@@user-ud6iy5sm1m ঠিক, অধিকার আছে। কিন্ত স্পষ্ট ভাবে খ্রিস্টান সেজে ধর্ম প্রচার করেন, যদি সত্য সাহস থাকে। প্রতারণার আশ্রয় নেন আবার অধিকার নিয়ে কথা বলেন। হাস্যকর।
@@naeemulislam5055 2002 কি 2003 এই বইগুলো চার-পাঁচটা একসাথে দিয়েছিল। বাসায় এনে বড় ভাইয়ের বকাও খেয়েছিলাম, ছিঁড়ে ফেলে দিতে বলেছিল। ভেতরের লেখাগুলো মনে হয় এখনো হুবহু বলতে পারব। পিকচার গুলো যথেষ্ট চুম্বকীয়।
শুন গোমূত্রখেকো তারা উপজাতি আদিবাসী নয় বুঝলি উপজাতি আর আদিবাসীর মধ্যে পার্থক্য জেনে কথা বল তাঁরা 200 -500 বছর আগে ভারত এবং মিয়ানমার থেকে এসেছে এই অঞ্চলে বাঙালিরা হলো আদিবাসী বাঙালিরা এখানে 2000-5000 বছর আগে এসেছে আর পার্বত্য চট্টগ্রাম স্বাধীন অসম্ভব দরকার পড়লে সকল মুসলমান যুদ্ধ করবে তারপরও চট্টগ্রামকে খৃষ্টান রাষ্ট্র হতে দেবনা ইনশাআল্লাহ আর আমরা এতদিন সাহায্য না করলে তো তোদের সেভেন সিস্টার্স এতদিন স্বাধীন হয়ে যেত ভারতের পা চাটা সরকারের পতন হতে দে তারপর কে কাকে স্বাধীন করে দেখা যাবে আর তোদের ভারতই তো ঠিক রাখতে পারবিনা ভেঙে টুকরো টুকরো হবে ইনশাআল্লাহ গজওয়াতুল হিন্দের অপেক্ষা কর ❤❤
আমিও এক মসজিদে কিছুক্ষন বসে ছিলাম এমন সময় মসজিদে একটা বইয়ের দিকে নজর যায় সাথে সাথে বইটা নামাজ শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত পড়লাম । এটাতে ইসলাম এর আদলে খ্রিষ্টানদের দাওয়াত দেখলাম।
ঈসা আঃ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত নবীদের মধ্যে একজন ছিলেন, আমরা মুসলিমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করি, সম্মান করি, তিনি আল্লাহর প্রেরিত নবী ছিলেন আমরা বিশ্বাস করি। তিনি নির্দিষ্ট একটি সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরিত হয়েছিলেন এবং নবীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। আল্লাহ হজরত মুহাম্মদ সাঃ আঃ নবীকে সর্বশেষ এবং চূড়ান্ত নবী হিসেবে প্রেরণ করেছেন সমগ্র মানবজাতির জন্য, তাই আমরা সমগ্র মানবজাতি হজরত মুহাম্মদ সাঃ আঃ নবীকে অনুসরণ করবো, এমনকি ঈসা আঃ সাঃ যখন আসবেন তখন তিনি হজরত মুহাম্মদ সাঃ আঃ নবীকে অনুসরণ করবেন।
আমাদের ছোট ছোট বাচ্চাদের নামাজের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে প্রতিটি মসজিদে বাচ্চাদেরকে এখনকার মুরুব্বিরা বের করে দেয় মসজিদ থেকে যার ফলে পরবর্তী প্রজন্ম খ্রিস্টান হওয়ারই সম্ভাবনা থাকবে
আমার ১০ বছরের ছেলে একা মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে তাকে অনেকেই পেছনের সারিতে পাঠিয়ে দেয়।সে খুব অপমান বোধ করে।একা যেতে চায় না,যদিও মসজিদে নামাজ পড়তে পছন্দ করে
সব ধর্মই ভালো কাজের নির্দেশ দেয়, তবে মানুষ কিছু হারামকে বৈধ করার চেষ্টা করে, যেমন অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করা, মদ পান, নামাজ ভুলে যাওয়া, সুদের ব্যবসা না করা, এ সবই ক্ষতিকর প্রমাণিত, শুধুমাত্র প্রার্থীব লাভের জন্য এসব ক্ষতিকর কাজকে এরা বৈধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন
