Тёмный

এক সাথে তিন তালাক দিলে এক তালাক হবে কি? উভয় পক্ষের দলিল৷ মুফতি নাজমুল হাসান 01705179239 আলোর ভিশন 

Alor Vision
Подписаться 889
Просмотров 18 тыс.
50% 1

Опубликовано:

 

11 сен 2024

Поделиться:

Ссылка:

Скачать:

Готовим ссылку...

Добавить в:

Мой плейлист
Посмотреть позже
Комментарии : 104   
@mdrashed3720
@mdrashed3720 2 года назад
ডঃ জাকির নায়েকের বক্তব্য শোনেন আপনি সব বুঝতে পারবেন। কারণ আমরা নবীর উম্মত তো আমাদের নবীজি সাঃ যে ফতুয়া দিয়ে গেছেন এটাই আমাদের মেনে নিতে হবে
@MdSuifuddin-nr2si
@MdSuifuddin-nr2si 10 месяцев назад
bai potuyata ki rokom amk ekto bollen
@jumilhussain9105
@jumilhussain9105 2 месяца назад
​@@MdSuifuddin-nr2siএক সাথে তিন তালাক কোন অবস্থায় হবেনা কারণ ইটা খেলা নয় তিন মাসে তিন তালাক হতে হবে
@TalukdarHumayra
@TalukdarHumayra Месяц назад
জাকির নায়েক এর বক্তব্য শুনুন
@RiponIslam-zq4pm
@RiponIslam-zq4pm 18 дней назад
ভাই আমি ৩ তালাক দিছি এক সাথে ফোনে কিন্তু যে হুজুর এর কাছেই জাই সেই বলে হবে না ৩ তালাক হয়ে গেছে এখন কোনো ভবােই পরিবার কে বুঝাতে পারছি না যে আমাদের নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর সুন্নাহ অনুযায়ী এটা এক তালাক গন্ন হয়েছে 😢
@mdmukbul5255
@mdmukbul5255 4 месяца назад
রাসুলুল্লাহ সাঃ হাদিস সঠিক,,, নাকি ইমামদের কথা সঠিক,,, বলেন।।।
@mdrashed3720
@mdrashed3720 2 года назад
কুরআন শরীফ এ এক সাথে তিন তালাকে এক তালাক ধরা হইছে
@MdAkash-lq1id
@MdAkash-lq1id 2 года назад
Right
@AbdulKader-vy7wy
@AbdulKader-vy7wy 2 года назад
রাইট
@AbdulKader-vy7wy
@AbdulKader-vy7wy 2 года назад
আপনি ডা জাকির নায়েকের আলোচনায় শুনেন
@ishakafrin-eb6qr
@ishakafrin-eb6qr 2 месяца назад
apni kothai dekhcen aita Quran a ace amk aktu dekhan plz
@user-pr6rd1lj6p
@user-pr6rd1lj6p 8 месяцев назад
তাহলে সুরা বাকারায় ২৩০ নম্বর আয়াত কি উল্লেখ করা আছে।
@JasminAKTER-gp6ur
@JasminAKTER-gp6ur 5 месяцев назад
হুজুর ফজরের নামাজ ২ রাকাত ৩ রাকাত পরলে হবে কি? তালাক দেওয়ার নিয়ম ৩মাস অন্তর অন্তর বিধান আছে, ৯মাসের জিনিস ১ বারে, তাহলে কি বৈধ হল না হারাম হল
@ShamsulhaqueSadi
@ShamsulhaqueSadi 3 месяца назад
আপনাকে তিনবার ছুরি দিয়ে কোপানো হারাম এখন কেউ যদি আপনাকে ছুরি দিয়ে তিনটি কোপ দেয় তাহলে ছুরির তিনটি কোপ হবে না & শরীরের কোনো ক্ষতি হবে না।
@mdshowrovmina4040
@mdshowrovmina4040 Месяц назад
এইসব হুজুরদের কারণে অনেক সংসার ভেঙে যাচ্ছে
@MimAkter-sf3jx
@MimAkter-sf3jx Год назад
আমার জামাই মন থেকে না ও বলছে অনেক রাগের মাথায় তিনতালাক বলেছে দুইবার রাগকমে গেলে সে অনেক কান্না কাটি করতেছ আমারো খুব খারাপ অবস্থা এখন আমরা কেমনে দুজনে আবার ফিরে পাব যদি বলতেন খুব উপকার হত আমরা দুজন কাওকে ছাড়া থাকতে পারব না
@misromerome7109
@misromerome7109 5 месяцев назад
