আপনাকে সাধুবাদ জানাই। মতুয়া মতাদর্শ আমার কাছে যুক্তিসঙ্গত এবং বিজ্ঞান সম্মত। কিন্তুপশ্চিম বঙ্গের সব নমশূদ্ররা কিন্তু মতুয়া মতাদর্শ অনুসরণ করেনা। অনেকে কৃষ্ণ ভক্ত। অনেকে কালি পূজা , দুর্গাপূজা, লক্ষী পূজা, লক্ষীনারায়ণের পূজা করেন।
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী রা নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে। এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা। আমাদের সচেতন ও সাবধান হতে হবে , নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
মুর্তিপূজা অনার্যদের থেকে এসেছে। হিন্দু বা সনাতন ধর্ম তাই বলুন, ধর্মীয় নিয়মকানুন আচার অনুষ্ঠানগুলো ব্রাহ্মণদের তৈরি হলেও, হিন্দুদের সব দেবদেবী ও তাদের পূজা অনার্য হিন্দুদের থেকেই এসেছে। ধর্মী সংস্কৃতির প্রায় সবই অনার্য সংস্কৃতি থেকেই নেওয়া। শিব, কৃষ্ণ, রাম - এই দেবতারা কেউ ব্রাহ্মণ ছিলেন না। বেদব্যাস জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ ছিলেন না। তাহলে কি দাড়াচ্ছে? শুধু মন্ত্রতন্ত্রগুলো রচনা করে নিজেদের প্রাধাণ্য সমাজে বজায় রেখেছে মাত্র। ব্রহ্মজ্ঞান অর্জন করে ব্রাহ্মণ হতে হয়, জন্মসূত্রে নয়। এই রীতি সমাজে চালু করুন। সবাই পাশে থাকবে, অমতুয়া হিন্দুরাও তাদের পাশে দাঁড়াবে।
@@sabujnjr1029 ব্যারিষ্টার যোগেন মন্ডল ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে মুসলিমদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ছিলেন, পাকিস্তানের সমর্থক হয়ে বাংলাদেশে/পূর্ব পাকিস্তানের আইনমন্ত্রী হয়েছিলেন। সেই সময় মুসলিমদের অত্যাচারে রাতের অন্ধকারে ভারতে সপরিবারে পালিয়ে বেঁচেছিলেন। ব্রাহ্মণ্যবাদের বিরোধীতা করুন, নিজেদের অধিকার আদায় করুন, সমাজে মাথা তুলে ভ্রাতৃত্ববোধ জাগিয়ে তুলুন।
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। এজন্য তাদের কে মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
ব্রহ্মজ্ঞান অর্জন করে যেকেউ ব্রাহ্মণ হতে পারে, সেই রীতি চালু হোক। জন্মসূত্রে কেউ ব্রাহ্মণ হতে পারে না। ব্রাহ্মণ্যবাদের জঞ্জাল থেকে হিন্দুধর্মকে মুক্ত করতে হবে। ঐক্য আনতে হবে, নিজেদের অধিকার আদায় করে নিতে হবে। ভগবান রাম বা কৃষ্ণ ব্রাহ্মণ ছিলেন না। বেদ, গীতা রচনা করেছেন বেদব্যাস, তিনি জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ ছিলেন না। এটা মনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে।
বাগচী দাদাকে জানাই ভক্তি পূর্ণ প্রণাম আর চ্যানেল পরিবারকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ । সত্যিই কি বলব যে দাদা । আপনার চেহারাটা যে এত সুন্দর ধারনার অতীত তারপর আপনার বক্তৃতা যেন সারাদিন বসে শুনতে থাকি । কি বলবো দাদা আপনার সবগুলো ভি ডি ও আমি দেখতে থাকি আর এই আশায় বসে থাকি যে আপনার আগামী ভি ডি ও আর কবে দেখতে পাবো । যাই হোক দাদা আপনাদের কাছে এই অনুরোধ যে এই রকম আরো অনেক অনেক ভি ডি ও বানিয়ে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বার বার প্রস্তুত করলে পুরো বিশ্বে মতুয়া ধর্মের সঠিক প্রচার প্রসার হবে আর বিশেষ করে মতুয়া পন্থী ভক্ত বৃন্দ গণ ও জ্ঞান লাভ করবেন । জয় হরিবোল । ভারতবর্ষ ছত্তিশগড় ।
