আহা প্রান ভরেযায়.. আমার সোনার বাংলার কি নেই এই গ্রামে এটাই তো বাংলাদেশের আসল চিত্র ধন্যবাদ মালিহা শায়রীন আপু আপনাকে এতো সুন্দর করে আমাদের বাংলাদেশের গ্রাম বাংলার চিত্র তুলে ধরার জন্য।
দিদিমণি আমি পশ্চিমবঙ্গ থেকে তোমার এক ভাইয়া বলছি,,,,,,দিদিমণি আমি রূপকথা জানিনা,,,তাই রূপ কথার রাজকুমারীকেও চিনিনা!তবে দিদিমণি আপনিই হলেন বাস্তবের রাজকুমারী।ভারত থেকে আমার ভালোবাসা ও প্রণাম নেবেন।
গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ আমার মন ভুলায় রে।। ওরে কার পানে মন হাত বাড়িয়ে লুটিয়ে যায় ধুলায় রে। আমার মন ভুলায় রে। গ্রাম বাংলার এই অপরূপ সৌন্দর্য দেখলে সত্যি নিজেকে আটকে রাখা যায় না।💚🇧🇩
আপু আপনার উপস্থাপনা খুবই ভালো লাগে তাই যত বেশি দেখি ততই অবাক হয়ে যাই আপনার উপস্থাপনা মাধ্যমে সোনার বাংলাদেশ কে পশ্চিম বাংলা র এক ছোট্ট পাথুরে গ্রাম থেকে কত না মাটির মানুষ এর ছবি দেখতে পাই ধন্যবাদ আপনাকে
আপনাদের বাংলাদেশের দুইটি চ্যানেল আমার সবচাইতে প্রিয় একটি হচ্ছে শাইখ সিরাজের স্যারের মাটি ও মানুষ এবং আরেকটি হলো মালিহা মেহনাজ ম্যাডামের এই অনুষ্ঠান প্যানারোমা ডকুমেন্টারি 🇧🇩♥️🇮🇳🇧🇩🇮🇳 আমি মালিহা মেহনাজ ম্যাডামের এবং শাইখ সিরাজ স্যারের যতগুলো অনুষ্ঠান দেখেছি তার মধ্যে বগুড়ার অনুষ্ঠান বেশি কারণটা কি বগুড়া কি খুবই বিখ্যাত জেলা নাকি আমি বাংলাদেশের বগুড়া জেলা তে বেড়ানোর খুব ইচ্ছা এবং না বলে নাকি অনেক পুরাতন পুরাতন নিদর্শন ♥️🇧🇩🇮🇳
আপু আমি মনে করি আপনাকে রাস্ট্রিয় পদক দেওয়া হোক কারন আপনি আমাদের বাংলার ঐতিহ্য গ্রাম বাংলার একবারে কি সুন্দর মানুষের সাথে কি সুন্দর আলাপ আলোচনা খাবার দাবার খান আর আমাদের দেশের আরেক ঐতিহ্য আতিথেয়তা কি সুন্দর আসলে দিন দিন এসব হারিয়ে যাচ্ছে আপু আমি একজন প্রবাসী আমার জন্ম গ্রামে আপু আপনার মাধ্যমে যখন একবারে ন্যাচারাল গ্রাম দেখি আর অনেক মিস করি তারপর ও মনটা ভরে যায় আমার জন্মভূমি কে দেখে ধন্যবাদ আপু আপনাকে
বাঙালির বাঙালীয়ানার ছাপ আপনার মাধ্যমে নুতন করে দেখা যা নতুন প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস!! শুভকামনা নিরন্তর! কুসুমাস্তীর্ণ হোক আপনার আগামীর পথ চলা,,,,
আপনার সাবলীল ভাষা সংস্কৃতি ও প্রিয় গ্রামের দৃশ্য দেখে মনে আনন্দিত হয়।তবে শুনুন আপনি যে সালাম দিলেন আরো বেশি আনন্দিত হয়েচি। মহান আল্লাহ পাক আপনাকে হেফাজত করুখ।ও পর্দা করার তৌফিক দান করক। সম্মা আমিন🥰🥰🥰
সত্যি অসাধারণ আপনাদের একটা ও ভিডিও দেখা বাদ দেই নাহ। আমি ও একজন গ্রামের ছেলে কিন্তু গ্রামের প্রকৃত সুখ পাইনি কারণ আমাদের এলকা দূর্যোগ প্রবণ এলাকা ছোট বেলা কেটেছে লোনা পানিতে, আমার খুবই ইচ্ছা এরকম গ্রামীণ পরিবেশে গ্রামের সহজ সরল মানুষদের নিয়ে এক সাথে থাকতে কিন্তুু এখন তো আর সেই সৌভাগ্য হয় না কারণ এখন সব জায়গায় আধুনিকতার সোয়া। খুবই মিস করি মাটির ঘর সেই ছোট বেলায় দেখে ছিলাম অর্থ্যাৎ ২০০৯ সালের আয়লার আমাদের মাটির ঘোরের দেয়াল ভেঙ্গে যেতে তারপর থেকে সব হারিয়ে গেছে! আমাদের গ্রামে এখন আর মাটির ঘর একটা ও নাই! খুবই মিস করি 😭 তাইতো আপনাদের ভিডিও দেখে সেই তৃপ্তি কিছু টা হলে ও মিটায়
