মহিলারা মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে পারবে কী Mufti Shafi qasemi/posno uttor/bangla waz mahfil/allama tv 

Bangladesh Sara fura duniar moside mohilar namas pode

ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-4pjaxpYaJeA.html

ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-4pjaxpYaJeA.html

সহিহ বুখারী ও সহিহ মুসলিম এবং অন্যান্য গ্রন্থে উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন: "আমাদেরকে আদেশ দেওয়া হয়েছিল" অন্য রেওয়ায়েতে এসেছে "তিনি আমাদেরকে আদেশ দিয়েছিলেন (অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রাপ্তবয়স্ক কুমারী মেয়ে, অন্তপুরবাসিনী তরুনীদেরকে দুই ঈদের সময় (ঈদগাহে) নিয়ে যেতে এবং ঋতুবতী নারীদেরকে নামাযের জায়গা থেকে দূরে থাকতে।"[সহিহ বুখারী (১/৯৩) ও সহিহ মুসলিম (৮৯০)]

😛

Tumi shala bolod,

nished kore nai kau bolse mohilara jekhane sawab beshi shekhane porbe , moshijd theke tader bashae pora beshi uttom

বেকুব তুমি কি হাদিস বুঝো তুমি বুঝ ো ঘরামি করতে

বেশি বেশি দোয়া করতে থাকেন

লামাজহাবী মেয়েরা কি, একামত দেয় ? লামাজহাবী মেয়েরা কি, আজান দেয়? লামাজহাবী মেয়েরা কি,মসজিদে কি ইমামতি করে? উত্তর হল =না শুতরাংন নামাজে অবশ্যই পরখ আছে!

নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারী ও পুরুষ সবারই, তিনি আলাদা করে সলাত শিক্ষা দেন নাই। বরং বলেছেন তোমরা আমাকে যেভাবে সলাত পড়তে দেখ,সেভাবেই তা আদায় করো।

​@@KamalHossain-jh5tk হাদীসটা আরবী সহ সম্পূর্ণ দলিল সহ দেন। কেটে কেটে হাদীসের বারোটা বাজাইছেন

@@jmjjubaidurbanglatvjamalpu912 সললু কামা রআইতুমুনী উসললী।অর্থ :তোমরা সেই রুপ সলাত পড়,যে রুপ আমাকে পড়তে দেখেছ।বুখারী।

মোল্লা কাসেমী যদি মসজিদে মেয়েরা যেতে না পারে তাহলে উপঃ মডেল মসজিদে মেয়েদের নামাজের জায়গা তোমার দাদারা বানালো কেন তোমার ফতুয়া ওখানে টিকে নাই কেন। শুধু সালাফীদের বলতে পার মোল্লা ফেতনাবাজ এতোদিন কোথায় ছিলা।

English alam tomar Naam bolod alam rakho

nished kore nai kau bolse mohilara jekhane sawab beshi shekhane porbe , moshijd theke tader bashae pora beshi uttom

আপনি কে ভাই বোঝেন কোন সময় কি প্রয়োজন হবে

মাওলানা হাদিসের কথা বলছে আর তুমি বলছো আপনার কথা ঠিক নয়। আরবে মসজিদে মহিলাদের জন্য জায়গা আছে ঠিক কিন্তু জামাত করে পড়ার জন্য আরব দেশের বাহির কর মসজিদের জায়গা না থাকলে রাস্তায় নামাজ তারা

oi mohilara jane na je oi namaz tader bashae porle onek onek onek beshi sawab peto er jonno tara moshjide jae

arob desher kotha nie ashsen , apni arob desher kotha na nie eshe hadits dakhen , haditse ki bole

ভাই তুমি এক ঘরামি না করে কথাগুলো বোঝার চেষ্টা করো

ইসলামের পথ চলা মদিনা থেকে শুরু হয়েছে, আবার তা মদিনা দিয়েই শেষ হবে। মদিনার মসজিদে মেয়েদের সলাত নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাললামের সময় থেকে শুরু হয়ে তা আজ অবধি চালু আছে। গিয়ে দেখুন।সুবহানাল্লাহ।