মতুয়ারা হল একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়। মতুয়া ধর্মমত হল সনাতনধর্মের অন্তর্ভুক্ত একটি ধর্মীয় মত। মতুয়া আলাদাধর্ম বললে সনাতনধর্মের মধ্যে বিভেদ সৃস্টি হবে,হবে বিপুল ক্ষতি।যা কোনমতেই সংগতনয়।মতুয়া দর্শন বলেনা যে, মতয়া সমপূর্ণ আলাদা ধর্ম। নমস্কার সকলকে।
আমার গুরুদেব নন্দ গোসাই, আরও কয়েকজন মিলে একটা সংগঠন করেছিলেন , কয়েকবছর আগে, ব্রামহ্মণবাদের বিরুদ্ধে, তার সভাপতি ছিলো ছোট ঠাকুর,, ঢাকা গেলো সংগঠন পাশ করতে, ও মা, ছোট ঠাকুর উকিল ব্রাম্হনের পাল্লায় পড়ে, তা বাদ গেলো।। কি বলবো দাদা।। আমার বাসায় কোন বাহন চলেনা,, আমার হরি চাঁদই আমার সব।। আমার গুরু নন্দই আমার সব
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী রা নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে। এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা। আমাদের সচেতন ও সাবধান হতে হবে , নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ। ,,
খন্ডিত সত্য নিয়ে মারামারি করলে , অনন্ত বা পুরনো সত্যের ধারেকাছে পৌঁছতে পারবেন না। এবং মনুষ্যত্বের বিজয় ঘোষিত হবে না । জাগতিক এবং আধ্যাত্মিক পূর্ণতা পাওয়ার প্রয়াস করুন। ধন্যবাদ।
যে ধর্ম সকল বর্ণের মানুষকে ভালোবাসতে পারে , গরীব ও নিচু সম্প্রদায় মানুষগুলি কেউ যথাযত ভাবে সম্মান ও শ্রদ্ধা করতে পারে । আমি সেই ধর্মের ব্যাক্তি হতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান বলে মনি করি । আমি এই ধর্মকে মনে প্রাণে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসি এবং এই ধর্ম যেন চিরকাল বিজয়ী হয়ে থাকে এটাই আমার প্রথনা ।।
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। এদের মধ্যে হরপ্রসাদ বাগচী একজন । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। তাই তাদের মানা যাবে না। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল।।
আমি কালীপদ নাগ( ছত্তিশগড়,ভারত )একত্রিশ বছর পর বাংলাদশে গিয়ে (মে 2017)ডুমরিয়া মধ্য পাড়ার প্রাইমারী স্কুলে দু'দলের(মতুয়া ব্রাহ্মবাদী এবং বিশ্বমতুয়া) ঝগড়া মিমাংসা করার অসফল প্রচেষ্টা করেছিলাম। চন্টু মন্ডল(বিশ্বমতুয়া) ঝগড়া মিমাংসা করতে রাজী হলেও দেবেন মন্ডল(ব্রাহ্মবাদী) মিমাংসা করতে রাজী হয়নি। এখন মাত্র তেত্রিশ ঘর হিন্দু সেখানে (ঐ পাড়ায়) আছে। আমি চেয়েছিলাম 'যে যেপথে চলে চলুক তবে মিলে-মিশে থাকুক'। ওরা মরবে তবু হিংসা ছাড়বে না।
হ্যা, সেটাই বড় সমস্যা।ভিডিও পোষ্টকারী আমি আপনার কাছের মানুষ বটে।আমার নাম বললে চিনবেন। আমার বাবার সঙ্গে দেখা করতে আপনি বাবুপাড়া গিয়েছিলেন। আমি মাঝে মাঝে ছবি আঁকার ভিডিও পোষ্ট করি। আপনাকে ধন্যবাদ
@surojeet chatterjee আমি মতুয়ার সন্তান হলেও একটু(বোধ হয়) ভিন্ন। আমি সব হিন্দু দেব-দেবীতে পূর্ণ বিশ্বাসী। বিবেকানন্দ কে ও আমার এক গুরু বলে মানি,তাঁর ও পূজা করি।
আমি দেবেন মন্ডল আমার জ্যাঠামশাই,চন্টু মন্ডলের ছেলে। মিমাংসার সময় আমি বাড়িতে ছিলাম না। তাই জানিনা সেখানে কি হয়ে ছিল। কিন্তু আমি চাই আমার সবাই আবার একহবো। আশির্বাদ কোরবেন
