বাঙালি সংস্কৃতির প্রাণ কোথায়? কলকাতা নাকি ঢাকা? Chandril Bhattacharya। মোস্তফা সারওয়ার ফারুকী। 

ধন্যবাদ ফেরদৌসী আপাকে কলকাতার মাঝে আমাদের বাংলাদেশকে সুন্দর ভাবে প্রেজেন্ট করার জন্য।

আমি ভারতীয় এবং একজন বাঙালী । আমি বাংলা ভাষা কে মাতৃ ভাষা হিসাবে পেয়ে সত্যি নিজেকে ভীষণ ভাগ্যবান মনে করি কারণ এত মিষ্টি একটা ভাষায় কথা বলার সৌভাগ্য কজনার হয়? অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্ট যখন ঘোষণা করে যে সেখানে বাংলা ভাষা পড়ানো হবে কলকাতা তে বসে আমার বুক টা গর্বে ভরে ওঠে, বা জাতি সংঘের মঞ্চে উঠে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মাননীয়া শেখ হাসিনা যখন বক্তব্য রাখেন বাংলা ভাষায় । আমার বুক টা যে ফুলে কত বড়ো হয় সেটা বলা ভীষণ কঠিন। এবং আমি প্রতি বছর আমাদের প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ এর প্রধানমন্ত্রী র ভাষণ শুনি। সত্যি বলতে পৃথিবীতে তে এত ভাষা ভাসীর মানুষ বসবাস করে কিন্তু কটা ভাষার মানুষ তার ভাষা কে বিশ্বের দরবারে উপস্থাপন করার সৌভাগ্য পেয়ে থাকেন । আজ ২১ এ ফেব্রুয়ারি যখন আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস হিসাবে পালন করা হয় সারা বিশ্বে তখন বোধ হয় বাংলা ভাষার জিত টাই হয় । ঢাকা বনাম কলকাতা বুঝি না..... আমি কলকাতা তে থাকলেও বাংলাদেশ কে আমার হৃদয়ের খুব কাছাকাছি রাখি। এবং ভীষণ একটা আত্মীয়তা র স্পর্শও অনুভব করি । ঢাকা কে বা বাংলাদেশ কে ভীষণ কাছের মনে হয় তারা কারণ টা বাংলা ভাষা ই । আমাদের ভাষা কে, আমাদের সংস্কৃতি কে নিভতে দিলে চলবে না । বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ভাষার এবং শ্রেষ্ঠ সংস্কৃতির তকমা পাওয়া এখনও বাকি আছে তো।

সুন্দর তর্কবিতর্ক !! কিন্তু শুভাপ্রসন্ন বাবু কবি নজরুল এবং হুমায়ূন কবির সম্বন্ধে যে ভাষা ( হম্বিতম্বি ) প্রয়োগ করলেন, এবং বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষা নিয়ে যেভাবে ব্যঙ্গাত্মক বক্তব্য রাখলেন --- --- তাতে উনি অন্তত পশ্চিমবাংলার সুস্থ সংস্কৃতির ভবিষ্যত তো দুরের কথা বর্তমান ভাবাই কষ্টকর !!

এত তর্ক বিতর্ক করার কি আছে । বাঙালি পৃথিবীর যেখানেই থাক বাঙালি বাঙালিই থাকবে।

অসাধারণ একটা বক্তৃতা অনুষ্ঠান। ধন্যবাদ আয়োজকদের।

আমি পশ্চিমবঙ্গের মানুষ। পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি জানতে গেলে বাংলা সিরিয়াল ও বাংলার মুখ্যমন্ত্রী র বক্তব্য দেখলেই বোঝা যাবে বাংলার সংস্কৃতির কি ভবিষ্যৎ।

আমি অনেক বার বাংলাদেশ গিয়েছি, বাংলা ভাষা সম্পর্কে বাংলাদেশের লোকজন যতটা সংবেদনশীল ও মনে প্রানে ভাষা ও সংস্কৃতিকে লালন করে সেই তুলনায় আমাদের পশ্চিম বঙ্গে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব দিনে দিনে হারিয়ে যাওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে,

আমি বাংলাদেশী কিন্তু কোলকাতার বাংলা সাহিত্য আমায় টানে। খুব সুন্দর একটি অনুষ্ঠান ছিল, তবে ধর্ম টেনে আনার মত ছেলে মানুষি না করলেও পারতো। কারন ইসলাম এদেশে পাকিস্তানীরা আনেনি। তারা আসার অনেক পূর্বেই ইসলাম এদেশে ছিল। একদিকে কোলকাতার ডাইভার্সিটি দেখাচ্ছেন আবার বাংলাদেশে ইসলামী সংস্কৃতির মিশ্রণে তিরস্কার করছেন এটা তো Double Standard হয়ে গেলে না?