তুমি নিজেই গোমরা আরেকজনকে বলছো তোমরা অন্ধ ভক্ত জাহেল

@@mdnorulislam2378 আচছা ধরলাম গোমরাহ,যদি তা না হই,তাহলে আপনার কি হবে! শরীরের রক্ত কি সব পূজ হয়ে গেছে। কল্যাণকামী।

@@KamalHossain-jh5tk ইয়া আহলে হাদিসের এ অবস্থা এদের রক্ত পূজা হয়ে গেছে দলিল দিলেও মানেনা নিজের মন মত না হলে

হুজুর এটা কি সহিহ বুখারী ও সহিহ মুসলিম এবং অন্যান্য গ্রন্থে উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, তিনি বলেন: "আমাদেরকে আদেশ দেওয়া হয়েছিল" অন্য রেওয়ায়েতে এসেছে "তিনি আমাদেরকে আদেশ দিয়েছিলেন (অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রাপ্তবয়স্ক কুমারী মেয়ে, অন্তপুরবাসিনী তরুনীদেরকে দুই ঈদের সময় (ঈদগাহে) নিয়ে যেতে এবং ঋতুবতী নারীদেরকে নামাযের জায়গা থেকে দূরে থাকতে।"[সহিহ বুখারী (১/৯৩) ও সহিহ মুসলিম (৮৯০)]

কি উল্টা বুঝছে ভাই?? একটু বলবেন?? আপনাদের শায়েখরা হাদিসের ব্যাখ্যা তো ভালো করে জানে না,জাস্ট একটা হাদিসের বাংলা অনুবাদ পড়ছে আর এইটা না বুঝে আবোল তাবোল প্রচার করা শুরু করছে।হাদিসের ব্যাখ্যা দিল মুফতী সাহেব,তারপরেও আপনাদের মন ভরে না। আপনারা বলেন আপনারা কুরআন ও হাদিস বাদে অন্য কিছু মানেন না। তাহলে এখন যখন মুফতী সাহেব হাদিসের আলোকে দলিল দিল,তখনও কেন আপনাদের এই দ্বিমত?? কারন আপনারা সত্যিকার অর্থে সব হাদিস জানেন এবং মানেন না।শুধু যতোটুকু আপনাদের শায়েখরা বোঝায়,ততোটুকু ই বুঝেন।

