ছাত্রছাত্রীরা সঠিক স্লোগান দিয়েছে।আগে তাদেরকে যখন স্বাধীনতা বিরোধী, জামাত শিবির বলেছেন তখনতো কাউকে প্রতিবাদ করতে দেখিনি। ছাত্রছাত্রীরা সঠিক পথে আছে। সরকারই অত্যন্ত বিপদজনক পথে হাটছে।
আমি শহীদ পরিবারের ছেলে । ১৯৭১ সালে ৬ই এপ্রিল মংগলবার আমার বাবা এবং ভাইকে গুলি করে হত্যা করেছিল আমার সামনে হানাদার বাহীনি । আমার বাবা চট্টগ্রাম পোর্ট ট্রাস্ট স্কুলের শিক্ষক ছিল । আমার বয়স তখন ৯ বৎসর ছিল ।আমরা কার সন্তান ? শহীদ পরিবারের ছেলেরা কি রাজাকার ? আমার বয়স ৯ বৎসর ছিল , ছোট ছিলাম তা না হোলে যুদ্ধে অবশ্যই যেতাম প্রতিশোধ নিতে । অনেক কিছু দেখেছি , লিখলে অনেক কিছু লিখা যায় । আমাদের পরবর্তি অবস্থা কত কষ্টের ছিল দেখার মত কেহ ছিল না । শহীদ পরিবার হিসাবে তো কিছুই পাই নাই । ৭২ এ টিনের জন্য আমার মায়ের কানের দুল দিয়েছিল ইউনিয়ন মেম্বারকে কে । টিন দেওয়া হোল না ।
কোটা বিরোধী আন্দোলন অবশ্যই একটা যৌক্তিক দাবী। এ দাবীকে উপেক্ষা করে সাময়িক ধামাচাপা দিলে তা সমাধান হয়ে যাবে না। রাজনৈতিক বিবেচনায় কোটা নাতিপুতি পর্যন্ত সম্প্রসারণের যৌক্তিকতা নেই।
খুবই দুঃখজনক! একটি স্বাধীন দেশের প্রধান যখন দেশের মানুষকে বিভক্ত করে দেন, সে দেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে নিজেকে খুবই দুর্ভাগা মনে করছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি যেভাবে কথা বলেন, মনে হয় দেশটি শুধু আপনার, এটা মোটেও ঠিক নয়। রাষ্ট্রের প্রধান হয়ে আপনি এলোমেলো কথা বলতে পারেন না।
সোনার যুক্তি বুঝেন সে নিজেও ভুল করে হোক বা যেনে শুনে হোক,,ছাত্র শিবির কি পাকিস্তান থেকে এসেছে,, জামাত ইসলাম কি পাকিস্তানের দল পৃথিবীর সব মুসলিম দেশে জামাত ইসলাম আছে এবং একমাত্র জামাতের জন্য এই বাংলা ৪৭ সালে পাকিস্তানের অংশ হয়েছির,,আর যদি রাজাকার এর সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলো তার জন্য জামাতের নাম বদলাতে হয়,,তবে শেখ হাসিনার বিচার হএযা আগে দরকার উনি প্রথম রাজাকারের থেকে সবচেয়ে বেশি সুবিদা নিয়েছেন নিজের সার্থে, রাজাকার দের মুক্তি যোদ্ধা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে,, মেয়ের জামাই বানিয়েছে,, অনেক কিছু
শিক্ষার্থীদের শ্লোগানের প্রথম অংশ " তুমি কে?আমি কে? রাজাকার, রাজাকার" এই টুকু নিয়ে অনেকে সমালোচনা করছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলবো শ্লোগানের পরের অংশটুকু আগে শুনুন তার পরে সমালোচনা করুন। " কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার। " শ্লোগান টা দারুণ না!
কি রকম বিশ্লেষণ, গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীল ব্যক্তি সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে রাজাকার বলতে পারলে অপরাধ না, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আমিকে তুমিকে রাজাকার বললে অপরাধ হলো, কেন?
