তাহলে নামাজ কোন সুরা দিয়া পরবো,আপনি বলেদেন,আমাদের নবী করিম সাঃ নামাজ পড়ছে,কিন্তু সুরা কি পরছে আপনি জানলে বলে দেন,ধেন জিকির সাধনা শুধু এগুলো মানে কি সালাত আপনে বলতে চান।
মরন,কেয়ামত ও হাশরের গোপন রহস্য আরো বিস্তারিত বললে খুব ভালো হতো আপনাদের সবকিছুই ভালো লাগে কিন্তু একটা আয়াত আপনারাও মানতেছেন না "কারো পিছনে বা সামনে নিন্দা কইরো না"
ভাইজান আপনি অনেক সুন্দর বলেন তবে বাবার একটি কথা আপনি হয়তো ভুলে গিয়েছেন তাকদির আর তাকদিরের কারনে কে কি বুঝে কে কি জানে সেটা আপনি জানেন না, নিশ্চয়ই আমার আল্লাহ্ ই একমাত্র মহান এই স্বাক্ষ কে দিতে পারেন একটু ভেবে দেখবেন।
আল্লাহর নবী সাহাবীদেরকে শিখিয়ে গিয়েছেন সালাম দেওয়া, এভাবেই প্রচলিত হয়ে,এখন পযন্ত চলতাছে সালাম দেওয়া এবং তার উওর দেওয়া,ভাই অনেক বুজেন মানি,কিন্তু বেশি বুঝা ভালো না,যেমন সালাত বলতে কি বুঝায় সরন করা,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েও সরন করা যায়,সরন বলতে শুধু নামাজ নয় ঠিক আছে ,আরো কিছু আছে দেন সাধনা করা আল্লাহ জিকির করা মোরাকাবা করা,এই সব মিলেই সালাত, কিন্তু আপনি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত বাদ দিয়ে দিতে পারবেন না,এই সুরার অর্থ এইটা ওইটা বলে লাভ নাই,আল্লাহ,আবুলায়াব কে নিয়েএমন এক সূরা নাযিল করেছে,এখনো মানুষ আল্লাহর স্মরণে যখন যায়,তখন আবু লাহাবের সূরা পড়ে শুধু তার দোজখ কষ্ট ভারানোর জন্য,কারন আমার নবী করিম সাঃ কে অনেক অপমান করেছেন,এখন অনেকে বলতে পারেন সালাত শুধু আল্লাহকে স্মরণ করা,তাহলে আবু লাহাব সুরা আসলো কিভাবে,আল্লাহকে স্মরণ করা মানে মনের সব কিছু বলা,আপনি আবু লাহাব কে সরন করে বলতাছেন না, শুধু আল্লাহকে স্মরণ করে আল্লাহর কাছে বলতাছেন।
আদম ও তার স্ত্রীকে মাফ করে দিয়েছেন আল্লাহ, আর তাদেরকে দুনিয়ায় পাঠানোর জন্যই সৃষ্টি করে দুনিয়ায় পাঠান। এটা কোন শাস্তি নয়।২:৩০-৩৮ সূরা বাকারার ৩০ আয়াত থেকে ৩৮ আয়াত অর্থ বুঝে পড়েন সবাই