Apne beshi bozen

গাধা মূর্খ হইলে সমস্ত কথা বলে উনি দলিল সহকারে কথা বলেন আর তুমি বলে উল্টা বলে

আহলে খবিসরা বেশি বোঝে।

মূর্খ দাজ্জাল তুমি

তোরা তাহলে বেপরদাগিরি রাস্তায় ঘুরলে ফেললে তোদের ভালো লাগে

আপনি কি জানেন এই হুজুরের মেয়ে রাস্তায় ঘুরেফিরে।

তোমাদের মতো মানুষদের তো মাসজিদে মেয়েরা না আসলে তোমাদের ইবাদাতে মন ভালো লাগে না।

জায়গা পাইনা ভাই, আললাহ আখিরাতে জায়গা দিবেন । জান্নাতে, আমিন

Subhan’Allah 🕋 যারা কুরআন শরীফের আয়াত শরীফ আর হাদিস শরীফ দেখার পরেও গোঁড়ামি করেন কুতর্ক করে, নিজের বিপক্ষে যাওয়ায় ঘাড় ফোলায়, গোয়ারমি য়করে অস্বীকার করে, তাদের আমার কিছু বলার নাই তবে মহান আল্লাহ পাক তাদের কি বলছেন তাদের জানা প্রয়োজন। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেনঃ তাদের উদাহরণ অতি নিকৃষ্ট, যারা মিথ্যা প্রমানে ব্যর্থ হয়েছে আমার আয়াত শরীফ সমূহকে এবং তারা নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করেছে। যাকে মহান আল্লাহ পথ দেখাবেন, সেই সঠিক পথ পাবে। আর যাকে তিনি পথভ্রষ্ট করবেন, সে হবে ক্ষতিগ্রস্ত। আর আমি(মহান আল্লাহ পাক) জ্বীন এবং ইনসানের মধ্যে থেকে অনেককেই সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য (অর্থাৎ তারা তাদের বদ আক্বীদা বদ আমলের কারনে জাহান্নামী হবে)। তাদের অন্তর থাকার পরেও তারা বুঝবেনা, চোখ থাকার পর ও তারা দেখবেনা, কান থাকার পরও তারা শুনবেনা তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। (সুরা আরাফ শরীফ আয়াত শরীফ ১৭৭-১৭৯) দেখুন মহান আল্লাহ পাক কি বলতেছেনঃ [أُو۟لَـٰٓئِكَ كَٱلْأَنْعَـٰمِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ أُو۟لَـٰٓئِكَ هُمُ ٱلْغَـٰفِلُونَ] (ওলাইকা কালআনআম, বালহুম আদল ওলাইকা হুমুল গফিলুন)। তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। মহান আল্লাহ পাঁক তিনি আরো ইরশাদ মোবারক করেনঃ প্রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর দুর্ভোগ। সে মহান আল্লাহ পাক উঁনার আয়াত শরীফ সমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেনো সে আয়াত শরীফ শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন। যখন সে আমার কোন আয়াত শরীফ অবগত হয়, তখন তাকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে। এদের জন্যই রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। তাদের সামনে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে, তা তাদের কোন কাজে আসবে না, তারা মহান আল্লাহ পাঁক উঁনার পরিবর্তে যাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে তারাও নয়। তাদের জন্যে রয়েছে মহাশাস্তি। এই কুরআন সৎপথ প্রদর্শন করেন, আর যারা তাদের পালনকর্তার আয়াত শরীফসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। - সূরা আল জাসিয়া শরীফঃ আয়াত শরীফ ৭-১১। মহান আল্লাহ পাক আরো বলেনঃ তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না। - সূরা কাহাফ শরীফঃ আয়াত শরীফ ৫৭। আর যারা কিতাবের অর্ধেক মানে এবং নিজের বিপক্ষে যাওয়ার কারনে বাকি অর্ধেক মানেনা তাদের ব্যপারেও মহান আল্লাহ পাঁক তিনি ইরশাদ মোবারক করেনঃ তবে কি তোমরা কিতাবের কিয়দাংশ বিশ্বাস করো এবং কিয়দাংশ অবিশ্বাস করো? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। - পবিত্র সুরা বাক্বারা শরীফঃ আয়াত শরীফ ৮৫।

uchik kotha bolle faltu hoe jae ?

তুমি নিজে ফালতু এজন্য কথা বলছো

যে রেফারেন্স দিয়ে ওয়াজ করে তাকেই জাহেল বলছেন। আপনি নিজেও দেখন। সইতানি কথা বলেন না। আমি ফারাজী পাড়াই বাসকরি । আপনাদের মৌলবী রা কথায় কথায় দলিল বাদ দিয়ে ।নিজের মন গড়া দলিল পেস করে।যেমন ঈদের চাদ না দেখে ঈদের নামাজ পড়য়ে দেই।বলে পাপ হলে আমার হবে নামাজ পড়।উনি কি আল্লা দলিল বাদ দিয়ে কথা বলে।

না, ভাই উনি জাহেল না। বরং উনি জ্ঞান পাপী আলেম নামের জালেম। হাদিসের অপব্যখ্যা করছেন। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে দীনের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমীন।

