আমি আর কোন মেডিটেশন অডিওতে মনোযোগ দিতে না পারলেও এটাতে মনোযোগ দিতে আমার খুব একটা অসুবিধা হয় না ধন্যবাদ অনেক অনেক এত সহজ একটা মেডিটেশন অডিও উপস্থাপনের জন্য
Lovely video, but the background music is too loud and clashes with the voice over. It's becomes difficult to find peace with two sounds that compete with each other...
অহংকার, রাগ, ডিপ্রেশন ও মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠার একটি সেরা মেডিটেশন। এই মেডিটেশনটা নাভির উপর কনসেনট্রেশন করে করতে হয়। দাঁড়ানো অবস্থায় (ড্রেসিং টেবিল বা বড় আয়নার সামনে হলে ভালো হয়) অথবা শোয়া অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কাপড়ের ভেতর দিয়ে বাম হাতের তালু পেটের উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাতের তালুর ঠিক মাঝখানটা নাভিকে স্পর্শ করে থাকে এবং ডান হাতের তালু বাম হাতের তালুর উপরে নামাজের মতো অবস্থায় থাকে। আর সে অবস্থায় মনেপ্রাণে একথাগুলো অন্তরে জপতে থাকতে হবে, হে আল্লাহ্! তোমার নিরংকুশ ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের কাছে আমি চির পরাজিত, আত্মসমর্পিত ও ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পদানত ও চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবিকার ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবে হাত বাঁধা অবস্থায় কথাগুলো মনে মনে জপলে অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
অহংকার, রাগ, ডিপ্রেশন ও মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠার একটি সেরা মেডিটেশন। এই মেডিটেশনটা নাভির উপর কনসেনট্রেশন করে করতে হয়। দাঁড়ানো অবস্থায় (ড্রেসিং টেবিল বা বড় আয়নার সামনে হলে ভালো হয়) অথবা শোয়া অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কাপড়ের ভেতর দিয়ে বাম হাতের তালু পেটের উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাতের তালুর ঠিক মাঝখানটা নাভিকে স্পর্শ করে থাকে এবং ডান হাতের তালু বাম হাতের তালুর উপরে নামাজের মতো অবস্থায় থাকে। আর সে অবস্থায় মনেপ্রাণে একথাগুলো অন্তরে জপতে থাকতে হবে, হে আল্লাহ্! তোমার নিরংকুশ ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের কাছে আমি চির পরাজিত, আত্মসমর্পিত ও ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পদানত ও চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবিকার ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবে হাত বাঁধা অবস্থায় কথাগুলো মনে মনে জপলে অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
10 মিনিটে মন ভরছে না . 45 মিনিট বা এক ঘন্টার একটা ভিডিও দিন খুব সুন্দর লাগে করার সময় ৷আপনার কথা আমাকে মুগ্ধ করে ৷ ধন্যবাদ এরকম ভালো ভিডিও দেওয়ার জন্য ৷
অহংকার, রাগ, ডিপ্রেশন ও মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠার একটি সেরা মেডিটেশন। এই মেডিটেশনটা নাভির উপর কনসেনট্রেশন করে করতে হয়। দাঁড়ানো অবস্থায় (ড্রেসিং টেবিল বা বড় আয়নার সামনে হলে ভালো হয়) অথবা শোয়া অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কাপড়ের ভেতর দিয়ে বাম হাতের তালু পেটের উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাতের তালুর ঠিক মাঝখানটা নাভিকে স্পর্শ করে থাকে এবং ডান হাতের তালু বাম হাতের তালুর উপরে নামাজের মতো অবস্থায় থাকে। আর সে অবস্থায় মনেপ্রাণে একথাগুলো অন্তরে জপতে থাকতে হবে, হে আল্লাহ্! তোমার নিরংকুশ ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের কাছে আমি চির পরাজিত, আত্মসমর্পিত ও ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পদানত ও চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবিকার ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবে হাত বাঁধা অবস্থায় কথাগুলো মনে মনে জপলে অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
