা রয়েছে তাঁহার আদর্শিত পথ সমন্ধে, এবং তাঁরই প্রশংসার ব্যাপারে।
মুহম্মদের পূর্ব পুরুষেরা ছিলেন মূর্তি পূজারী। তাহলে তিনি কোতা থেকে সৃষ্টিকর্তার ধারণা পেয়ে তার ধ্যান করলেন? ধ্যান মানে কি আল্লা আল্লা আল্লা কিংবা অন্য কোন মান নিয়ে জপ করা? ধ্যান মানে এক নিবিষ্ট মনে বা একাগ্রচিত্তে কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা করা; কোন বিষয়ের সমাধান খোঁজা। মাথা থেকে অন্য সব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে দিয়ে একটা বিষয় নিয়ে চিন্তা করা যার জন্য ধ্যান করতে নিরিবিলি, নিস্তব্ধ পরিবেশের প্রয়োজন হয়। গৌতম বুদ্ধ এই প্রকৃতি, জগৎ সংসারের (মানব সহ সকল প্রাণীর জন্ম-মৃত্যু, দুঃখদুর্দশার কারণ নিয়ে) কার্যকারণ নিয়ে ধ্যান করেছেন। বিভিন্ন জ্ঞানী বা গুরুর কাছে থেকে এই সম্পর্কিত জ্ঞান সংগ্রহ করেছেন। পরিশেষে, তাঁর জ্ঞান চক্ষু খোলে গেল; একটা তিনি একটা চরম সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন। এই সিদ্ধান্তটা বৌদ্ধ ধর্ম। মূলতঃ বুদ্ধ ৪টা চরম বা আর্য সত্যের কথা বলেছেন। সেগুলো হলঃ ১) দুঃখ আর্য সত্য: এই জগৎ-সংসার দুঃখ ভারাক্রান্ত; রোগ-ব্যাধি-জরা, মৃত্যু, অপ্রিয় সংযোগ, প্রিয় বিয়োগ, অপ্রাপ্তি এসব দুঃখ সবারই জীবনে অঙ্গাঅঙ্গী ভাবে জড়িত। অর্থাৎ জন্ম হলেই প্রাণী মাত্রকে এই দুঃখ ভোগ করতে হয়। ২) দুঃখের উৎপত্তি: প্রত্যক কার্যের পিছনে একটা কারণ আছে (প্রতীত্যসমুৎপাদ নীতি বা কার্যকারণ নিয়ম)। বুদ্ধ "অবিদ্যা" বা অজ্ঞানতা বা জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাকে দুঃখের মূল কারণ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। অবিদ্যার কারণে মানুষ (সহ সব প্রাণী) জাগতিক বস্তুর প্রতি মোহাবিষ্ট হয়। মৃত্যুতে এই মোহ বা তৃষ্ণা ক্ষয় হয় না; ফলে পুনরায় মাতৃগর্ভে অবস্থান নিয়ে পুনরায় এই জগৎ সংসারে প্রবেশ করে। এটা "দ্বাদশ নিদান" বা ১২টা ধাপে বুদ্ধ সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। ৩) দুঃখ নিরোধ আর্য সত্য: যার সৃষ্টি বা উৎপত্তি আছে তার বিনাশ বা ধ্বংসও আছে। অর্থাৎ দুঃখকে নিরোধও করা যায়। জন্ম-জন্মান্তরের চক্রকে ছিন্ন করতে পারলেই দুঃখ থেকে মুক্তি বা দুঃখকে নিরোধ করা সম্ভব। ৪) দুঃখ নিরোধের উপায়: সম্যক বা যথার্থ জ্ঞান (চারি আর্য সত্য সম্পর্কে), সঠিক ভাবে শীল পালন (সু আচরণ) এবং ধ্যান সাধনার মাধ্যমে দুঃখ নিরোধ বা নির্বান লাব করা সম্ভব। "আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গ" (The Eight Noble Path) -এ বিষয়ে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কাজেই বুদ্ধ কোন ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তার ধ্যান করেননি। হয়তবা মুহম্মদও ধ্যান করতেন- কিভাবে তার জাতিকে একত্রিত ও উজ্জীবিত করা যায়। করতে করতে একদিন হঠাৎ মাথা খোলে গেল; তার মাথায় আল্লাহর ধারণা (আল্লার স্বরূপ) এসে গেল। অবশ্য এর পূর্বে তিনি ইহুদিদের কাছ থেকে এক ঈশ্বরবাদের জ্ঞান পেয়েছিলেন। উনি ওটাকে পূনর্বিন্যাস (rearrange) এবং উন্নতি করণ (upgrade) করেছেন মাত্র।