কুরআন শিক্ষার প্রচলন এবং তার অনুবাদ ও গবেষণার গুরুত্ব অপরিসীম। আল্লাহ তাআলা বলেছেন, "أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ الْقُرْآنَ أَمْ عَلَىٰ قُلُوبٍ أَقْفَالُهَا" (সূরা মুহাম্মদ: ২৪), যার অর্থ, "তারা কি কুরআন নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করে না, নাকি তাদের হৃদয়গুলিতে তালা লাগানো রয়েছে?" কুরআনের শিক্ষা আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং আমাদেরকে আল্লাহর নির্দেশনা অনুযায়ী জীবনযাপন করতে সাহায্য করে। কুরআন পাঠ, অনুবাদ ও গবেষণা শিক্ষার মাধ্যমে আমরা আমাদের সমাজে আলোকিত ও চিন্তাশীল ব্যক্তিত্ব গড়ে তুলতে পারি। প্রথম শ্রেণী থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত কুরআন শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা মানে আমাদের শিশু-কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে আল্লাহর বাণী সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জন করানোর সুযোগ সৃষ্টি করা। এর মাধ্যমে তারা জীবনের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান কুরআনের আলোকে খুঁজে পেতে সক্ষম হবে। চিন্তাশীল জ্ঞানী-গুনি ব্যক্তিদের কুরআন গবেষণার জন্য সুযোগ সৃষ্টি করা হলে কুরআনের বিশ্লেষণ ও তার গভীর তত্ত্বতালাশ আরো সহজ হবে। ইসলামিক শিক্ষা ও গবেষণা কেন্দ্রগুলিকে আরও শক্তিশালী করা এবং গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় তহবিল ও সুবিধা প্রদান করা উচিত। ইসলামের আলোকে জ্ঞান চর্চা ও গবেষণা আমাদের সমাজে নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটাতে সহায়তা করবে। আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে কুরআনের জ্ঞান অর্জন এবং তা আমাদের জীবনে প্রয়োগ করার তাওফিক দান করুন।
একটা রাস্ট্র প্রধান হবে ধয্যে'র প্রতিক, সহনশীলতা থাকতে হবে । মুখের ভাষা হতে হবে মাজি'ত, ভদ্র। উনি উত্তেজিত হয়ে মুখে যা আসে তা-ই বলেন। আমরা কবে সভ্য হবো।
ছাত্র-ছাত্রীরা সঠিক স্লোগানি দিয়েছে। জয় বাংলা যেমন জয় বাংলা হয়ে গেছে, স্বাধীনতার চেতনাও জয় বাংলা হয়ে গেছে, ঠিক তেমনি রাজাকারও জয় বাংলা হয়ে গেছে।
আমার আপন চাচাকে তার বাজারের দোকান থেকে হঠাৎ দুই জন এলাকার পরিচিত মানুষের সাথে একটা truck এ করে কয়েক জন panjabi Army ছিল তারা আমাদের এলাকার ৪ জন কে truck এ তুলে নিয়ে গেল আমার বাবা তাদেরে জিজ্ঞাসা করেছিলেন তাদের কোথায় নিয়ে যাইতেছেন আমাদের অফিসে কিছুক্ষণ পরে ছেড়ে দিবো এই এতো টুকু বলে নিয়ে গেল চাচাতো ভাই খুবই ছোট ছিল এই ৪ জনের বাড়িতে কান্নার রোল আমার বাবা সাথে সাথে শেরপুর গিয়ে খোঁজ নিয়ে কোন পাত্তাই পান নাই রাতের বেলায় বাড়ি ফিরে সকলের কান্নায় বাড়ি উত্তেজিত হয়ে গেছে কারও কান্না কেউ বন্ধ করতে পারছে না এ ভাবে আজ ৫৩ টি বছর পার হয়ে গেছে আল্লাহ আমরা কিছু না জানলেও তুমি সব জানো কে বা কারা করাইয়াছে তোমার কাছে দুনিয়া আখেরাতে বিচার রইলো। তারা সবাই নিরোপরাধ নিরিহ আল্লাহ তাদেরকে শহীদ হিসাবে কবুল করে নিও আমিন চুম্মা আমিন
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য সরাসরি দেশের মানুষের ও তার সন্তানদের বিরুদ্ধে চলে যাচ্ছে। তার বক্তব্য আরও সংবেদনশীল হওয়া উচিৎ কারন তিনি দেশের কর্ণধার। একটা গোষ্ঠীর পক্ষে কথা বলা তার জন্য ঠিক নয়। দেশের সকল সাধারণ মানুষের জন্য তার কথা বলতে হবে।
মর্তুজা ভাই আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। গতকাল একজন মেয়ে বলছিলো আমার বাবার জন্ম স্বাধীনতার পর তাহলে আমি রাজাকার এর সন্তান হই কি করে। আপনা এই বিষয়ে মতামত চাই।