ব্রাদার রাহুলের সাথে ডিবেট নিয়ে যা বললেন মুফতী আলী হাসান উসামা সাহেব 

হুজুরের কথা বা চিহারা দিয়ে ভাল যাচাই হয়না সহিহাদিস ওকোরআন দিয়ে হুজুরকে ভাল মন্দ যাচাই করতে হবে হুজুরের জাল হাদিস আর আর ভাল কথা দিয়ে হুজুর চিনলে ভুল হবে তাহলে দেওয়ান বাগির চিহারা ও কথা খুব ভাল তাহলে মানুষ তাকে খারাপ ভাবে কেন আপনে কোরআন ওসহিহাদিস পড়েন তা হলে সব কিছু পাবেন

ভালো মানের আলেম ঠিক আছে,,,কিন্তু সে আসল কথা এড়িয়ে জায়

❤

❤

❤

❤

❤

🤣🤣🤣🤣ojoggo lok

বিচার মানি তাল গাছ আমার

ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিত: মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। - মুয়াত্তা ইমাম মালিক: ২৪৪ - ihadis ------------------------------------ ইবনে কুদামাহ রঃ বলেন: “আবু-আবদুল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে পছন্দনীয় মত হলো তারাবী ২০ রাকাত। এই মতে আরো রয়েছেন ইমাম ছাওরী, ইমাম আবু-হানীফা ও ইমাম শাফেয়ী। আর ইমাম মালেক বলেছেন: “তারবীহ ৩৬ রাকাত।”[আলমুগনী (১/৪৫৭)]

সেটাই

উমর র: রফুল ইয়াদাই না করলে পাথর ছুড়ে মারতো। (রেফারেন্স: জুজ উল রফুল ইয়াদাঈন ফীস স্বলাত- ইমাম বুখারী র:)

কোনটা উমর রাযিআল্লাহু তা'আলা আনহুর আদেশ 20 রাকাতের কথা বলছেন ভালোভাবে তথ্য নিয়ে দেখেন ধন্যবাদ

@@Islamic_status219 ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিত: মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। - মুয়াত্তা ইমাম মালিক: ২৪৪; ihadis

Devet a boja jabe vaia. K boss

ব্রাদার রাহুল সর্ব শেষ বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় দের লক্ষটাকার বই কিনে পরেছে।আর ও ইংল্যন্ড থেকে বাইবেল আনায় ৪৩ হাজার টাকায়।

সে মনে হয় ইহুদিদের দালাল😢😢ব্রাদার রাহুল 🤬🤬

পড়াশুনা‌টা‌ কি‌ পড়বে কিতাব‌নির্ধারণ করেন। হানাফী মাজহাবের হুজুরদের মধ্যেই ইখতেলাফ ঈমান আমল নিয়েই তারা কি কিতাব পড়ে নাই?? কিতাবগুলো কি‌পড়রলে ইসলাম যানা যায় নির্ধারণ করেন।

Brother Rahul Ustad ke Kotha bolar aage Tomar porasuna korar darkar

আরব দেশে আট রাকাত তারাবীহ হয় এ কারণে যে, তারাও আহলে হাদীস সম্প্রদায়

সৌদি আরবে মক্কাশহ অন্যান্য মসজিদে আট রাকাত শুরু হয়েছে করোনাভাইরাসের পর থেকে সুতরাং এটা কখনোই দলিল হতে পারে না আমরা সৌদি সরকারের কাছে আশাবাদী চৌদ্দশ বছর আগের ২০ রাকাত তারাবি চালু করবেন যা করুনার পূর্বে চালু ছিল আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে আমল করার তৌফিক দান করুন, আর যদি ৮ রাকাত তারাবী পড়তে হয় বিন পূর্ণ ফতোয়া অনুসরণ করা দরকার অর্থাৎ প্রতিরাকাতে ৪০০ ৫০০ আয়াত করে তেলাওয়াত করতে হবে, শুধু ৮ রাকাত মেনে নিলাম কিন্তু ওনার ফতোয়ার পরবর্তী দেখলাম না তাহলে এটা হাদিস মানে হবে না প্রবৃত্তির অনুসরণ ধারা হবে আর আল্লাহ তায়ালা কুরআনে প্রবৃত্তির অনুসরণ করতে নিষেধ করেছে মন যা চায় তাই করলাম আর দিয়ে দিলাম কোরআন হাদিসের এটা জঘন্য অপরাধ আল্লাহ আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দান