সেম এরকমই কিছু বই বিভিন্ন স্কুলে কলেজে বোর্ড পরীক্ষার সময় ঘুরে ঘুরে বিলে করে, যার ভিতরে বিভিন্ন কুরআনের আয়াত ও থাকে আবার ইসলামের শব্দ চয়নের মাধ্যমে তারা ইসলামবিরোধী কথাবার্তা বলে খ্রিস্ট মতবাদ প্রচার করে কাদিয়ানী মতবাদ প্রচার করে এবং ইসলাম সম্পর্কে নানা ধরনের ভ্রান্ত ধারণাও প্রচার করে ।এ জাতীয় বই আমরাও পেয়েছি।
আমরা ঈসা(আ:) কে আমরা আমাদের নবী মানি।উনি ঈশ্বরের পূত্র নন বা তিনি ঈশ্বর নন।ওল্ড টেস্টামেন্টে এমন কোন আয়াত নেই যেখানে তিনি নিজেকে স্রষ্টা দাবী করেছেন। নিউ টেস্টামেন্ট পরিবর্তিত করে লেখা হয়েছে ওল্ড টেস্টামেন্টকে।আল্লাহর কিতাবের (একই কিতাবের) ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন থাকতে পারেনা। আমরা ঐ আল্লাহয় বিশ্বাস করি যিনি ঈসা ইবনে মারিয়াম(মেরী)-কে সৃষ্টি করেছেন কোন পুরুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই।
বেশ অনেক বছর আগে আমি এ বই টা পেয়েছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ এক গার্জিয়ান আমাকে বললো এইটা খ্রিস্টানদের বই। আমি তাতখনাৎ ফেলেদিই। যে মহিলা বিলি করছেন উনি বোরকা পরিহিত ছিলেন।
@@anonymoussoul3343erakom tader songe hoi jara muslim toh hoi kintu dhormer bisoye Tara ooto janena,jara islam ke sothik bhabe jaane tara kokhono islam chharbena
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। তাদের চক্রান্ত, কিভাবে ধোকা খাবে মানুষ, তাদের মিশনারি, বর্তমান তারা কি করছে ইত্যাদি বিষয়ে আপনি আরো ভিডিও তৈরি করে মানুষকে সচেতন করে দিন। যাতে তারা ইসলামের উপর আঘাত করতে না পারে।
আজ থেকে শাড়ে তিন হাজার বছর আগে ফিরাউনের যুগ চলে গেছে তবে আমরা বাংলাদেশের মানুষ নতুন আওয়ামী ফিরাউনের যুগে বসবাস করছি আল্লাহ তাআলা আমাদের এই আওয়ামী ফিরাউনের যুগ থেকে রক্ষা করুন আমিন
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা .../////////////////////////////
ধন্যবাদ ভাই। মহান আল্লাহতালা বলেছেন, (আমি আপনার পূর্বে যে সমস্ত রাসুল ও নবী প্রেরণ করেছি,যখনই তাদের কেউ ওহী প্রাপ্ত বাণী আবৃতি করেছে, শয়তান তার আবৃতির সাথে কিছু মিলিয়ে দিয়েছে কিন্তু শয়তানের মিলানো টুকু আল্লাহ বিদূরীত করেন। অতঃপর আল্লাহ তার আয়াত সমূহকে সুদৃঢ় করে দেন এবং আল্লাহ মহাজ্ঞানী ও প্রজ্ঞাময় ( সুরা হজ আয়াত ৫২) এটা এজন্য যে শয়তানের মিলানো বিষয়কে আল্লাহ তাদের জন্য পরীক্ষা স্বরূপ করেছিলেন, যাদের অন্তরে বেঁধে রয়েছে এবং যাদের অন্তর কঠিন। নিশ্চয়ই অন্যায়কারীরা ভীষন মতানৈক্যের মধ্যে রয়েছে।( সূরা হজ্জ আয়াত 53)
Oi christian Muslim saija Missionary kaj chalay. Apni ki video dekhsen? Tader jodi dawat dewa i lage tahole asol christian saija asuk na. Emneu Muslim der dawat dewa dorkar.