আপু সমাধান পাইছেন
@muhammadallauddin6720
@muhammadallauddin6720 4 месяца назад
​​@@misromerome7109ai faltu alemer kotha na shune salafi mazhabe jan ahsaner ba ahsaner rasta paben.islam ato zalim nay.r manusher upor ato julum korena
@zubaidurshawon7721
@zubaidurshawon7721 3 месяца назад
দ্রুত সালাফী মানহজ গ্রহণ করুন। একটা সুযোগ এখনো আছে। আর যদি হানাফি থাকতে চান তাহলে পৃথক হয়ে যান কারণ তালাক হয়ে গেছে।
@rubelukil4773
@rubelukil4773 2 месяца назад
এক সাথে তিন তালাক দিলে এক তালাক গণ্য হবে
@jumilhussain9105
@jumilhussain9105 2 месяца назад
আমি হানাফী মাজহাবের আলিম এর পরেও আমি বলচি এক সাথে তিন তালাক হবেনা তিন মাসে তিনটি তালাক হতে হবে সেটা আসল মাসলা
@AMPIslamicMedia
@AMPIslamicMedia 2 года назад
Mashaallah অনেক সুন্দর আলোচনা
@user-qp8cj8eq5s
@user-qp8cj8eq5s Месяц назад
Ek sathe 3 talak dile 3 mas iddot palon korlei to talak hoe jaii. Kew janle janaben pls
@SaddAm-qn5hy
@SaddAm-qn5hy 3 месяца назад
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার একটা মাসআলা জানার দরকার আমার স্ত্রী অন্যের সাথে ভাগিয়ে গিয়ে বিয়ে করছে বিয়ে করার পর আমাকে বলছে সে আমাকে ডিভোর্স দিয়েছে আমাকে ডিভোর্স পেপার এখনো দেয়নি তাহলে কি ওদের বিয়ে শুদ্ধ হয়েছে দয়া করে জানাবেন আমি এখন কি করবো
@rubelukil4773
@rubelukil4773 2 месяца назад
ডিভোর্স দেয়ার তিন মাস পড়ে অন্য কোথাও বিয়ে করা বৈধ ডিভোর্স না দিয়ে কখনো বৈধ হবে না
@abdulqayyumbarbhuiya9658
@abdulqayyumbarbhuiya9658 2 года назад
Good initiative brother
@ishakafrin-eb6qr
@ishakafrin-eb6qr 2 месяца назад
surah bakarahte asa ayat gula ki mittha ....tahole quran ki mittha hadis sahi r quran vul apni aitai bole gelen .....bakarah te sposto ace 3 iddad kal pura na hole talak hobe na apni quran ke omanno kore gelen
@AvitorKhan
@AvitorKhan 16 дней назад
আপনি মুফতি হোকার কোরানের অর্থটাও ঠিক করে বলতে পারেন নি আপনার ফতুয়া বন্দ করুন
@aquilmiah4161
@aquilmiah4161 2 года назад
গাঁজাখুরি কথা বন্ধ করুন।।
@SkRejaul-r3r
@SkRejaul-r3r 24 дня назад
4:20
@mdshowrovmina4040
@mdshowrovmina4040 Месяц назад
কোথা থেকে পড়েছেন জানিনা এবং আপনার ওস্তাদরা যা শিখাইছে তাই শিখেছে বাস্তব ভালোভাবে চিন্তা করেন আল্লাহতালা সুরা বাকারার মধ্যে তালাকের যে বিধানটা রেখেছেন তাহলে এক মজলিসে তিন তালাক হলে আল্লাহতালার বিধানের কি অর্থ থাকলো
@alaminseikh1983
@alaminseikh1983 Год назад
Allahor niyom wanu jayi niyom hisebe amar nabi pak 3 talaq yak sathe dite boleni tai amar nabi pak yak talak bornona kore6e jokho amar Allah amar nabi pak boleni to kono sahabir bornona Ke bhabe manben amar Allah amar nabi pak takeki hukum diye chhilo je tar ta mana jabe
@akandzamil8136
@akandzamil8136 2 года назад