عن الحسن ان عمر بن الخطاب جمع الناس على ابى بن كعب فكان يصلى بهم عشرين ركعة হযরত হাসান রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত ওমর রাঃ লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব রাঃ এর কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন। {সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০}

ভাই এটাই আমাদের বড় ভুল ! আমরা মনে করি সৌদি আরব, দুবাই যেটা করছে ওগুলোই দীন । হয়ত দীন সম্পর্কে জানে বেশি কিন্তু যেটা জানে সেটা ওরা আমল করে না করে ভিন্ন টা। পূর্ববর্তী আল্লাহর বান্দারা দেশে থেকে শির্ক এর প্রতিষ্ঠান গুড়িয়ে দিয়েছে। আর এরা তৈরী করছে। বলার তো অনেক কিছুই আছে । সব তো লেখা সম্ভব না।

​@@Feelings1232🎉

পাগল

ঠিক ❤❤❤

ধন্যবাদ প্রিয় ভাই

কোন দ্বন্দ্ব নয়। আমরা মুসলমান সেটা বড় পরিচয়। হয়তো কেউ বেশি বুঝতে পারে অন্য জন্য কম বুঝতে পারে।ইনশাআল্লাহ সবাই একমত পোষণ করবে।

দেখা হবে ১২ তারিখ ইনশাআল্লাহ

​@@user-84yusufinssa allah

১২ তারিখে কখন কয়টায় কার সাথে কার ডিবেট হবে? জানাবেন।

​@@dhruboaalok6999৯:৩০ মনে হয়

In sha allah ❤

আমিও

ব্রাদার রাহুল ভাইয়ের জন্য সবাই দোয়া করবেন তিনি যেন এদের মতো বিদআতি হুজুরদের হাদিস দিয়ে ধুয়ে দিতে পারে🙂🙂🙂

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤

😂😂😂😂😂

এবার যে ফান্দে পা দিছে দেখা জাক 😊

Right

​@@SKEditKing55খেলা হবে 😅

মুর্খ রাহুল

এই কমেন্ট করা লোগ গুলো ভালো করে জানেইনা নফস কি নফস কাকে বলে

@@robiul20987 আপনি একটু শিখিয়ে দিন না মহাজান্তা সাহেব!

@@robiul20987 আমাদের লেখার বানানটা অন্তত শুদ্ধ হওয়া উচিত! অশুদ্ধ বানানে কাউকে জ্ঞান দেয়া অনুচিত!!

আল্লাহ হেফাজত করুন 🤲🤲

😮

O to vlo kore arbi porte zane na,, taile sotik hou kivabe

ধরা খাই আবার সঠিক মারাও 🤣

বাদার রাহুল সঠিক কে বলছে 😂😂😂😂

ব্রাদার রাহুলের কাছে কি উনি হেরেছে উনি /মাথার মধ্যে মিয়া গোবর নিয়ে গূরেন

,😂😅😂

অন্ধ ভক্ত

❤❤❤❤❤

কোন এমবিবিএস ডাক্তার কোন ফুটপাতের ডাক্তারের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবে কি? যে একটা আরবি পড়তে পারে না। তার সাথে কোন আলেম ডিভেটে বসা মানায় না। কোন রাখাল যদি বলে আপনার থেকে বেশি জ্ঞানী আপনি তার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করবেন?

১২ তারিখ বাহাস রাত ৯ টায়

bokar moto kotha na bole ki bolche somporno sunen sob kichoy valo korey bojhay diche

ঈদের পরে বসবে তো, ভালো করে না শুনে প্রশ্ন করো কেনো

১২ এপ্রিল, রাত ৯টা।

কোন চেনালে ভাই বলবে

নফল ইবাদত করলে গুনাহ নাই সাওয়াব আছে। যারা কমাতে চায় এবাদতকে না করতে চায়। তারা সম্পূর্ণ বেদুইনের মধ্য পড়ে মুসলমান কখনো এবাদত কমাতে চায় না। মুসলমান জানে কেয়ামতের দিন একবার সুবাহান আল্লাহর জন্য বেফায়দা সময়ের জন্য বহুৎ আফসোস করবে

১২ তারিখ বাহাস রাত ৯

কিভাবে দেখা যাবে?