বৌদ্ধপন্থী, জ্ঞানপাপী মতুয়া, সনাতন ধর্ম বিদ্বেষী রা নানা রকম অপপ্রচার চালাচ্ছে। এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা। আমাদের সচেতন ও সাবধান হতে হবে , নইলে অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। বেদ পাঠের অধিকার সনাতন ধর্মাবলম্বী সকল হিন্দুদের।। বেদবানী : হে মনুষ্য তোমাদের সকলের মত এক হউক, মিলন ভূমি এক হউক, সকলের চিও এক হউক, আমি ( ওঁ) তোমাদের সকল কে এক মন্ত্রে সংযুক্ত করেছি। হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে নাই, হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন ""সুক্ষ সনাতন ধর্ম।""" তাহলে মতুয়া মত কে মতুয়া ধর্ম বলে কেন হরিচাঁদ ঠাকুরের বিরোধিতা করছেন আর বিভেদ সৃষ্টি করার পায়তারা চালাচ্ছেন???? আগে জানুন ভগবান কাকে বলে,, ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা কাকে বলে??? ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তা : ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয়। জন্ম-মৃত্যু রহিত, সর্বজ্ঞ, সর্বশক্তিমান। সমস্ত বিশ্বের নিয়ন্ত্রণ কর্তা, রক্ষা কর্তা, ধ্বংস কর্তা। """ঈশ্বরের কখনো বিয়ে হয়না, ঈশ্বর কখনো সংসার করে না, ঈশ্বর কখনো গুরুর কাছে দীক্ষা নেয় না। সনাতন শাস্ত্র মতে ঈশ্বর / সৃষ্টিকর্তা হলো "" ওঁ ""। রেফারেন্স গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা মতে ,,, "" হরি ""। এই "" ওঁ """কে কেউ কেউ হরি বলে ডাকে। হরিচাঁদ ঠাকুর তার দ্বাদশ আজ্ঞায় বলেছেন হরি মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে৷ ঈশ্বরে আত্বদান করতে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো বৌদ্ধপন্থী মতুয়া / জ্ঞানপাপী মতুয়া রা হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির প্রতিষ্ঠা করে হরিচাঁদ ঠাকুর কে ঈশ্বর মানা শুরু করে দিয়েছে।। এভাবে চলতে থাকলে আমিও কিছু ভক্ত বানিয়ে নতুন ঈশ্বর হতে পারবো ও নতুন একটা ধর্ম সৃষ্টি করতে পারবো৷। এবার আসুন জেনে নেই ভগবান সম্পর্কে : ভগবান : পৃথিবীতে যখন অধর্ম বেড়ে যায়, অন্যায়, অত্যাচার বেড়ে যায়,, হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়, তখন সৃষ্টিকর্তার ( ওঁ) এর অন্তরঙ্গা শক্তিকে অাশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার আসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের রক্ষা, সনাতন ধর্ম - সংস্কৃতি কে রক্ষা করার জন্য।। সনাতন ধর্ম রক্ষা করার কথা গীতার ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোকে বলা আছে। আর হরিলীলামৃত তে হরিচাঁদ ঠাকুর এই সনাতন ধর্ম কে বলেছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""। যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এছাড়া গীতার ৪/ ৮ এর ১টি শ্লোক ,, হরিলীলামৃতের ১৩৬ পৃষ্টায় আছে৷ পয়ার টি বিধবা রমনীর পয়ারের উপরে পাবেন তা হলো,, । """পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম্৷ ধর্মসংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে৷৷"""" এই যুগ অবতার গুলো