@@mohammadabduljabbar1884 আপনি অনেক হাদীস জানেন? তাই না ভাই। বোকার মত কথা বলেন।

👍

Subhan’Allah 🕋 যারা কুরআন শরীফের আয়াত শরীফ আর হাদিস শরীফ দেখার পরেও গোঁড়ামি করেন কুতর্ক করে, নিজের বিপক্ষে যাওয়ায় ঘাড় ফোলায়, গোয়ারমি য়করে অস্বীকার করে, তাদের আমার কিছু বলার নাই তবে মহান আল্লাহ পাক তাদের কি বলছেন তাদের জানা প্রয়োজন। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেনঃ তাদের উদাহরণ অতি নিকৃষ্ট, যারা মিথ্যা প্রমানে ব্যর্থ হয়েছে আমার আয়াত শরীফ সমূহকে এবং তারা নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করেছে। যাকে মহান আল্লাহ পথ দেখাবেন, সেই সঠিক পথ পাবে। আর যাকে তিনি পথভ্রষ্ট করবেন, সে হবে ক্ষতিগ্রস্ত। আর আমি(মহান আল্লাহ পাক) জ্বীন এবং ইনসানের মধ্যে থেকে অনেককেই সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য (অর্থাৎ তারা তাদের বদ আক্বীদা বদ আমলের কারনে জাহান্নামী হবে)। তাদের অন্তর থাকার পরেও তারা বুঝবেনা, চোখ থাকার পর ও তারা দেখবেনা, কান থাকার পরও তারা শুনবেনা তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। (সুরা আরাফ শরীফ আয়াত শরীফ ১৭৭-১৭৯) দেখুন মহান আল্লাহ পাক কি বলতেছেনঃ [أُو۟لَـٰٓئِكَ كَٱلْأَنْعَـٰمِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ أُو۟لَـٰٓئِكَ هُمُ ٱلْغَـٰفِلُونَ] (ওলাইকা কালআনআম, বালহুম আদল ওলাইকা হুমুল গফিলুন)। তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। মহান আল্লাহ পাঁক তিনি আরো ইরশাদ মোবারক করেনঃ প্রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর দুর্ভোগ। সে মহান আল্লাহ পাক উঁনার আয়াত শরীফ সমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেনো সে আয়াত শরীফ শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন। যখন সে আমার কোন আয়াত শরীফ অবগত হয়, তখন তাকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে। এদের জন্যই রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। তাদের সামনে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে, তা তাদের কোন কাজে আসবে না, তারা মহান আল্লাহ পাঁক উঁনার পরিবর্তে যাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে তারাও নয়। তাদের জন্যে রয়েছে মহাশাস্তি। এই কুরআন সৎপথ প্রদর্শন করেন, আর যারা তাদের পালনকর্তার আয়াত শরীফসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। - সূরা আল জাসিয়া শরীফঃ আয়াত শরীফ ৭-১১। মহান আল্লাহ পাক আরো বলেনঃ তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না। - সূরা কাহাফ শরীফঃ আয়াত শরীফ ৫৭। আর যারা কিতাবের অর্ধেক মানে এবং নিজের বিপক্ষে যাওয়ার কারনে বাকি অর্ধেক মানেনা তাদের ব্যপারেও মহান আল্লাহ পাঁক তিনি ইরশাদ মোবারক করেনঃ তবে কি তোমরা কিতাবের কিয়দাংশ বিশ্বাস করো এবং কিয়দাংশ অবিশ্বাস করো? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। - পবিত্র সুরা বাক্বারা শরীফঃ আয়াত শরীফ ৮৫।