ইসলাম শেষ না। তবে মুসলিমরা শেষ হয়ে যাবে এমন হলে।😢

আপনি কী অসুস্থ?

ru-vid.comvADffJkf_iU (...বাঁশের চেয়ে কঞ্চি মোটা...) -শায়খ আহমাদুল্লাহ

ইবনে কুদামাহ রঃ বলেন: “আবু-আবদুল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে পছন্দনীয় মত হলো তারাবী ২০ রাকাত। এই মতে আরো রয়েছেন ইমাম ছাওরী, ইমাম আবু-হানীফা ও ইমাম শাফেয়ী। আর ইমাম মালেক বলেছেন: “তারবীহ ৩৬ রাকাত।”[আলমুগনী (১/৪৫৭)] আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।

এই প্রশ্ন টা কাকে করেছেন জানাবেন

সুন্দর প্রশ্ন করেছেন ভাই

আমি ২০রাকাত ই পরতাম বাংলাদেশে। এখন আমি এখানে আছি দেখতেছি হুজুরের এবং আপনার এটা ভুল জানা আছে, মক্কা তে এবং সকল আরব দেশে ৮রাকাত তারাবি হয়। আপনি চাইলে গুগলে চেক করে দেখতে পারেন। তারাবি ৮রাকাত রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ায় ৮রাকাত

عن الحسن ان عمر بن الخطاب جمع الناس على ابى بن كعب فكان يصلى بهم عشرين ركعة হযরত হাসান রাঃ থেকে বর্ণিত। হযরত ওমর রাঃ লোকদেরকে হযরত উবায় বিন কাব রাঃ এর কাছে একত্র করে দিলেন। আর তিনি লোকদের বিশ রাকাত তারাবীহ পড়াতেন। {সুনানে আবু দাউদ-১/২০২, সিয়ারু আলামিন নুবালা-১/৪০০} ​@@RidoanBD

​@@RidoanBD রাসূল সাঃ রমজানে তিন দিন তারাবি পড়িয়েছেন। সেই ৩দিনের রাকাত সংখ্যা ৮ ছিল কিনা এর কোনো সহিহ/যঈফ কোনো হাদিসেই পাওয়া যায় না,,,, তবে ২০ রাকাতের যঈফ হাদিস পাওয়া যায়। যদিও হাদিসটি বর্ণনা করে গ্রন্থকার সহিহ/যঈফ কিছুই বলেন নি। তবে এরপর উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)- শুরুতে এগার রাক’আত (তারাবীহ) কায়েম করতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তুু শেষ পর্যন্ত রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ'ই উমার (রা) নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। যার জন্য লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন, তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এর ধারাবাহিকতাই ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফেঈ, ইমাম আহমদ রহঃ ২০ রাকাত পড়তেন। এছাড়া ইমাম মালেক রহঃ থেকে ২০ ও ৩৬ রাকাতের ২টি মতই রয়েছে। যদিও এখন এগুলোকেও পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে অলরেডি সৌদির অনেক মসজিদে ৮ চালু করে ফেলেছে যেগুলোতে আগে ২০ রাকাতই হতো! তবুও মক্কা মদিনাতে এখনো সাহাবিদের আমল ২০ রাকাত চালু আছে শত শত বছর ধরে,,, যা সালাফি শায়েখরাও স্বীকার করে। আর যদি এখন এসে হাজার বছরের আমল বাদ দিয়ে ৮/আরো কম চালু করে তবে ২০তো আর মিথ্যা হয়ে যাবে না কারণ এটা সয়ং মক্কা-মদিনার হাজার বছরের আমল ও প্রকৃত সালাফদের আমল যা বর্তমান সালাফিরা পরিবর্তন করলেও মিথ্যা হয়ে যাবে না সত্য সত্যই থাকবে। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।

আপনি জিতছেন ভাই 😁

Amader jader bujte kosto hoy tader besi kore dim kawa usit

হুজুর কি পরাজয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে কিনা এটা বুঝা যাইবা 12 তারিখে ইনশাআল্লাহ

@@AbdulKadir-pk8to ভাই ১২ তারিখে, উসামা হুজুর যদি ব্রাদার রাহুলের সাথে হেরে যায়,তাহলে কি হবে?