মানবীয় গুন/শক্তি সম্পন্ন + ঈশ্বরীয় গুন বা শক্তি সম্পন্ন হয় এজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি। এই ভগবান গুলোর মাঝে মানুষের গুন আছে বলে এনারা বিবাহ করেছিল, খাবার খেয়েছিল। যুগের প্রয়োজনে সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য এক এক সময় এক এক ভগবান এসেছিল যুগ অবতার হিসেবে। এজন্য আমরা রামকে ভগবান বলি, কৃষ্ণ কে ভগবান বলি, বলরাম কে ভগবান বলি, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুকে ভগবান বলি, সর্বশেষ হরিচাঁদ ঠাকুর কে ভগবান বলি। তাই বলবো দয়া করে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ। ।
শিয়াসুন্নির একাত্ববাদ বিশ্ব দেখছে। সুন্নি জঙ্গি মুসলিমরা শিয়াদের খুন করছে, তাদের মসজিদে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বুঝিয়ে দেয়। আহমদিয়া মুসলিমদের কাফের মনে করে সুন্নিরা। আর কত বলবো! তুমি বরং বহুত্ববাদী হিন্দুধর্ম গ্রহণ করে নিজেকে মানুষের মর্যাদা দাও। এখানে বিভেদ আছে, বিদ্বেষ আছে, জঙ্গি নেই, খুনখারাপি ও নেই, পুরো গণতান্ত্রিক, যে কোন একটি মেনে চললেই হবে। মতুয়াদের বিরুদ্ধে কোন হিন্দুসম্প্রদায় দমনপিড়ণ, খুনখারাপি বা বিস্ফোরণ ঘটায়নি, মতুয়ারাও কোন হিন্দুকে খুন করেনি, হিন্দুদের মন্দিরেও কোন বিস্ফোরন ঘটায়নি। যত মত তত পথের ধর্ম। গণতান্ত্রিক ধর্ম হিন্দুধর্ম বা সনাতন ধর্ম।
@@nabinbairagi হো ভাই মুসলিমরা আসার আগে পৃথিবীর বেশিরভাগই পুর্তপুজারী ছিল।এমনকি কাবাশরিফের ভিতরেও ৩৬০ টি মুর্তি ছিল।এবং আমাদের নবিজির বাপ দাদারাও মুর্তিপুজা করত। মুর্তিপুজা এতই খারাপ যে আমাদোর নবিজী তার চাচার জন্য তার কবরে জিয়ারত করে তার জন্য আল্লাহর কাছে খমা চাওয়াতে সরাসরি আসমান হতে নবিজীর কাছে আয়াত নাজিল হল।যে কোন কাফের বা মুর্তিপুজারীদের জন্য আল্লাহর কাছে খমা চাওয়া যাবেনা। এবার বুঝেন কত জগন্য মুর্তিপুজা। আর আপনে যে বললেন পুর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল আপনার কথা ১০০% সত্য কিন্তুু তাদেরকে কি জোর করে ইসলামে আনা হয়েছে।উত্তর হবে না? তারা নিজেরাই জাতপাত প্রথায় অতীষ্ট হয়ে মুসলিম হয়েছিল।কারন ইসলামে কোন জাতপাত নেই একজন বাদশাহ এবং একজন জুতা সেলসইকারীর একই কাতারে দাড়িয়ে নামাজ পড়ে একপ্লেটে খানা খায়।সে জায়গায় হিন্দুদের কথা ভাবুনতো এরকম কি হবে
In Bangladesh Hindu and Muslims are same, not like India, u Hindu can say Chandan, chamar, Sudra, Napit , Dopa , kopali , can eat in the same table in Bangladesh, can go any school, can get any kind of job in Bangladesh, joy Bangladesh
Regarding the coments of Chakravarty: Yas Mr. Chakatti you are right. When Muslim attack they do not distinguish the Brahman and Sudra. But when the Brahman attack they only attack on the Sudra. Mr. Chakatti you must know the so called Sudra are now gaining knowledge about the past. They know the misdeeds of Brahman of last 3 thousands years. And Mr. Chakatti you must know that you are the priest of Sudra as you were Sudra once.