Darun lage didi apnar sob video ami India theke bolchi apnar jonno amra onekei jara Bangladesh jaini tara India tea thekei Bangladesh k janar chenar sujog pai onek dhanyobad didi
Down to Earth,,,গ্রাম বাংলার মাটি আর মানুষের সাথে মিশে যেতে পারেন,আমাদের এই মালিহা আপু,,চাচার সাথে বিদায়ের কথাগুলো মন ছুয়ে গেল,,অনেক শুভকামনা রইলো ♥️♥️🇧🇩♥️♥️
মনোযোগ দিয়ে দেখলাম পুরো ভিডিওটি! ছোট বেলার সৃতিচারণ করলাম৷ বয়সের ভারে যদিও চোখ দিয়ে পানি আসে না কিন্তু ভেতরটা ফেটে যাচ্ছিলো, অনেক মিস করছিলাম সময়গুলো। গ্রাম বাংলার এমন দৃশ্য যেনো বিলোপ্তির পরে আধুনিকতার ছুয়ায়!
বাংলা ভাষাকে ,বাংলার ঐতিহ্যকে, বাংলার সৌন্দর্যকে বাঁচিয়ে রেখেছে বাংলাদেশ। ধন্যবাদ এইধরনের গ্রামীণ বৈচিত্র্যকে ভিডিওর মাধ্যমে তুলে ধরার জন্য। কয়েক মূহুর্তের জন্য আমার শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম।❤❤
খুব ছোটবেলা থেকে প্যানোরামা ডকুমেন্টারি দেখে আসছি...এই আপুকে কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ২০০৪ সালে আমার যখন আট বছর বয়স তখন আমাদের গ্রামে এসে কুমিল্লা লালমাই পাহাড় নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি করেছিলো 🙂🙂
আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর তথ্যচিত্র প্রদর্শনী, আর এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে মূল্যবান ভূমিকা পালন করছে মালিহা মেহনাজ শায়রী আপুর অসাধারণ উপস্থাপনা ❤ ধন্যবাদ আপু 👌
আপু আপনার সব ভিডিও আমি দেখি । কিন্তু নিজ গ্রামের ভিডিও দেখে খুব ভালো লাগলো । যখন একাকীত্ব ভোগবো তখন আপনার এই ভিডিও দেখবো । খুব মিস করি আমার সোনার গ্রাম টারে ❤❤❤ ।।।
আহ্ দিদি আপনার ভিডিও গুলো দেখে আমার ছোট বেলার কথা খুব মনে পড়ে সারাদিন আপনার ভিডিও গুলো দেখি ,,,সত্যি এই ভুবন কি সুন্দর ইচ্ছে হয় কি সুন্দর আমার বাংলাদেশ
খুব সুন্দর একটি অনুষ্ঠান এবং গ্রামের দৃশ্য গুলো নিখুত ভাবে তুলে ধরা হয় মন কেড়ে নেয় গ্রামে খুব ভালো লাগে আমার ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে গ্রামের মানুষগুলোকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য
যতটা সুন্দর আপনার প্রাকৃতিক ভিডিওগুলি ঠিক তদ্রুপ সুন্দর আপনি নিজেও। সত্যি অপরূপ এই মায়াবী বাংলা গ্রাম। গ্রামের-প্রাকৃতিক-দৃশ্য আরেক দিকে ডায়মন্ড দিয়ে মাপলেও আমার চলবে না। আমার কাছে, সবার ঊর্ধ্বে গ্রাম বাংলার প্রকৃতির এই অমূল্য মায়াবী রুপ। ধন্যবাদ
অামার জীবনে অামি যত অনুষ্ঠান দেখেছি সবচেয়ে সেরা তোমাদের অনুষ্ঠান। মালিহার মানুষের সাথে মিশে যাওয়াটা অামাকে দারুণ ভাবে প্রভাবিত করে। সে একজন উদার মনের মানুষ!!
