হরে কৃষ্ণ, জনাব শাহজাহান চৌধুরী সাহেব একজন বিজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্য, খুব ভালো লাগলো আপনার বলিষ্ঠ বক্তব্য, আমরা সম্প্রতির বাংলাদেশ দেখতে এবং গড়তে সবসময় সহযোগিতার হাত নিয়ে চলবো। ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
ধন্যবাদ জামায়াতের আমিরকে, কিন্তু এই পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সহযোগিতার কথা কি দেশের সকল জনগণ শুনবেন? ওয়াজগুলো থেকে ধর্মীয় চেতনা সৃষ্টির পরিবর্তে যে বিষবাষ্প ছড়ানো হয় তা রুখবে কে?
এত ভালো লাগলো জনাব শাহজাহান সাহেবের কথায় কান্না এসে গেল। এত ভালো লোক থাকতে কেন অশান্তি হবে? আরে দেশতো আমাদের সবার। আমাদের দেশমাতৃকার পূজায় ব্যস্ত থাকা উচিত। কোন রকম বিভেদ না রেখে। আর ধর্মীয় রীতি গুলো ও সবাই একসাথে পালন করে নতূন জাতীর সৃষ্টি করি।
জামাতের নেতার বক্তব্য শুনে খুবই ভালো লাগলো।সত্যিই যদি জামায়াত- শিবির ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ভনিতা না করে এইভাবে সনাতনী দের কে মূল্যায়ন করেন,তাহলে আমরা অবশ্যঅবশ্যই স্বাগত জানাবো।আমরা সনাতনীরা শুধু আমাদের সকল প্রকার ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান অবাধে পালন এবং শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে সহাবস্থান করতে পারি। এটাই আশাকরি।
জেএমসেন হলে অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে ধর্মীয় অবমাননা ও সার্বিক বিষয়ে সর্বশেষ বিবৃত প্রদান করছেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী, জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম আমির জনাব শাহাজাহান চৌধুরী এমন সুন্দর বক্তৃতা দেওয়ার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ❤❤❤
অনেক অনেক ধন্যবাদ। বক্তাদের বক্তব্য শুনে আমি ব্যক্তিগত ভাবে বিমুগ্ধ। তাঁদের সকলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো। হরে কৃষ্ণ। সর্বত্র মানবতার জয় হোক ।
সকল ধর্ম গুরু আপনাদের কে জানাই প্রনাম জনাব সাজাহান সাহেব ও সনাতন ধর্মের শ্রী যুক্ত কালীপদ ধর্মগুরু ও অন্য সকল সকল ধর্ম গুরু ধর্ম আমাদের সকলের কাছেই একটা আয়না এই আয়নায় মনকে একটু পরিষ্কার করি ধর্ম জার জার উৎসব সকলে হাতে হাত রেখে উৎসব একসাথে উপভোগ করি সকল ধর্মের এক ই বানী ন্যায় পরায়নতা এর উর্ধে আমরা সকলেই মানুষ বিবেকের ন্যায় একটু ভাবা হোক সকলে মিলে
সকল ধর্মের দায়িত্ববান মানুষগুলোর শিক্ষিনীয় বিষয়টি হচ্ছে, শ্রদ্ধেয় চিম্ময় ্রভুর সহজ সরল উপস্থাপনা, প্রতিটি মসজিদে, মন্দিরে এ ধরনের সহমর্মিতা বানীর উপস্থাপন, তৈরি হতে পারে শান্তির সমাজ।
হরে কৃষ্ণ প্রভূ আমার প্রণাম নেবেন এবং নমস্কার জানাই আমিন সাহেব দের আমাদের উচিত সর্ব স্তরের ধর্ম কে সন্মান দেওয়া ,আমরা মানুষ জাতি আমরা জঙ্গি জাতি নয় কোনও ধর্মই ছোট নয় আমরা সব ধর্মই সন্মান করবো ।