Dosse Mile Kori Kaj....Hari Jiti Nahi Laj Kono Gosthi ba Samaj ke Unnata, Developed hote hole..,.sei Gosthi/Samaj ke "Unitedly" kaj korte hobe Arthatt, kono Valo Rastay Ak Hoye Mantel Hobe Tai, Jago Matua, Jago Adi Uchha Brahman.....r Sei Vabe Jeevan Gathan Karo
এইটা কিন্তু ঠিক কথা না! আমৰাও নম:শূদ্ৰ! হৰিচাঁদ ঠাকুৰ কোনো দিনেই নিজকে পূৰ্ণানন্দ হৰি বলিয়া মানুসকে বলেন নাই! আৰ তোমৰা যাহা বলতে চাইতেছো তাহা হলো হিন্দু সনাতন ধৰ্মকে ভাগ কৰা!তোমৰা বেছি বুঝ বলেই আজ বাংলাদেশৰ হিন্দু দেৰ এই গতি! তোমাৰা নিজে বাংলাদেশৰ প্ৰধান মন্ত্ৰী হওয়াৰ জন্য মুছলিম লিগকে সমৰ্থন কৰে বাংলাদেশ আজ হিন্দু দেৰ ! আজ তোমাদেৰ বাংলাদেশে দাপট বেসি! তবে ভৰতে পালায়ে আসা মথুয়া দেৰকে বাংলাদেশে ফিৰায়ে নিয়ে কিছু সুবিধা কৰে দাও না কেনো? যে যোগেন্দ্ৰ মণ্ডল মুছলিম লিগেৰ সমৰ্থন কৰেছিল সে কথায় ৰে ভাই??? কই তাকেতো দেখিনা!!! হৰিচাঁদ ঠাকুৰ নিজে গৌৰ হৰিকে, প্ৰভু ৰামকে ও শ্ৰী কৃষ্ণেৰ গুণ কীৰ্ত্তন কৰেছিল! তিনি ব্ৰাহ্মণকে বাদ দেন নি! তিনি বলেছিলেন যে ব্ৰাহ্মণৰা যাতে হিন্দু ধৰ্মেৰ সকলকে সম দৃষ্টিতে লক্ষ্য কৰে সকলেৰ মংগল সাধন কৰে যাক! কিন্তু সেই দিন কিছু ব্ৰাহ্মণে তাহা কৰেন নি! তবে সকল ব্ৰাহ্মণ কিন্তু সেই অন্যায় কৰেন নি! একটি কথা আছে যে পায়খানা দুৰ্গন্ধ যুক্ত মল! তাই বলে মলদ্বাৰেৰ কোনো দোষ নাই ! তবে পায়খানাৰ দুৰগোন্ধ ঠেকাতে গিয়ে মলদ্বাৰ সেলাই কৰা চলবে না! যাই হওঁক! আমি কিন্তু কেউকে ছোট কৰাৰ জন্য এই কথা বলি না! ব্ৰাহ্মণৰা তাহাদেৰ লোভ আদি দূৰ কৰুক এবং সকলকে সংস্কাৰেৰ দ্বাৰা আদৰ্শ হিন্দু ৰূপে গঠন কৰে জগতেৰ মংগল কৰুক এই আমাৰ কামনা! কাৰণ ব্ৰাহ্মণ দেৰ অবদানকে বিশ্ব বাসী পৰিশোধ কৰতে পাৰবে না! তবে কিছু কিছু ব্ৰাহ্মণৰা তোমৰাও লোভটা কিছু লাগাম দিয়ে জগতেৰ মংগ কৰো! এই আমি বলতে চাই! বাৰ বাৰ সনাতন ধৰ্মেৰ ওপৰ যাতে আঘাত না হয়! হৰে কৃষ্ণ!