এপার উপারে আমরা যারা বাংলা ভাষায় কথা বলি আমাদের একে অপরের প্রতি মনের টান শুধু বাংলা ভাষার জন্যই যুগের পর যুগ টিকে থাকবে। এসব তর্ক আগামিতে আরও হবে,কিন্তু আমরা মায়ের ভাষার সম্মান টুকু করতে জানি। ভালবাসতেও ভুলিনি…… শুভ কামনা

সঞ্জয় বাবু,বক্তব্যে অসাধারণ শব্দচয়ন, অকাট্য তথ্য নির্ভর যুক্তিতে শ্রেষ্ঠ বক্তা।

কোলকাতা হউক ঢাকায় হউক, বাঙ্গালী সংস্কৃতি বলে এখন আর কিছুই নাই,এখন আছে, ইন্টারনেটর কল্যানে জগাখিচুরি সংস্কৃতি।

শ্রদ্ধেয় শ্রীজাতকে অভিবাদন ! অদ্ভূত বলেছেন ।

ঢাকা বাংলা ভাষার সৃষ্টি সাহিত্য যেভাবে রক্ষা করছে তার প্রশংসা না করে পারছি না।‌ কারণ তাঁদের সাহায্য পেয়ে বা়ংলা গল্প, উপন্যাস পড়ার সুযোগ পেয়েছি । আমি কৃতজ্ঞ। বাংলাদেশ থেকে প্রস্তাব ছিল বলে বাংলা আজ একটি আন্তর্জাতিক ভাষা।

হিন্দি সংস্কৃতির বেড়াজালে পরে পশ্চিম বাংলার মানুষ বাংলা ভাষাকে অবজ্ঞা করছে এবং দিন দিন বাংলা ভাষা ভুলে যাচ্ছে যা খুবই দুঃখজনক...মনে রাখবেন, ভারতবর্ষে বাংলা ভাষায় প্রথম রবীন্দ্রনাথ নোবেল পেয়েছিলাম তখন হিন্দি বা অন্য ভাষার কেউ নোবেল পাইনি..এর মানে কি বাংলা হলো ভারতবর্ষের সবচেয়ে উন্নত ভাষা।

যাই হোক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হওয়ায় বাংলা ভাষা নিজস্ব একটা আশ্রয় পেয়েছে।

২১শে ফেব্রুয়ারি যেমনি বাংলাদেশের বাংলা ভাষার আন্দোলন এক অভাবনীয় আন্দোলন ছিল তেমনি ১৯৬২ ইংরেজিতে বাংলা ভাষার দাবিতে যে আন্দোলনের হয়েছিল আসামের শিলচরে ও ১১ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলা ভাষার অধিকার অর্জন করেছিল। সেই বাংলা ভাষার আন্দোলনের ইতিহাস কে মনে রাখার ও প্রয়োজন আছে।

সঞ্জয় স্যার মন ছুঁয়ে গেছেন 😊 প্রাণের বাংলা ভাষা এপার ওপারে দুপাশেই ছেঁয়ে থাকুক..

প্রাণের ভাষা টিকে থাকুক হাজার বছর ধরে এপার ওপার বাংলায়😍🥰

আমরা বাঙালি, আমরা গর্বিত ভারতীয় তোমরা বাঙালি, তোমরা গর্বিত বাংলাদেশী। বাঙালি সংস্কৃতিকে তিনিই ধারন করেন যিনি বাংলাভাষাকে ভালোবাসেন। বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারন করে থাকার জন্য কোলকাতার অথবা ঢাকার হতে হবে এই বিতর্কটাই হাস্যকর। ওরা বড়ো শহর বলে? কেনো? বাঙালি সংস্কৃতিকে খুলনা, চট্টগ্রাম, আগরতলা, শিলচর সবাই ধরে রেখেছে, হৃদয় দিয়ে ধারন করে রেখেছে। আপনাদের ঝগড়া বিবাদ এগুলো বন্ধ করুন। সবাই উন্নতির চেষ্টা করুন। মৌলবাদ বর্জনের চেষ্টা করুন । অনেক অবাঙালি , 'আমরা জন্মসূত্রে যারা বাঙালি' তাদের চেয়েও বেশী বাঙালি - ভালোবেসে বাঙালি। ওনারাও কিন্তু বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারন করে চলেছেন।

শুভাপ্রসন্ন বাবুর বক্তব্যে সাম্প্রদায়িকতার গন্ধ পাওয়া যায়।তাঁর কাছ থেকে এমন বক্তব্য অপ্রত্যাশিত।