ও জানে ও যে দুর্বল। এজন্য গুটিবাজি করে প্রসঙ্গ ঘুরাচ্ছে।

ইবনে বাজ এর ফতোয়া বলেছেন ওসামা সাহেব। শাইখ ইবনে উছাইমীন রহিমাহুল্লাহকে এমন ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয় যিনি ইমামের সাথে ১০ রাকাত তারাবী নামায পড়ে বিতিরের নামাযের অপেক্ষায় বসে থাকেন, ইমামের সাথে অবশিষ্ট তারাবী নামায পড়েন না, তখন তিনি বলেন: “এটি খুবই দুঃখজনক যে, আমরা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে এমন একটি দল দেখি যারা ভিন্ন মতের সুযোগ আছে এমন বিষয় নিয়ে বিভেদ সৃষ্টি করেন। এই ভিন্ন মতকে তারা অন্তরগুলোর বিচ্ছেদের কারণ বানিয়ে ফেলেন। সাহাবীদের সময়েও এই উম্মতের মাঝে মতভেদ ছিল, কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁদের অন্তরগুলো ছিল ঐক্যবদ্ধ। তাই দ্বীনদারদের কর্তব্য, বিশেষভাবে যুব-সমাজের কর্তব্য হচ্ছে- ঐক্যবদ্ধ থাকা। কারণ শত্রুরা তাদেরকে নানারকম ফাঁদে ফেলানোর জন্য ওঁত পেতে বসে আছে।”[আশ-শারহুল মুমতি‘ (৪২২৫)]

Apni ki shunenni

@@MdMusa-me9lz কেন এমন অদ্ভুত প্রশ্ন?!! মুসলমানদের মাঝে বিভিন্ন নামের ভিত্তিতে দলাদলি আমি সমর্থন করি না। কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে আমি ইসলামকে অনুসরণ করার চেষ্টা করি। আমার মূলনীতি হলো القران والسنة بفهم سلف الامة الرجال يعرفون بالحق ولا يعرف الحق بالرجال اعرف الحق تعرف أهله كذا قال علي رضي الله عنه

কেন এখানে জয় হলেই কি ইসলাম জয় হয়ে যাবে?

ইবনে কুদামাহ রঃ বলেন: “আবু-আবদুল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে পছন্দনীয় মত হলো তারাবী ২০ রাকাত। এই মতে আরো রয়েছেন ইমাম ছাওরী, ইমাম আবু-হানীফা ও ইমাম শাফেয়ী। আর ইমাম মালেক বলেছেন: “তারবীহ ৩৬ রাকাত।”[আলমুগনী (১/৪৫৭)]

@@M.ASarkar-i1j শোনেন ভাই, কোরআন ও হাদিসে তারাবি বলতে কোন জিনিস নেই। যেটা আছে সেটা হল কিয়ামুল্লাইল অথবা কিয়ামু রমাজান।

@@saifuddiibnemisbah9870 জ্বি ভাই, আপনি যাদের ফলো করেন তারাও তারাবি শব্দ ব্যবহার করেন। কারণ নামাজ, রোজা কোরআন ও হাদিসে সরাসরি নাই কিন্তু সালাত, সিয়াম আছে আর এটাকেই নামাজ রোজা বলা হয় যা সবারই জানা.... তেমনি তারাবির নামাজ রমজানে পড়া হয় ঐটাও সবারই জানা। তর্ক করলেই তর্ক, বুঝলে সমাধান! রমাযানের নামায পরিচ্ছেদঃ ২ কিয়াম-এ রমাযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিত: মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। - মুয়াত্তা ইমাম মালিক: ২৪৪ ihadis (সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনুবাদ থেকে)