আললাহ আপনার মুখকে হেফাজত করুক, আমিন।

@@walidislam9951 আমিন

তোমরা হলে অন্ধ ভক্ত চাহেল

তোদেরতো ভালো কথা কানের ভিতর ঢুকবে না সেফুদা পাগলরে দিয়া বুঝাইয়া নিতে হইবো।

তোমরা যে বেয়াদব এই কথার প্রমান দেখাইলে

Subhan’Allah 🕋 যারা কুরআন শরীফের আয়াত শরীফ আর হাদিস শরীফ দেখার পরেও গোঁড়ামি করেন কুতর্ক করে, নিজের বিপক্ষে যাওয়ায় ঘাড় ফোলায়, গোয়ারমি য়করে অস্বীকার করে, তাদের আমার কিছু বলার নাই তবে মহান আল্লাহ পাক তাদের কি বলছেন তাদের জানা প্রয়োজন। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেনঃ তাদের উদাহরণ অতি নিকৃষ্ট, যারা মিথ্যা প্রমানে ব্যর্থ হয়েছে আমার আয়াত শরীফ সমূহকে এবং তারা নিজেদেরই ক্ষতি সাধন করেছে। যাকে মহান আল্লাহ পথ দেখাবেন, সেই সঠিক পথ পাবে। আর যাকে তিনি পথভ্রষ্ট করবেন, সে হবে ক্ষতিগ্রস্ত। আর আমি(মহান আল্লাহ পাক) জ্বীন এবং ইনসানের মধ্যে থেকে অনেককেই সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য (অর্থাৎ তারা তাদের বদ আক্বীদা বদ আমলের কারনে জাহান্নামী হবে)। তাদের অন্তর থাকার পরেও তারা বুঝবেনা, চোখ থাকার পর ও তারা দেখবেনা, কান থাকার পরও তারা শুনবেনা তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। (সুরা আরাফ শরীফ আয়াত শরীফ ১৭৭-১৭৯) দেখুন মহান আল্লাহ পাক কি বলতেছেনঃ [أُو۟لَـٰٓئِكَ كَٱلْأَنْعَـٰمِ بَلْ هُمْ أَضَلُّ ۚ أُو۟لَـٰٓئِكَ هُمُ ٱلْغَـٰفِلُونَ] (ওলাইকা কালআনআম, বালহুম আদল ওলাইকা হুমুল গফিলুন)। তারা হচ্ছে চতুষ্পদ জন্তুর মতো, রবং তার চেয়ে আরো নির্বোধ। মহান আল্লাহ পাঁক তিনি আরো ইরশাদ মোবারক করেনঃ প্রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর দুর্ভোগ। সে মহান আল্লাহ পাক উঁনার আয়াত শরীফ সমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেনো সে আয়াত শরীফ শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন। যখন সে আমার কোন আয়াত শরীফ অবগত হয়, তখন তাকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে। এদের জন্যই রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। তাদের সামনে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে, তা তাদের কোন কাজে আসবে না, তারা মহান আল্লাহ পাঁক উঁনার পরিবর্তে যাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে তারাও নয়। তাদের জন্যে রয়েছে মহাশাস্তি। এই কুরআন সৎপথ প্রদর্শন করেন, আর যারা তাদের পালনকর্তার আয়াত শরীফসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। - সূরা আল জাসিয়া শরীফঃ আয়াত শরীফ ৭-১১। মহান আল্লাহ পাক আরো বলেনঃ তার চাইতে অধিক জালেম কে, যাকে তার পালনকর্তার কালাম দ্বারা বোঝানো হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং তার পূর্ববর্তী কৃতকর্মসমূহ ভুলে যায়? আমি তাদের অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না। - সূরা কাহাফ শরীফঃ আয়াত শরীফ ৫৭। আর যারা কিতাবের অর্ধেক মানে এবং নিজের বিপক্ষে যাওয়ার কারনে বাকি অর্ধেক মানেনা তাদের ব্যপারেও মহান আল্লাহ পাঁক তিনি ইরশাদ মোবারক করেনঃ তবে কি তোমরা কিতাবের কিয়দাংশ বিশ্বাস করো এবং কিয়দাংশ অবিশ্বাস করো? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন। - পবিত্র সুরা বাক্বারা শরীফঃ আয়াত শরীফ ৮৫।

নিশ্চয়ই ওনার এলেম এর কাছে আপনি অতি নগন্য।আপনার সর্বোচ্চ গুটি কয়েক বাংলা বোখারী পড়ার এলেম আছে, তা কি যথেষ্ট?ওনার ভূল কোথায়?

বাজারে ওনারা পাঠায় না আপনি পাঠান।আপনি আমি যদি সচেতন হলেই যথেষ্ট। আপনারা যে দলীল এর ভিত্তিতে মসজিদে নিতে চান সেগুলো তো এখানে আলোচনা হলো নাকি?আল্লাহ কাকে কিরকম বুঝ দিবেন সেটা আল্লাহই ভাল জানেন।

নিজের চরকায় তেল দাও