আমরা মুসলমানদেরও এই বইয়ের বিপক্ষে বই বের করা দরকার এবং তাহা মানুষের মধ্যে বিলি করা দরকার। এটা খুবই জরুরী হয়ে পড়েছে। এখনই সতর্ক হতে হবে সোচ্চার হতে হবে। তা না হলে দুর্বল মুসলমানেরা ভিষন বিপদে পড়তে যাচ্ছে। এই উদ্দেশ্যে এই ধরনের বইয়ের বিপক্ষে আমিও একটি বই প্রকাশ করতে চাই। কিন্তু আমার কাছে এই ধরনের বইয়ের অথবা এই বইয়ের কোন কপি নাই। যদি কেউ এই বইটি কোথায় পাওয়া যাবে তা বলতে পারেন তবে খুবই উপকৃত হব। অথবা ভিডিওতে যাকে দেখা যাচ্ছে তার সাথে কিভাবে যোগাযোগ করে বইটি সংগ্রহ করা যেতে পারে? অনুগ্রহ করে কেউ কি সহায়তা করতে পারেন এই বিষয়ে।
আমিও বিশ্বাস করি এবং মানি ইঞ্জিল কিতাব তবে সেটা হলো কোরয়ানের আলোকে । কোর আনে যত টুকু বলা হয়েছে আসমানী চার কিতাবের উপর বিশ্বাস রাখতে ঠিক ততটুকুই প্রত্যেক মুসল মানকে মানতে হবে । পাঠিয়ে দেন আমার কাছে খ্রিস্টান মিসনের সেই দাওয়াতী লোকটি কে । আমি তো তাকেই খুজতেছি
আমি একজনকে চিনি যে কোনো ধর্মেই বিশ্বাস করে না কিন্তু কুরআন বিশ্বাস করে, "যে এটা বিশ্বজগতের প্রতিপালকের নিকট থেকে আগত, সে রাসূলদের প্রতি বিশ্বাস করে, ফেরেশতা গনের প্রতি বিশ্বাস করে, পুর্ববর্তী সকল কিতাবকে সত্যায়িত করে কোরআনের আলোকে,এবং সে অবশ্যই পরকালে বিশ্বাসী, সে বলে আল্লাহই রব এবং তিনিই একমাত্র ইলাহ, সুতরাং আমি তার প্রতি আত্মসমর্পিত। "এতকিছু করার পরও সে বলে আমি কোনো ধর্মেই বিশ্বাস করি না।
ভাই কিছু খ্রিস্টান শুনুন যারা মুসলমানদের অসম্মান ও ঘৃণা করে কিন্তু প্রত্যেক খ্রিস্টান একই নয় এবং মুসলমানরা সবসময় আমাদের বিশ্বাসকে ভুল প্রমাণ করার চেষ্টা করে যখন কেউ আমাদের বিশ্বাসে আঘাত করে তখন আমরা দুঃখিত বোধ করি😥😥 এবং আমি সেই খ্রিস্টান ব্যক্তির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী যে আপনার বিশ্বাসকে অসম্মান করার চেষ্টা করেছিল এই পৃথিবী ঘৃণাতে ভরা যীশু বাইবেলে বলেছেন - মথি 5 : 43-48 43 “তোমরা শুনেছ যে বলা হয়েছিল, ‘তোমার প্রতিবেশীকে ভালবাস এবং তোমার শত্রুকে ঘৃণা কর।’ 44 কিন্তু আমি তোমাকে বলছি, তোমার শত্রুদের ভালবাস এবং যারা তোমাকে তাড়না করে তাদের জন্য প্রার্থনা কর, 45 ☦🤝☪
ভাই তোমাদের জ্ঞান থেকে মুসলমানের জ্ঞান কম না? অতএব তোমাদের এই সমস্ত ফাইজলামি বন্ধ করো, তোমার ধর্ম তুমি করো, তোমার ধর্মের লোকেরা কয়জন তোমার ধর্ম মানে ভালো করে তাদেরকে এই বই দাও, মুসলমানদেরকে দিচ্ছ কেন, নিশ্চয়ই কোন মনের ভিতর শত্রুতামি রয়েছে, অতএব তোমাদেরকে ঘৃণা করি
