নামধারী আহলে হাদীস বা নজদীদের জন্মের ভয়ংকর ইতিহাস।যে সত্যটা শুনলে আপনি ভয়ে আঁতকে উঠবেন। আমরা মুসলমানরা চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি সহিহ হাদিস ও কুরআন অনুযায়ী নামধারী আহলে হাদিস বা নজদীরা অমুসলিম মুনাফিক । ভন্ড জালেমরা আমাদের ইসলাম শিক্ষা দেওয়ার আগে নিজেরা মুসলমান হও। নিজেদের ঘর থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রু ইহুদি খ্রিস্টানদের ক্রুসেড সৈন্য বিতাড়িত করো। নজদী বা আহলে হাদীসের অনুসারীরা ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করার জন্য সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ,বাহরাইন ,কুয়েত ,ওমানসহ সমস্ত নজদী রাষ্ট্রে ইসলামের শত্রু ইহুদি খ্রীষ্টানদের ক্রুসেড সৈন্য মোতায়েন করে রেখেছে। ইহুদি খ্রিস্টানদের ক্রুসেড সৈন্য দিয়ে নজদীর অনুসারীরা কাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে? নিশ্চয়ই ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে। তারা আসছে আমাদের ইসলাম শিক্ষা দিতে।এর থেকে বড় ফিতনা আর কি হতে পারে? ওহাবী আন্দোলনের নেতা মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী । জন্ম ১৭০৩ মৃত্যু ১৭৯২ ,জন্ম নজদ ,রিয়াদ। উনি ওহাবী আন্দোলন শুরু করেছিল সমাজ থেকে সকল প্রকার শির্ক বিদাদ দূর করার নামে। কিন্তু তার উদ্দেশ্য ছিল ইসলামের নামে এইভাবে জনসমর্থন জোগাড় করে পরে পুরো ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করে ফেলা।আর আমরা মুসলমানরা আলহামদুলিল্লাহ খুবই ধর্ম ভীরু ও আবেগী হয়। আর এই আবেগ কাজে লাগিয়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল। এখন তার আসল উদ্দেশ্য বেরিয়ে আসতে লাগল । তার উদ্দেশ্য পুরন করার জন্য মুনাফেক মুহাম্মদ বিন সৌদরে পেয়ে গেল। মুহাম্মদ বিন সৌদ হচ্ছে বর্তমান সৌদি আরবের সৌদ রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা আর এভাবে নজদী ও সৌদ মিলে মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফত ধংস করার জন্য সসস্র আন্দোলন শুরু করল।আর এই সুযোগ ইহুদি খ্রিস্টানরা নিয়ে নিল। কারন ইহুদিরা অনেক দিন আগে থেকেই নিজেদের জন্য একটা আলাদা রাষ্ট্র গঠন করার চেষ্টা করতেছিল কিন্তু মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফতের জন্য ইহুদীরা কিছুতেই ফিলিস্তিনে একটা রাষ্ট্র তৈরি করতে পারতেছিলনা। আবার খ্রীষ্টানরা ক্রুসেড যুদ্ধে মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছিল। তাই ইহুদি ও খ্রিস্টানরা একদম মোক্ষম সুযোগ পেয়ে গেল মুসলমানদের ধ্বংস করার। ইহুদি খ্রিস্টান ও নজদী বা আল হাদীসের শয়তানরা মিলে মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করল তার মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে গেল। নজদীদের ষড়যন্ত্রের কারণে মুসলমানরা খুব শীঘ্রই পরাজিত হল আর উসমানীয় খিলাফতের পরিসমাপ্তি ঘটল। এই যুদ্ধের ফলাফল মুসলমানদের জন্য এতটাই ভয়াবহ বেদনাদায়ক ছিল যে এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বে আমরা মুসলমানরা মার খাচ্ছি নিপীড়িত হচ্ছি আমাদের মুসলমানদের মা বোনরা ইজ্জত হারাচ্ছে। আমাদের মুসলমানদের পশুর মত হত্যা করছে আমরা মুসলমানরা না পারছি প্রতিরোধ করতে না পারছি প্রতিবাদ করতে। আর এই যুদ্ধের ফলে ইহুদিরা পেল ফিলিস্তিন , খ্রীষ্টানরা নিল ক্রুসেড যুদ্ধের প্রতিশোধ ও পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। এখনো পুরো মধ্যপ্রাচ্যে জুরে খ্রিষ্টান সৈন্য মোতায়েন করা আছে।আর মুনাফিক নজদীরা বাংলার বৈঈমান মীর জাফর মত পুতুল সরকার হয়ে বসে আছে। আমেরিকার সাম্রাজ্য টিকে আছে কিসের উপর জানেন? পেট্রোডলার। আর এই পেট্রোডলারের ব্যাবস্তা করেছে মুনাফিক আহলে হাদিস রাজারা। আর এই পেট্রোডলারের জোরেই আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংস করছে। এই নজদী বা আহলে হাদীসের অনুসারীদের প্রতিটি শিরা উপশিরায় বয়ে বেড়াচ্ছে ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র। এরাই সেই অভিশপ্ত নজদী ফেতনাবাজ শয়তানের শিং