হরে কৃষ্ণ জয় সনাতনধর্মের জয়।সনাতনধর্ম চির সত্য ও মানবতার ধর্ম। জাগো সকল সনাতনী জাগো নিজের ধর্মকে শ্রদ্ধা করতে হবে ভালবাসাসতে হবে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে
হরে কৃষ্ণ প্রভু প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানায় কারণ এ ঘটনার নেপথ্যে তিনজনেরই দায় আর তিনজন দায়ের হতে পারে না কানের কমিটির দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া উচিত এবং সেটা দিয়েছে ধন্যবাদ জানাই
মুসলিম শিল্পীদের যদি গান গাওয়ার জন্য দাওয়াত দেয়া হয় তারা কেনো ইসলামিক গান গাবে পুজোতে।মসজিদে গীতা পাঠ করা কি আপনি সমর্থন করবেন?দ্বীনের দাওয়াত ও দিলো।বেশি ভালো ভালো না।বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো দুর্গা পুজো মন্ডপে আগে কেন ইসলাম গান গাওয়ার রেকর্ড নেই।হিন্দুদের খেয়ে কাজ নেই পুজো মন্ডপে অন্যধর্মের গান শুনবে।বাংলাদেশকে হিন্দু শুন্য করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এক মহল।
যারা পুজা মন্ডুপে ইসলামী গান গেয়েছে এবং গান গাওয়ার অনুমতি ও সুযোগ দিয়েছে -- দুপক্ষই অপরাধী। তাই আইন, প্রশাসন ও উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে কঠোর হয়ে এ সকল অপকর্মগুলোকে প্রতিহত করতে হবে। ইতোমধ্যে ডিসি স্যার পুজামন্ডুপে গিয়েছেন। পুলিশ প্রশাসন মাঠে নেমেছে ০২ জনকে গ্রেফতার করেছে। হিন্দু মুসলিম সকল সম্প্রদায়ের মানুষ একসুরে প্রতিবাদ ও মতামত জানিয়েছেন। এগুলো ইতিবাচক দিক। এদেশ আমার আপনার সবার।
যারা আমাদের ৮ ফা দাবিতে সম্মতি দিয়ে আমাদের পাশে থাকবেন এবং আমাদের ৮ দফা দাবি পূর্ণ করবেন। "" আমরা সবাই সনাতনীরা সম্মিলিত হয়ে আমরা তাকেই ভোট প্রদান করব। সেটা যাই হোক আওয়ামী লীগ, বিএনপি ,বিএনপি, জামায়েত শিবির কিংবা জাতীয় পার্টি যে রাজনৈতিক দল হোক না কেন। হরে কৃষ্ণ 🙏🙏
।। শুভ সন্ধা।। আপনার কথা গলিত সুনে খুব ভালো লাগলো।।। কিন্তু আপনার কাছে একটা কথা রাখছি।।।। বাংলাদেশে হিন্দু দেবতা মন্দির ভাঙা হয় কেনো।।। হতে পারি আমরা হিন্দু বা মুসলমান।।! কিন্তু আমরা সবাই তো মানুষ।।।
প্রভুর কাছে আমার একটি অনুরোধ হয়তো আমি একা না সকল সনাতনী ধর্মাবলম্বীরা আমার সাথে মনেহয় একমত হবে অনুরোধ হচ্ছে কিছু মুসলিম ওয়াজ করার সময় আমাদের দেব দেবি ধর্ম নিয়ে খারাপ কথা কটুক্তি করে এটা না করে,এটাই আপনার কাছে সকল সনাতনীদের হয়ে বলার জন্য অনুরোধ করছি, হরে কৃষ্ণ। প্রনাম নিবেন।
দুর্গা পূজার মন্ডপে , মুসলিম ধর্মীয় গান হলে ক্ষতি কি --- সবই তো ঈশ্বরের কাছে নিবেদিত হয়েছে -- আল্লাহ, বুদ্ধদেব , ক্রাইস্ট সবাই তো এক -- শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ দেবের কথায় " যত মত ,তত পথ " ।