@@freecopyrightsoundworldআমাদের মুসলিমদের ধর্ম মতে ১০৪ টি আসমানী কিতাব রয়েছে তার মধ্যে ৪ টি আসমানী কিতাব প্রধান কিতাব।এই ৪ টি কিতাবের মধ্যে একটিও অবিশ্বাস করলে কেউ প্রকৃত মুসলিম হতে পারেনা।এই ৪ টির মধ্যে ইজ্ঞিল কিতাব (বাইবেল) যেটা খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করে।আর একটি হচ্ছে তাওরাত যেটা ইহুদিরা বিশ্বাস করে।আর কোরআন মাজিদ ইসলামরা বিশ্বাস কর।তাই আমাদের ওই চারটি কিতাবে বিশ্বাস করতে হবে।আসলে ইহুদি খ্রিস্টান মুসলিম এই তিন ধর্মের অনেক মিল রয়েছে ❤🎉
হ্যা। ইসা নবী ছিল। এবং তিনি সত্য নবীই ছিল। উনার উপর বাইবেল নাজিল হয়েছিল। সেই বাইবেলে অনেক ভবিষ্যত বাণিও আছে। যা পরবর্তীতে সত্য প্রমানিত হয়েছে। এইটুকু তো সব মুসলমানই মানে।
হ্যাঁ তোমার কথা ঠিক আছে? তবে আমার নবীকে আল্লাহ পাক শেষ নবী বানিয়ে পাঠিয়েছে দুনিয়াতে, অনার উপর কোরআন নাজিল হয়েছে বাইবেল নয়, অতএব তোমাদের ফাইজলামি বন্ধ করো, তোমরা তোমাদের ধর্মের লোকদেরকে দাওয়াত দাও, মুসলমান কোন অংশে জ্ঞানীগুণী কম নয়, তোমাদের ধর্মের সবাই কি ভালো হয়ে গেছে ধর্ম ঠিক করে পালন করে, ফাইজলামি না বন্ধ করলে তোমাদের ধর্মকে ঘৃণা করি,
আমি নাস্তিক সেজে আস্তিক হবার জন্য। খ্রিস্টান মিশনারিদের সাথে কাজে লিপ্ত ছিলাম। এবং তাদের সাথে কাজ করেছি। তারা বাংলাদেশী খুব জোরে-সোরে কাজ করছে। প্রধান কাজ বিভিন্ন মেলাতে বই এর স্টল খোলা এবং ফ্রিতে বই বিতরণ। বাংলাদেশের বিভিন্ন মাজারে তারা বই এর ইনস্টল খুলে এবং ফ্রিতে বই বিতরণ করে। এবং বিভিন্ন মেলার আয়োজন হয় সারা বাংলাদেশে। বিভিন্ন ধরনের উৎসব হয় সেসব উৎসবে তারা বইয়ের স্টল লাগিয়ে বই বিতরণ। এটি গেল প্রথম ধাপ দ্বিতীয় ধাপ হচ্ছে। মধ্যবিত্ত অথবা গরিব ঘরের মানুষদের কে ইউরোপ নিয়ে যাবে এবং ভালো চাকরি দিবে। ইয়াশা দেখিয়ে তাদেরকে ধর্মান্তরিত করা। তৃতীয়ত হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করেন অনেক খ্রিস্টান ডাক্তার আছেন তারা ফ্রিতে চিকিৎসা করেন। এবং এসব ডাক্তারদের ফিশ ইউরোপ থেকে আসে এটা সত্য
ভাই, কোরআনে বর্ণিত আল্লাহর আদেশ, নিষেধ ও সীমারেখা সংক্রান্ত আয়াত ও ঐ আয়াতের আমল কিভাবে করতে হয়, তা উল্লেখ করে এমন ছোট আকারের বই তৈরি করার উদ্যেগ নিতে পারেন।
যেই কাজ আপনারা দিনের আলোতে বুক ফুলিয়ে অন্যের সাথে করেন, সেই কাজ অন্যজন আপনার সাথে করলে ক্ষতি কি? হয়ত তার বইয়েও আপনার বইয়ের মত দাওয়াত দেয়াকে পবিত্র মানা হয়!
আপনারা সমাজের উদ্যোগী মানুষরা, আহমাদুল্লা হুজুর ও অন্যান্য শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষ মিলে যৌনকর্মীদের যদি মূলস্রোতে ফিরিয়ে এনে রুটি রুজির ব্যাবস্থা করে দেন, ওঁনরা ৯০% তো স্বেচ্ছায় এই কাজে আসেন নাই...🙏🙏