নামধারী আহলে হাদীস বা নজদীদের জন্মের ভয়ংকর ইতিহাস।যে সত্যটা শুনলে আপনি ভয়ে আঁতকে উঠবেন। আমরা মুসলমানরা চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি সহিহ হাদিস ও কুরআন অনুযায়ী নামধারী আহলে হাদিস বা নজদীরা অমুসলিম মুনাফিক । ভন্ড জালেমরা আমাদের ইসলাম শিক্ষা দেওয়ার আগে নিজেরা মুসলমান হও। নিজেদের ঘর থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের শত্রু ইহুদি খ্রিস্টানদের ক্রুসেড সৈন্য বিতাড়িত করো। নজদী বা আহলে হাদীসের অনুসারীরা ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করার জন্য সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ,বাহরাইন ,কুয়েত ,ওমানসহ সমস্ত নজদী রাষ্ট্রে ইসলামের শত্রু ইহুদি খ্রীষ্টানদের ক্রুসেড সৈন্য মোতায়েন করে রেখেছে। ইহুদি খ্রিস্টানদের ক্রুসেড সৈন্য দিয়ে নজদীর অনুসারীরা কাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে? নিশ্চয়ই ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে। তারা আসছে আমাদের ইসলাম শিক্ষা দিতে।এর থেকে বড় ফিতনা আর কি হতে পারে? ওহাবী আন্দোলনের নেতা মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী । জন্ম ১৭০৩ মৃত্যু ১৭৯২ ,জন্ম নজদ ,রিয়াদ। উনি ওহাবী আন্দোলন শুরু করেছিল সমাজ থেকে সকল প্রকার শির্ক বিদাদ দূর করার নামে। কিন্তু তার উদ্দেশ্য ছিল ইসলামের নামে এইভাবে জনসমর্থন জোগাড় করে পরে পুরো ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করে ফেলা।আর আমরা মুসলমানরা আলহামদুলিল্লাহ খুবই ধর্ম ভীরু ও আবেগী হয়। আর এই আবেগ কাজে লাগিয়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল। এখন তার আসল উদ্দেশ্য বেরিয়ে আসতে লাগল । তার উদ্দেশ্য পুরন করার জন্য মুনাফেক মুহাম্মদ বিন সৌদরে পেয়ে গেল। মুহাম্মদ বিন সৌদ হচ্ছে বর্তমান সৌদি আরবের সৌদ রাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা আর এভাবে নজদী ও সৌদ মিলে মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফত ধংস করার জন্য সসস্র আন্দোলন শুরু করল।আর এই সুযোগ ইহুদি খ্রিস্টানরা নিয়ে নিল। কারন ইহুদিরা অনেক দিন আগে থেকেই নিজেদের জন্য একটা আলাদা রাষ্ট্র গঠন করার চেষ্টা করতেছিল কিন্তু মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফতের জন্য ইহুদীরা কিছুতেই ফিলিস্তিনে একটা রাষ্ট্র তৈরি করতে পারতেছিলনা। আবার খ্রীষ্টানরা ক্রুসেড যুদ্ধে মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চাইছিল। তাই ইহুদি ও খ্রিস্টানরা একদম মোক্ষম সুযোগ পেয়ে গেল মুসলমানদের ধ্বংস করার। ইহুদি খ্রিস্টান ও নজদী বা আল হাদীসের শয়তানরা মিলে মুসলমানদের উসমানীয় খিলাফতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করল তার মধ্যে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে গেল। নজদীদের ষড়যন্ত্রের কারণে মুসলমানরা খুব শীঘ্রই পরাজিত হল আর উসমানীয় খিলাফতের পরিসমাপ্তি ঘটল। এই যুদ্ধের ফলাফল মুসলমানদের জন্য এতটাই ভয়াবহ বেদনাদায়ক ছিল যে এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বে আমরা মুসলমানরা মার খাচ্ছি নিপীড়িত হচ্ছি আমাদের মুসলমানদের মা বোনরা ইজ্জত হারাচ্ছে। আমাদের মুসলমানদের পশুর মত হত্যা করছে আমরা মুসলমানরা না পারছি প্রতিরোধ করতে না পারছি প্রতিবাদ করতে। আর এই যুদ্ধের ফলে ইহুদিরা পেল ফিলিস্তিন , খ্রীষ্টানরা নিল ক্রুসেড যুদ্ধের প্রতিশোধ ও পুরো মধ্যপ্রাচ্যে। এখনো পুরো মধ্যপ্রাচ্যে জুরে খ্রিষ্টান সৈন্য মোতায়েন করা আছে।আর মুনাফিক নজদীরা বাংলার বৈঈমান মীর জাফর মত পুতুল সরকার হয়ে বসে আছে। আমেরিকার সাম্রাজ্য টিকে আছে কিসের উপর জানেন? পেট্রোডলার। আর এই পেট্রোডলারের ব্যাবস্তা করেছে মুনাফিক আহলে হাদিস রাজারা। আর এই পেট্রোডলারের জোরেই আমেরিকা একের পর এক মুসলিম দেশ ধ্বংস করছে। এই নজদী বা আহলে হাদীসের অনুসারীদের প্রতিটি শিরা উপশিরায় বয়ে বেড়াচ্ছে ইসলাম ও মুসলমানদের ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র। এরাই সেই অভিশপ্ত নজদী ফেতনাবাজ শয়তানের শিং
আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, আল্লাহ প্রত্যেক বিদ'আতির তাওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন, যতক্ষন পর্যন্ত বিদ'আত পরিহার না করেন। হাদিস সম্ভার ১৪৬।