আপু আপনার ভিডিও গুলো সত্যি মনোমুগ্ধকর, আমি প্রায় সময় আপনার ভিডিও গুলো দেখি, আপনি সহজে মানুষের সাথে মিশে যেতে পারেন,আপনার মধ্যে কোন হিংসা খুঁজে পাওয়া যায় না, প্রতিটি মানুষের সাথে আন্তরিক হতে পারেন, আমি গ্রামের মানুষ, তাই গ্রামকে অনেক ভালবাসি,মাঝে মধ্যে ইচ্ছে হয় বাংলা দেশের সব গ্রাম ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু কর্মের খাতিরে তা আর সম্ভব হয় না, তাই আপনার ভিডিও দেখে আমি শান্তনা পাই,সেই সাথে অদেখা গ্রাম গুলো দেখতে পাই,আপনার দীর্ঘ আয়ুকাল কামনা করছি, ভালো থাকবেন সবসময়।
আহারে অনবদ্য বাসীর সুর মন প্রাণ তৃপ্ত করে যায়। অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকি বারবার দেখি আপনাদের উপস্থাপনা। হৃদয় থেকে শুভেচ্ছা জানাই। আমি সুস্মিতা পশ্চিম বাংলা (বর্ধমান) থেকে ❤❤❤
স্মৃতি তে গ্রামিণ পরিবেশ। খুব ভালো লাগলো। পরিবেশন টা ও অনেক ভালো হয়েছে। সর্বোপরি স্মৃতি ময় একটা ডকুমেন্টারি। আপু আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা। আরো বিস্তারিত হোক আপনার পথচলা।
Assalamualaikum. I am highly delighted to see the most powerful clip of ur program. It reflects the priceless bandage of our culture at my root that I missed after 6 years of my life. Being a Sr Citizen of Canada from Netrokona , Bangladesh , I enjoy ur program as great reflection of our village culture. Thank you very much for your narratives. May Allah SWT bless you and your team. Ameen.
ম্যাডাম, খুব ভালো লাগে আপনার এই ভিডিওগুলো। অনেক দেখি। ভীষণ সুন্দর করে বলেন, দারুণ ফটোগ্রাফি, দারুণ আবহ সঙ্গিত। ভ্রমণের ধরন ও জায়গাগুলো দারুণ। দু-চোখ ভরে যেন দেখতে পাই বাংলাদেশের গ্রাম বাংলার দৃশ্য, প্রান্তিক মানুষ, নদী নালা। সেই সব জায়গার খাওয়াদাওয়া বাড়তি আকর্ষণ। আপনি যেন জায়গা ও মানুষদের সঙ্গে মিশে যান। বিশ্ববরেণ্য চলচিত্র পরিচালক সত্যজিত রায় দশ বছর বয়েসে তাঁর মায়ের সঙ্গে শান্তিনিকেতন গিয়ে তাঁর হাতের খাতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দিকে বাড়িয়ে দেন অটোগ্রাফ নেওয়ার জন্য। রবীন্দ্রনাথ খাতাটি নিয়ে ঘরে চলে যান। পরের দিন সত্যজিতকে খাতাটি ফেরত দেন। খাতা খুলে সত্যজিত দেখেন লেখা রয়েছে - "বহুদিন ধরে, বহু ক্রোশ ঘুরে..." আপনাকে অনেক ধন্যবাদ - দক্ষিনা রঞ্জন মুখার্জ্জী পশ্চিমবঙ্গ, ভারত