অহংকার, রাগ, ডিপ্রেশন ও মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠার একটি সেরা মেডিটেশন। এই মেডিটেশনটা নাভির উপর কনসেনট্রেশন করে করতে হয়। দাঁড়ানো অবস্থায় (ড্রেসিং টেবিল বা বড় আয়নার সামনে হলে ভালো হয়) অথবা শোয়া অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কাপড়ের ভেতর দিয়ে বাম হাতের তালু পেটের উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাতের তালুর ঠিক মাঝখানটা নাভিকে স্পর্শ করে থাকে এবং ডান হাতের তালু বাম হাতের তালুর উপরে নামাজের মতো অবস্থায় থাকে। আর সে অবস্থায় মনেপ্রাণে একথাগুলো অন্তরে জপতে থাকতে হবে, হে আল্লাহ্! তোমার নিরংকুশ ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের কাছে আমি চির পরাজিত, আত্মসমর্পিত ও ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পদানত ও চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবিকার ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবে হাত বাঁধা অবস্থায় কথাগুলো মনে মনে জপলে অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।
অহংকার, রাগ, ডিপ্রেশন ও মানসিক অস্থিরতা কাটিয়ে উঠার একটি সেরা মেডিটেশন। এই মেডিটেশনটা নাভির উপর কনসেনট্রেশন করে করতে হয়। দাঁড়ানো অবস্থায় (ড্রেসিং টেবিল বা বড় আয়নার সামনে হলে ভালো হয়) অথবা শোয়া অবস্থায় ঘুমাতে যাওয়ার আগে। কাপড়ের ভেতর দিয়ে বাম হাতের তালু পেটের উপর এমনভাবে রাখতে হবে যেন হাতের তালুর ঠিক মাঝখানটা নাভিকে স্পর্শ করে থাকে এবং ডান হাতের তালু বাম হাতের তালুর উপরে নামাজের মতো অবস্থায় থাকে। আর সে অবস্থায় মনেপ্রাণে একথাগুলো অন্তরে জপতে থাকতে হবে, হে আল্লাহ্! তোমার নিরংকুশ ক্ষমতা, আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের কাছে আমি চির পরাজিত, আত্মসমর্পিত ও ভূলুণ্ঠিত হয়ে নতিস্বীকার করেছি। আমার সমস্ত আমিত্ববোধ ও আত্মগৌরব তোমার শ্রেষ্ঠত্বের কাছে পদানত ও চূর্ন-বিচূর্ণ হয়ে ধূলোয় মিশে গিয়েছে। আমার মস্তক, নাক ও কপালকে তোমার মহিমাণ্বিত ও সর্বময় শ্রেষ্ঠত্বপূর্ন কুদরতী পায়ের সম্মুখে অবনত করে দিয়েছি যেন তোমার নিরংকুশ আধিপত্য ও শ্রেষ্ঠত্বের পদতলে তা পদদলিত হয়। তোমার কাছে আমার নিরংকুশ পরাজয়, আত্মসমর্পন ও নতিস্বীকারের প্রতীককে আমার নাভিতে চিরদিনের জন্য সীলমোহর করে দাও।।। আর তোমার সম্মুখে দণ্ডায়মান হয়ে আমার এই হাত বাঁধাকে সেই সীলমোহরের নিচে করা স্বাক্ষর হিসেবে কবুল করো। তোমার সামনে দণ্ডায়মান হওয়ার দিনেও আমাকে এরূপ পরাজিত ও আত্মসমর্পিত হয়ে দাঁড়ানোর তৌফিক দাও। তুমি যতক্ষণ পছন্দ করো আমাকে তোমার সম্মুখে বিনীত ও অবনত সেবিকার ন্যায় দাঁড় করিয়ে রাখো। এর দ্বারা আমার প্রতি সন্তুষ্ট হও এবং তোমার ক্রোধের আগুনকে নিভিয়ে দাও। আলহামদুলিল্লাহ্ এভাবে হাত বাঁধা অবস্থায় কথাগুলো মনে মনে জপলে অন্তরের সুপ্ত সমর্পনময় আবেগগুলো বাঁধ ভাঙ্গা জোয়ারের ন্যায় উদ্বেলিত হয়ে মন-মগজকে আল্লাহ্'র কাছে পরাজয় স্বীকার ও আত্মসমর্পনের অনুভূতি দ্বারা প্লাবিত করে দেয়। *নাভিকে দ্বিতীয় মস্তিষ্ক বলা হয়* । এটি মানুষের *সমর্পনময় আবেগকে জাগ্রত করার প্রাণকেন্দ্র* যা মানুষের জৈবিক অনুভূতি ও আধ্যাত্মিক অনুভূতি উভয়কেই পরিচালিত করে। এই সমর্পনময় আবেগকে যখন আধ্যাত্মিকতার দিকে পরিচালিত করা হয় তখন তা আল্লাহ্'র সামনে পরাজিত, আত্মসমর্পিত, অবনত ও ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অনুভূতি এনে দেয়।