Vaijan Quran er giyan aro beshi onudhabon korte hbe
@beautifulafiya7290
@beautifulafiya7290 Год назад
আসসালামু আলাইকুম হুজুর সূরা বাকারার ২৩২ নম্বর আয়াতে কি বুঝানো হয়েছে??
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। (তারমানে এখানে এক তালাক হয়েছে)
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@ilovemuhammad8947
@ilovemuhammad8947 2 года назад
বাহিরের আওয়াজ খুব বেশি এসেছে। আগামিতে এদিকে খেয়াল রাখবেন।
@alorvision2552
@alorvision2552 2 года назад
Hmmm
@razibmiah5117
@razibmiah5117 2 года назад
মুমিনের জন্য কোনটা কল্যান কর সেটা বললে উপকৃত হবো আপনার কথায় বুঝলাম ২ টায় ই তালাক হয় আবার আহলে হাদিস ভাইদের কথায়ও যুক্তি আছে।
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@md.masudurrahman662
@md.masudurrahman662 3 месяца назад
শুধু মাযাহাব নিয়ে চললে হবে, সূরা বাকারাহ'র ২৮৮ থেকে ২৩১ আয়াত পর্যন্ত সঠিকভাবে আলোচনা করুন।
@হৃদয়েরকথা-শ২ণ
মাশাআল্লাহ
@jameercox9609
@jameercox9609 2 года назад
Al Koran have details about talak Why we follow man-made hadish
@SkRejaul-r3r
@SkRejaul-r3r 24 дня назад
Hii
@JasminAKTER-gp6ur
@JasminAKTER-gp6ur 5 месяцев назад
মুখ দিয়ে না বলে হাদিসের বই সামনে রেখে সবাইকে দেখিয়ে কথা বলেন শুরু থেকে
@SaifulIslam-bc7ev
@SaifulIslam-bc7ev 2 года назад
কোন হাদিসে এজতেরাব রয়েছে? আলবাত্তা" সহযোগে হাদিস নাকি প্রথমে যেটা বললেন সেটা? ক্লিয়ার করেন।
@shahismail-st1sd
@shahismail-st1sd 9 месяцев назад
Hojor apner number Deben doa kora
@user-hk3jb5lc7b
@user-hk3jb5lc7b 7 месяцев назад
আপনার ফোন নাম্বার টা পেতে পারি?
@m3rofh3rofh68
@m3rofh3rofh68 Год назад
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমার স্বামী কথায় কথায় তালাক বলে এখন কি সংসার করতে পারবো না কি পারবো না প্লিজ প্লিজ হুজুর দয়া করে উত্তর দেবেন
@alorvision2552
@alorvision2552 Год назад
আপনার প্রশ্নটা আরো ক্লিয়ার করে বলেন
@user-it7xi9xh5c
@user-it7xi9xh5c 6 месяцев назад
Hii
@user-it7xi9xh5c
@user-it7xi9xh5c 6 месяцев назад
2:42 orvision2552
@rubelukil4773
@rubelukil4773 2 месяца назад
এতো তালাক দিলে তো তালাক হয়ে যাবে সংসার কেমনে করেন হারাম হালাল বুঝে সংসার করেন
@fahimakoli7515
@fahimakoli7515 2 года назад
হুজুরের নাম্বার পাওয়া যাবে কি??
@md.mizanurrahmanstudent6218
@md.mizanurrahmanstudent6218 6 месяцев назад
Vi ai harami ki number diba
@agro7350
@agro7350 7 месяцев назад
তাহলে কোরআনে বাতিল কোন দলিল তাখতে পারে
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@user-it7xi9xh5c
@user-it7xi9xh5c 6 месяцев назад
😭😭😭😭😭
@radwoanhossain8725
@radwoanhossain8725 2 года назад
আরে ভাই কোরআন কি বলেছে সেটা বলেন,আপনি হাদিছের কথা বলিয়েন না,এখন হাদিছের অভাব নাই
