এই অফিসার কে দেখলে আমি ভাবি তার কত ধৈর্য্য,নিজেকে কত সংযত করে কথা বলেন,ব্যবসায়ীদের মিথ্যা কথা শুনলে আমাদের ই রাগ হয়ে যায়,অথচ তিনি কত শান্ত ভাবে কথা বলেন
আমরা দাম বাড়ানোর সাথে সাথে যদি কম কিনি বা বা কম খাই একটু তাহলেই এদের দাম বাড়ানোর চালাকি কাজ করবে না, আর ভোক্তা অধিকার কে হাজার হাজার ছালাম ও ধন্যবাদ ,,, সাধারণ মানুষের দোয়া থাকবে, সরকারি অফিসার হয়ে যেভাবে সততার সাথে কাজ করছে তা অতুলনীয়
চট্টগ্রামে পেয়াজ এখনো ২০০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে , যখন তখন বিভিন্ন পন্যের দাম বৃদ্ধি করে গ্রাহকদের হয়রানি করা হচ্ছে... সাধারণ মানুষ এর স্থায়ী প্রতিকার চায়। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
যে অসাধু ব্যবসায়ীরা জনগণের উপর জুলুম করে টাকা ইনকাম করে, তাদের সন্তানদের এই টাকা নিয়ে খাওয়াতেছে তাদের সন্তানরাও এই পাপের অংশীদার হতে পারে। (যার প্রয়োজন সে এক কেজির বেশি নয়)
সিলেট সদর সিলেট জালালাবাদ থানা শিবের বাজার এ বর্থমান পেঁয়াজের মূল্য ২০০ টাকা করে নিচ্চে খুচরা ব্যাবসায়িরা আমি জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের প্রতি আহবান জানাচ্চি এই দিকে একটু লক্ষ করার জন্য
Dhaka rajdhani...akhane komle automatically baki gulo kome jbe...R tasara onader tu uperpower nei....je sb jelay jete parbe...but jasse main main jaygay....khali gelei tu holo na...aituku tu bujhtei hbe amader
আজকে সকাল ৮.৩০ মিনিটে কক্সবাজার বড় বাজার মুদির দোকান হতে ১৭০ টাকা দরে পিয়াজ কিনলাম। আপনাদের এই অভিযান কক্সবাজার নাই কেন? দোকানদারকে আমি ১১০/ বলাতে আরো আমার সাথে তর্কে জড়িয়েছে। আরো আমাকে বলল প্রতিদিন ম্যাজিষ্ট্রেট এসে নাকি বাজার তদারকি করে৷ যদি সত্যিকার অর্থে বাজার তদারকি করত তাহলে এই তফাৎ কেন? আমি চাই এই অভিযান সব জায়গায় করা হউক। পারলে আপনাদের টিম আজকে কক্সবাজার বড় বাজার পাঠিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে দেখতে পারেন।
এই পর্যন্ত শুনে আসলাম ভোক্তাদের কাছ থেকে পেঁয়াজের দাম অর্ধেক কমে গেছে কিন্তু দোকানে গেলে দেখা যায় 180 টাকা কেজি পেঁয়াজ তাহলে আমরা কার কথা সত্য বুঝবো
স্যার এদের শুধু ২০,৫০ হাজার জরিমানা করলে হবে না। এদের জনগনের সামনে কান ধরে উঠ বস করা উচিত। অথবা পেঁয়াজ গুলো নিলামে বিক্রি করে, ওদের লাইছেচ বাতিল করে,বলা উচিত সে আর কোন ব্যবসা করতে পারবে না।
আসলে এদের সবার জন্য একটি অ্যাপস খোলা প্রয়োজন । বাংলাদেশের ট্রাক ঢোকার সাথে সাথে অর্থাৎ বর্ডার ক্রস করার সঙ্গে সঙ্গে সেখানেই তাদেরকে আপডেট করতে হবে।যে পণ্য এসেছে এটি কার, এর পরিমাণ, এর মালিকের মোবাইল নাম্বার এবং কোন ঠিকানায় যাবে ইত্যাদি ইত্যাদি। এটি বাংলাদেশে যে কোনো পন্য আমদানি করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য করা যেতে পারে। যারা আমার সাথে একমত তারা আমার কমেন্টটি লাইক করুন।
এই অভিযান বাদ দিয়ে অফিস থাকেন বসে তাও ভালো আছে কারণ কত দিন ধরে অভিযান করছেন কি করতে পারছেন গ্রাম হাট বাজারে মানুষ পিঁয়াজ আলু কিনতে জমি বন্ধক রাখতে হচ্ছে আর শুধু পারছেন ঢাকা শহরে কেন গ্রাম হাট বাজারে এই অভিযান করতে পারেন না