@@saifuddiibnemisbah9870 যেটাই সলাত সেটাই নামাজ এটা সবাই জানে... তারাবিও তাই! রমাযানের নামায পরিচ্ছেদঃ ২ কিয়াম-এ রমাযান বা তারাবীহর নামাযের বর্ণনা ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) থেকে বর্ণিত: মালিক (র) ইয়াযিদ ইবনু রুমান (র) হতে বর্ণনা করেন- তিনি বলেছেন, লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এটাই উমার (রা) শেষ পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। - মুয়াত্তা ইমাম মালিক: ২৪৪ ihadis (সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনুবাদ থেকে) ------------------------------------ ইবনে কুদামাহ রঃ বলেন: “আবু-আবদুল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে পছন্দনীয় মত হলো তারাবী ২০ রাকাত। এই মতে আরো রয়েছেন ইমাম ছাওরী, ইমাম আবু-হানীফা ও ইমাম শাফেয়ী। আর ইমাম মালেক বলেছেন: “তারবীহ ৩৬ রাকাত।”[আলমুগনী (১/৪৫৭)] আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।

Je ordek pagol se balo manus ke pagol mone kore 😂

ইমাম নববী রঃ বলেছেন: “আলেমগণের ইজমা অনুযায়ী তারাবীর সালাত পড়া সুন্নত। আর আমাদের মাজহাব হচ্ছে- তারাবীর নামায ১০ সালামে ২০ রাকাত। একাকী পড়াও জায়েয, জামাতের সাথে পড়াও জায়েয।”[আলমাজমূ (৪/৩১)]

তোমার না কিন্তুু ভাই , যে টা বলছে দলিল কথা বলে

@@Hasan-in6ej আপনি কী বলতে চাচ্ছেন

গাধার দল দলিল শুনো নাই

কে বাধা দিয়েছে?!

কেউ কি নিষেধ করেছে?!!

এই নামে উনার নিজের মাদরাসা ই আছে

@@atikhasan7 নাম দিয়ে কী হবে , কাম যদি না থাকে?!!

নিজেরে বহুত বড় পণ্ডিত ভাবতেছেন মনে হচ্ছে!

@@habibulbashar3391 বেহুদা কথা না বলে দলীল অধ্যয়ন করুন

@@habibulbashar3391 আপনি নিজেকে কী ভাবছেন??!!!

ঐ তিন দিনের রাকাত সংখ্যা ৮ ছিল কিনা এর কোনো সহিহ/যঈফ কোনো হাদিসেই পাওয়া যায় না,,,, তবে ২০ রাকাতের যঈফ হাদিস পাওয়া যায়। যদিও হাদিসটি বর্ণনা করে গ্রন্থকার সহিহ/যঈফ কিছুই বলেন নি। তবে এরপর উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)- শুরুতে এগার রাক’আত (তারাবীহ) কায়েম করতে (পড়াইতে) নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তুু শেষ পর্যন্ত রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ'ই উমার (রা) নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। যার জন্য লোকজন উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর খিলাফতকালে রমযানে তেইশ রাক’আত তারাবীহ পড়াতেন, তিন রাক’আত বিতর এবং বিশ রাক’আত তারাবীহ। এর ধারাবাহিকতাই ইমাম আবু হানিফা, ইমাম শাফেঈ, ইমাম আহমদ রহঃ ২০ রাকাত পড়তেন। এছাড়া ইমাম মালেক রহঃ থেকে ২০ ও ৩৬ রাকাতের ২টি মতই রয়েছে। যদিও এখন এটাকেও পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে অলরেডি সৌদির অনেক মসজিদে ৮ চালু করে ফেলেছে! তবুও মক্কা মদিনাতে এখনো ২০ রাকাত চালু আছে শত শত বছর ধরে,,, আল্লাহ হক্বকে এভাবেই হাজার বছর ধরে প্রতিষ্ঠিত রাখেন। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমিন।