সঞ্জয় বাবু অসাধারণ বক্তব্য দিলেন, আসলে আপনি তর্কের জন্য নয়, যা বলেছেন তা সত্যি কথা। সত্যি কথা বলতে গেলে এমনি পাওয়ার চলে আসবে গলায়। ঢাকা এগিয়ে যাবে সারা বাংলাদেশ ও বাঙ্গালীূদেরকে নিয়ে।

বাংলা ও বাঙালির সব কিছুই এখন বাংলাদেশে আছে। এখানে সিরিয়াল বাংলাতে হয় কিন্তু হিন্দি গান ও হিন্দির ছাপ স্পষ্ট। বাংলাদেশের মানুষ সব সময় একটা বাঙালি ঐতিহ্য ধরে রাখতে চেষ্টা করছে। আর আমরা এখানে বিন্দাস শব্দ ব্যাবহার আপত্তি নেই শুভাপ্রসন্নের। কিন্তু জী তে আপত্তি। আর বাংলাদেশ যে ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তা দেখে ঈর্ষান্বিত হতে হবে। সঞ্জয় বাবুকে আমার অশেষ ধন্যবাদ।

মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Anusthanti sanchaloker sundar uposthaponr jonnoi upobhog korlam. Thanks.

আমরা সবাই বাঙালি। এটাই বড় কথা। হিন্দু-মুসলমান যে যাই হোক, মুখের ভাষা, মাতৃভাষা তো বাংলাই।।।।

এই বিতর্ক দেখে আমার হাসি পায়। এপার বাংলা, ওপার বাংলা সবই বাংলা। আমরা বাঙ্গালী। কিছু ক্ষেত্রে হয়তো পশ্চিমবঙ্গ কিছুটা এগিয়েছে কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে। এসব নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে কিভাবে একসাথে বাংলা ভাষা কে সমৃদ্ধ করা যায় সেটা নিয়ে ভাবা উচিত।

এক সময় এসে বাংলাদেশের বাংলাভাষা অবশ্যই নিজশ্ব ধারায় চলবে। যেমন, আজকে বাংলাভাষা আসামে ও উড়িষ্যায় তাদের নিজশ্ব ভাষা অহমিয়া ও উড়িয়া পরিবর্তিত হয়েছে।

.. . . জন শ্রেষ্ঠ সা‌হি‌ত্যিক হ‌লেন: সৈয়দ শামসুল হক, শামসুর রাহমান, ‌আখতারুজ্জামান ই‌লিয়াস, হাসান আ‌জিজুল হক, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, নি‌র্মেলেন্দু গুণ, হুমায়ুন আহ‌মেদ, শ‌হিদুল্লাহ কায়সার, জ‌হির রায়হান, হুমায়ুন আজাদ, হেলাল হা‌ফিজ, সে‌লিম আল দীন, আহ‌মেদ ছ`ফা, জ‌সিম উ‌দ্দিন, বেগম সু‌ফিয়া কামাল, সে‌লিনা হো‌সেন, মুহা. জাফর ইকবাল, শওকত ওসমান, আ‌নোয়ার পাশা,আ‌নিসুল হক. . . . ঁএ‌দের চিনেন তো; না-‌কি শুধু‌ নি‌জেরটাই চিনেন? ??

২য় বক্তা সংস্কৃতির সংজ্ঞাই জানেন না মনে হয়। আমি বরিশালের ছেলে, আমার মায়ের ভাষাই আমার সংস্কৃতি। আমি এই মাটির সন্তান, এই মাটির ভাষা, চিন্তা, ব্যবহার, উচ্ছাস, আর্তনাদ প্রকাশের ধরনই আমার সংস্কৃতি। কোলকাতার সংস্কৃতি উচ্চ শ্রেনীর নিয়ন্ত্রণে এখনো আটকে আছে। কিন্তু বাংলাদেশের সব শ্রেনীর জীবন ও ভাষার এক গতিময় মিশ্রণ আছে সংস্কৃতিতে। গান, কবিতা, সিনেমা, নাটক, উপন্যাস সব জায়গায় সমগ্র দেশের সংস্কৃতি ও আচরণ স্পষ্ট ফুটে ওঠে।

জীবন যেখানে যত বেশী চ্যালেঞ্জিং, লেখক অথবা স্রষ্টা সেখানে তত বেশী সমৃদ্ধ এবং বহুমাত্রিক। সম্ভবতঃ এ কারণেই কলকাতা এগিয়ে থাকে।

একটি সুন্দর আলোচ্য বিষয় নিয়ে কথা হলো, ধন্যবাদ সবাইকে।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী সাহেব যা বলসেন, আমার কাসে মনে হলো, তিনি সেরা