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@user-mj9tz7pi3e
@user-mj9tz7pi3e 7 месяцев назад
কুরআন কি বলে সেটা বলেন?কুরআন নাই হাদিস নিয়ে টানাটানি।
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@noorlallchan5174
@noorlallchan5174 2 года назад
Bitati kat mullah majar pujari aponi 100% sure😂😂
@usheremon5925
@usheremon5925 Год назад
ছেড়ে দিলাম বললে কি তালাক হয়?
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@banglatube3915
@banglatube3915 2 года назад
তালাক তালাক কইলে কোন তালাক হইনা,,,,,তালাক একটা চুক্তি সেটা করবে কাজী,,,
@user-yc6fn4vn9p
@user-yc6fn4vn9p 2 года назад
Kaw যদি তালাক দেওয়ার পরে bow Haram hobe হাদিস না জেনে তিন তালাক দেয় তবে কি তালাক হবে
@alorvision2552
@alorvision2552 2 года назад
হুম তালাক হয়ে যাবে ভাই
@radwoanhossain8725
@radwoanhossain8725 2 года назад
ডাক্তার জাকির নায়েকের বক্তব্য শুনেন ভাই সব বুঝবেন,এদের কথা শুনে লাভ নাই,কারণ এরা এক হুজুর এক কথা বলে??
@shahanajparvinsrite6517
@shahanajparvinsrite6517 2 года назад
@@radwoanhossain8725 একটু ডিটেইলস জানাবেন ভাইয়া সহিহ কোনটা?
@nabimprogamer4390
@nabimprogamer4390 Год назад
@@alorvision2552 হযরত হবেনা তার দলিও কিন্তু এর চেয়ে স্টং এটার দলিল কোরআন ও রাসুল (স)
@globalfashion7002
@globalfashion7002 2 года назад
আহলে মাজহাব কিরে ভাই? কই পাও এই সব নতুন কিচ্ছা?
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@riyadhasan9418
@riyadhasan9418 2 года назад
ভাইরে ভাই এই সব হাদিস পান কোথায় থেকে বুঝলাম না
@yousuf9675
@yousuf9675 5 месяцев назад
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@green.nature.worldpro
@green.nature.worldpro 2 года назад
বাটপার
@MimAkter-sf3jx
@MimAkter-sf3jx Год назад
আমার জামাই মন থেকে না ও বলছে অনেক রাগের মাথায় তিনতালাক বলেছে দুইবার রাগকমে গেলে সে অনেক কান্না কাটি করতেছ আমারো খুব খারাপ অবস্থা এখন আমরা কেমনে দুজনে আবার ফিরে পাব যদি বলতেন খুব উপকার হত আমরা দুজন কাওকে ছাড়া থাকতে পারব না
@alorvision2552
@alorvision2552 Год назад
01778732033 যোগাযোগ করুন
@MarufaMurad
@MarufaMurad Год назад
Apu apnr ki somadhan diche hujur.. Ektu janaben plz
@MarufaMurad
@MarufaMurad Год назад
@@alorvision2552 hujur ami ki ektu kotha bolte pari
@user-dp9ps9ib5m
@user-dp9ps9ib5m Год назад
Apu amaro akoi same ami morar moto hoye jaitase r onk osustho hoye portase amr hujbent o amr chara thakty parby na amio na apu apni ki kono shomadhan paisen plz apu aktu bln
@alamingulam2250
@alamingulam2250 10 месяцев назад
আপনার এখন কিভাবে সমাধান করছেন
@SkRejaul-r3r
@SkRejaul-r3r 24 дня назад
4:20
Далее
Эконом такси в твоем городе 😂
00:59
Что думаете?
00:54
Просмотров 790 тыс.