স্যার কে অসংখ্য ধন্যবাদ জানায়। ওনার একটা বক্তব্য জন আমি আজ বেঁচে আছি। ২০২০ সালে শেষের দিকে করোনার সময় একটা মেয়ে সাথে রিলেশন ছিল। হঠাৎ করে পারিবারিক কারণে তার সাথে কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়।যে কারনে আমি অনেক কষ্ট পেয়েছিলাম। এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমি নিজেকে শেষ করার চিন্তা করি। তখন আমার পাশে কেউ ছিল। আমি যেদিন ভাবছি মারা যাবো, কিন্তু এই দিন কাকতালীয় ভাবে স্যারের এইরকম ই একটা স্টেজ অনুষ্টানে ওনার জীবন বৃত্তান্ত ফেসবুকে দেখেছিলাম । ওনার কথা গুলো শুনছিলাম আর নিজের মা - বাবার কথা ভাবছিলাম। প্রায় তিন থেকে চার ঘন্টা যাবৎ কান্না করছি। তখন বিদ্যুৎ পাখা উপর দেখতান আর কান্না করতাম। তখন আমি বাসায় একা ,মা- বাবা দুইজনে গামের্ন্টসে। এইদিন শুধু স্যার এই বক্তবটাই আমাকে জীবন দিয়েছে । সুশান্ত স্যারের কাছে আমি ঋণি।
খুব বাজে অবস্থায় আছি।আপনার মতো বড়ো কিছু করতে পারবোনা।তবে কোন একটা সরকারি চাকরি হলে শান্তি পেতাম।তবে চেষ্টা করেও কিছু করতে পারছিনা।আজকাল চোখ থেকে ও আমার দুইফোটা জল আসেনা কোন মানুষের সাথে কথা বলতেও ভালো লাগে না।
ক্ষমা করা মহত্ত্বের লক্ষণ। আপনি মহান আপনার কাছে ক্ষমাটাই আশা করি। আপনি শিক্ষক মানুষ মানুষকে ছাত্রদের কে সঠিক পথ দেখান আপনার ক্ষমা আপনাকে আরও সম্মানিত এবং আরও প্রশংসিত করবে।