🙏 Dada, Apni ki thakur Horichand er naam sunechen. Tini Motua mot er procholon koren. Sudhu Bangladesh noi India r west bengal er thakur nagar eo onar mondhir royeche. Sohoj sundor sothik o juktisongoto jibon babosthar naam e Motua.
The upper classes of Hindus hate the Matua.But all men are equal in eye of Almighty.There is nobody as upper or lower.The classification among the Hindus is created by the Brahammon.The Matua should avoid or discard the Brahammon. They will be running according to their own way.
আনোয়ার ভাই জানোয়ার হওয়া ভালো নয়। জঙ্গিধর্ম ত্যাগ করা উচিৎ সভ্যশিক্ষিত মানুষদের। জঙ্গি সুন্নিরা শিয়াদের খুন করে, মসজিদ জালিয়ে দেয়। জঙ্গিধর্মের লোকেরা তো বিভিন্ন মুসলিম দেশে মুসলিমদের সঙ্গেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম করছে। আফগান দেখ, ইয়েমেনে দেখো। আরো আরো কত কি? পাকিস্তান দেখো। বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। মাদ্রাসার শুয়োরেরা মানুষকে জানোয়ার জঙ্গি বানায়। তুই নিজের ঘরের দিকে একটু নজর দাও।
Harichand thakurer Asol na chilo Haridas Biswas , Onar thakurda Thakur padobi bahohar korten. Tai sei hetu tini Haridas Thakur kintu adote Biswas. R kono obotar bongo poromporay obotar hote paren na . Tini chilen bole tar bongser sobai j tamon hoben eta vittihin. Botong ekhon jara onar bongsodhor Tara manush hisabeo khub e nimnomaner karon manusher karmo e holo tar asol porichoi. R amar mone hoi Matuya kono dharmo not eta sudhumatro somajer dhormiyo gorami theke beriye asar ekta motadorsho matro. R hari mane Bhagoban shree Nrayan Harichand Thakur noy. Tini Nimitto matro 🙏
Matuara nije nine pujo dichhe sune valo lagila karan brahaman er bara akal pareche bamoner chele ar bamnagiri karche na Assam pradesh e o anek assamese bises kare tribalder bibaha o pujai brahman darkar hai na harinam kare clapping dia bibaha hae jai very simple bibaha
Fast read ved purana Hindu Darsham than speak or go to read under rayon chakroborty fast read than speak do you no you know your pro father was bradman and mother was nomo
Bagchibau balchen Pratasmaraniya GURUCHAND THAKUR Brahman lagaten ebong Sachipati o Himanshupati Thakurra Brahman lagan ekhono. Hari Mandire Brahman keno nei tar kono aitihasik/puthigata praman na diye tini tarmata kare kichuekta hoye thakbe bole chaliye diechen. Sarbopari je GURUCHAND THAKUR yer pradarshita pathe chalenna , se jata pandit houkna kena matua motei nan... GURUCHAND THAKURyer theke jadi keu THAKUR HARICHAND adarsha besi bujhe thaken ba tar pradarshita pathe na chalen tabe tini matua name rajniti karchen ebong abassyai partyajjya ....