অবশ্যই না। সাক্ষ্য প্রমাণাদি ব্যতীত যেকোন ধরণের অভিযোগ গ্রহণযোগ্যতা পায় না। কেবল অবুঝ, পাগল, মস্তিষ্ক বিকৃত মানুষই না জেনে, না বুঝে কথা বলে। তবে জেনেও যারা উদ্দেশ্যমূলকভাবে না জানার ভান করে সে সকল ছদ্মবেশী আলেম পরিচয়ধারী ইসলাম ও মুসলিম মিল্লাতের শত্রুর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। . ওরা ইসলাম ও মুসলিম মিল্লাতের কেহ নয়, বরং শত্রু। তাদের গোপন ও গভীর ষড়যন্ত্রের কারণে আজ বিশ্বে বহু সংখ্যক মুসলিম থাকা সত্বেও অল্প সংখ্যক ইয়াহুদি ও ইসলাম বিদ্বেষীদের হাতে আমরা নির্যাতিত। . মহান আল্লাহ তা’য়ালা গোপন এবং প্রকাশ্য শত্রুর ক্ষতি হতে আমাদেরকে হেফাজত করুন, আমীন।
@@morning-light24 বাংলাদেশের অধিকাংশ আলেম মিথ্যা কথা বলে আর মিথ্যার পক্ষে ফতোয়া দেয়। বলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা জায়েজ! অথচ হাদিসে আছে মিথ্যা সকল পাপের মূল।তারা মাদ্রাসায় ছাত্রদের মিথ্যা বলা যাবে একথাও শিক্ষা দেয়।আর এইসকল আলেমদের প্রতিহিংসার শিকার হয় হক্কানি আলেমরা। দুনিয়াবি আলেমদের কথার মধ্যেই বুঝা যায় তারা যে দুনিয়াবি।আর আখেরাতমূখী আলেম খুবই অল্প। তাঁরা আজ নির্যাতিত।আর তারা নাকি আলেমই না।