ইসমা‘ঈল (রহঃ) ... আবূ সালামা ইবনু ‘আবদুর রাহমান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি ‘আায়িশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করেন যে, রমযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত (নামায/নামাজ) কিরূপ ছিল? তিনি বললেন, রমযান মাসে ও রমযান ছাড়া অন্য সময়ে (রাতে) তিনি এগারো রাক‘আত হতে বৃদ্ধি করতেন না। তিনি চার রাকআত সালাত আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর চার রাক‘আত সালাত আদায় করতেন, সে চার রাকআতের সৌন্দর্য ও দৈর্ঘ্য ছিল প্রশ্নাতীত। এরপর তিন রাকআত সালাত আদায় করতেন। আমি [‘আয়িশা (রাঃ)] বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি বিতর আদায়ের আগে ঘুমিয়ে যাবেন? তিনি বললেনঃ হে ‘আয়িশা! আমার দু'চোখ ঘুমায় বটে কিন্তু আমার কালব নিদ্রাভিভূত হয় না। সহিহ বুখারী। হাদিস নং ১৮৮৬/সহি হাদিস। বিবেকবান মানুষেরই এই হাদিসই যথেষ্ট

আপনি কি মদিনাতে ৮ রাকাত পরেছেন,, আর না পরলে আপনাকে কে বলেছেন।

Makka modinay onak jaygay 20 rakat aday kora hoy

কথায় তো মনে হচ্ছে তুমি নিজেই মদিনার মসজিদে তারাবিহ পড়াও😂😂

বাংলাদেশের হাফেজ দের সামনে সৌদিআরবের হাফেজ রা টিকতে পারেনা কেন..??

কাদের❓

ফিকহে হানাফির বিখ্যাত কিতাব 'হেদায়া'র ভাষ্যকার আল্লামা ইবনে হুমাম রহ. এবং বুখারী শরীফের সফল খ্যাতিমান ভাষ্যকার আল্লামা আনোয়ার শাহ্ কাশ্মীরী রহ. প্রমুখ জগৎবিখ্যাত সর্বস্বীকৃত ও সর্বজনমান্য বিশ্ববরেণ্য আলেমদের।

আপনারা পড়তে পারেন ভালো কথা আলহামদুলিল্লাহ। জাপানের ট্রেন না পড়ে তার তিলের সাথে পড়ুন। আপনাদেরকে আল্লাহতালা সঠিক এলেম দান করুক আমিন

😅

@@RonyRasel-v7c তার আর তিল 😃🙃🤔 কয় মসজিদে জাপানের ট্রেন আছে?

ঠিক বলেছেন

দলিল পড়তে দিলে অজ্ঞান হবেন না বরং তোমাকে দলিল দিয়ে উলঙ্গ করে দিবেন ইনশাআল্লাহ

শয়তানের মতো নিজেকে জ্ঞানী মনে করে।

​@@MD.RIYAZULISLAM-yf5tl🤬

আপনার কানে কি ন্যাবা পড়ছে আপনি এই ভিডিও টাই দেখেন

Ki bolen vai agulo kan thakte ki valo kotha dhuk na naki na sunar van koren

Apnar ki gura karmi hoice?

Duniyar je obosta bai, manus islam somporke balo vabe janeina, tai je ja bole tai hojom kore.

হ্যা আপনি পড়ছেন,উনি পড়ে নাই

@@atikhasan7 আপনি কি পড়েছেন বর্ণনাটি ?!!

@@atikhasan7 আপনি কী করেছেন?!

@@saifuddiibnemisbah9870 আমি ব্যাখ্যা বুঝছি।মুয়াত্তা মালিকের এই হাদিসের মতন ঠিক নাই

ইবনে কুদামাহ রঃ বলেন: “আবু-আবদুল্লাহ অর্থাৎ ইমাম আহমাদ (রাহিমাহুল্লাহ) এর কাছে পছন্দনীয় মত হলো তারাবী ২০ রাকাত। এই মতে আরো রয়েছেন ইমাম ছাওরী, ইমাম আবু-হানীফা ও ইমাম শাফেয়ী। আর ইমাম মালেক বলেছেন: “তারবীহ ৩৬ রাকাত।”[আলমুগনী (১/৪৫৭)]

সরা রাত পড়বে আট রাকাত পড়ে তারাতারি ঘুমিয়ে পড়ে😂😂