@@mst.hasnahena6804 কারণ হিন্দু ধর্ম এর শাখা এরা। এরা নিজেরা কোনো ধর্ম সৃষ্টি করে নাই। শুধু মত তৈরি করছে। কিন্তু পরে ধর্মের স্থান পেয়েছে। আর হিন্দু ধর্মের সাথে অনেক কিছু মিল। বেদ,ও তাদের ধর্ম grohonto
@@sathi1235 হ্যা, এটা আমি অনেক দিন ধরে আমাদের হিন্দু ভাইদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। বুড্ডার মত মাথামোটা চোর মিথ্যাবাদী বেইমান আমাদের বিষ্ণুর অবতার হতে পারেনা। ভগবান শ্রীকৃষ্ণর পর আর কোন অবতার এই পৃথিবীতে আসে নি। তোকে আমি এখানেও পোন্দাবো। খুজে খুজে পোন্দাবো
আমি একজন মুসলিম আমি বুদ্দধর্মকে সম্মান করি কিনতু মানিনা আমি মানি বুদ্দকে জিনি বানিয়েছেন জগতের সকল কিচু জিনি শিষটি করেছেন তাকে মানি সেই পরম করুনামই আল্লাহকে মানি আল্লাহর বানী কোরআন মতে ছলি আর যে আমাদের পর কালে মুক্তির জন্ন আল্লাহর কাছে সুপারিশ করার অনুমতি পাবে সেই মোহামানব আমাদের প্রিয় নবী হজরত মোহাম্মদ মোছতাপা সাল্লালাহু আলায়হি ওয়াছাল্লাম
বুদ্ধের ধর্ম ভিন্ন এক ধর্ম, যেখানে অন্যান্য ধর্মের মত অন্ধ বিশ্বাসের স্থান নেই। ইসলাম ধর্ম, খ্রিস্টান ধর্ম, হিন্দু ধর্ম এই তিন ধর্ম কাল্পনিক এক সত্ত্বাকে স্রষ্টা বা ঈশ্বর বা আল্লাহ বা ভগবান বলে বিশ্বাস করে, এবং তারা আত্মা নামক কাল্পনিক মিথ্যা ধারণাকে বিশ্বাস করে। বিশ্বাস না করলে ভয় দেখিয়ে বিশ্বাস করানো হয় যেন জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বুদ্ধ আমাদের সবার মতই একজন মানুষ যিনি মানুষের মনের ক্ষমতাকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে গেছেন ধ্যানে, আমাদেরকেও উনার স্তরে যাওয়ার পথ দেখিয়েছেন, নির্বান লাভ করার পথ দেখিয়েছেন যা ইহলোকেই লাভ করা সম্ভব। বুদ্ধের ধর্ম মানে আর্য অষ্টাংগিক মার্গ যেটা চতুর্থ ধ্যান থেকে পরম শান্তির চরম তীব্র সুখের স্তরে নিয়ে যায়। এখানে মিথ্যা স্রষ্টা বা ঈশ্বর আল্লাহ ভগবানের দরকার নেই। ধ্যানে প্রবেশ করে স্থির শান্ত চিত্তে খুজলে বাস্তবে আত্মা বলে কিছু পাওয়া যায়নি। বৌদ্ধভিক্ষু দালাই লামা একবার বলেছিলেন, "বুদ্ধের শিক্ষা যদি বিজ্ঞানের সাথে না মিলে তাহলে বুদ্ধের ধর্মকে ছুড়ে ফেলে দিতে রাজি, কারণ আমরা সত্যকেই খুজি হোক সেটা বিজ্ঞানে বা ধর্মে।" এমনকি নিজের ধর্মগ্রন্থকেও বিশ্বাস না করতে বলেছেন বুদ্ধ। বুদ্ধ বলেছেন নিজের অভিজ্ঞতাকে বিশ্বাস করতে।