জ্বী শব্দটা, জেঁ আজ্ঞের মত দাসানুদাসের মতো নয়, জ্বী হলো কাউকে সন্মান ও ভদ্রতা দেখানো।

আমি তামাক খেতে ভালবাসি বলেই এটা সাস্থ্য সম্মত এমন বলা যাবেনা, ঠিক তেমনি ঢাকা বনাম কলকাতা বিতর্ক ভাললাগে কিন্তু এর হার-জিৎ দেখা ছাড়া আর কোন পুলক নেই, এখানে ঢাকার অবারিত দ্বার, রাষ্ট্রীয় ভাষা বাংলা সেখানে অবাধে চলবে এবং অন্য প্রয়োজনীয় ভাষা গুলোর অনুশীলনও ব্যাহত হবেনা। কিন্তু বাংলা যখন কোলকাতা যেয়ে আন্চলিক ভাষা হয়েছে এবং গড্ডলিকার টানে দীল্লিভিমুখি তখন এর মুমুর্ষতাকে বাঁচানো দুঃসাধ্য । কে কোথায় জন্ম হয়েছে, কোথায় ভাষার অনুশীলন হয়েছে এটা মুখ্য নয়, এটা সুযোগ ও সময়ের ব্যাপার মাত্র ।বর্তমানে যদি ঢাকা মাতৃভাষা অনুশীলনের শ্রেষ্ঠত্ব বা স্হান পায়, তবে তারা নেতৃত্ব দেবে, এখানে রাজনীতি বা ধর্মীয় গোঁড়ামির কিছু আছেকি ? বিশনা তর্কে ধর্মই শুধু মাত্র রাজনীতি ও ভাষা- সংস্কৃতিকে প্রভাবিত করে দেশে দেশে, শব্দও অভিবাসী হয় ফলে আমাদের শব্দ যেমন বিদেশে পাড়ি দিয়েছে তেমনি বিদেশী শব্দ গুলোও আমাদের ঘরে স্থান পেয়েছে, যেমন-জল পানি হয়েছে কিন্তু ইরান (আব্), আরবি (মাঈ), অতএব জল শুকিয়ে যাবার ভয়ে এঘর- ওঘর করেছে, বেশী দূর এগোয়নি অর্থাৎ (উর্দু বা হিন্দি) বাংলায় এসে শব্দটি থেমে গেছে। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য যে, যদি নিছক ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে যদি আমরা ফারসি বা আরবিকে নির্বাসন করতে চাই তবে অবিভক্ত ভারতের ৩৬৫ টা প্রিন্সেস ষ্টেট সরিয়ে ভারতের যা অবস্থা হবে তেমনি বাংলা ভাষায়ও তেমন হবে। সহস্র উদাহরণ থাকলেও আমি দু-একটা দিচ্ছি যথা বাবা, বাকি, পাংখা (পাখা), রকম, শীত, নগদ,কলম,খারাব, সিদা (সোজা) গরীব,জরুরী, দোকান, বাদ, তাজা, তারিখ, বিলাত(বালাদ), নগদ (নাকাদ), সাবান (হাবুন), ফায়দা, মানা (নিষেধ) জানোয়ার, মুশকিল, হাযির, মালিক, রাযি, বিদায় (বিদা’), সাহেব (সাহাবা) যা’ বাদ দিলে বংলা ভাষার টনক নড়ে যাবে । যাহোক ফার্সির ব্যবহার এত যে আমরা জানিনা কতগুলো ফার্সি হতে পারে। তবে হাঁ, বাংলা ভাষা রাজনৈতিক বা ধর্মীয় কারণে বাংলা ভাগের সাথে সাথেই অজান্তেই মুসলিম বাংলার রূপ পাচ্ছে । সুতরাং বাংলা ভাষা বা মুসলিম বাংলা ভাষা ঢাকা থেকেই আপন রূপে স্থায়িত্ত লাভ করবে অপ্রতিরোধ্য গতিতে যা’ সংগত কারণেই অতিশয় বাস্তবতা ।হাঁ মহা কবি কায়কোবাদ এর নাম অনেকেই যেন ভুলে গেছেন মনে হয়। যাহোক বাংলা ভাষাকে অলংকৃত করার জন্যে আমার কোন ভাবেই মনে হয়না যে কোলকাতা যেতে হবে, ধন্যবাদ সবাইকে ।

বাঙ্গালী সংস্কৃতি শুধু ঢাকা কিম্বা কোলকাতা কেন্দ্রীক নয়; এর চেয়েও পুরোনো। আমরা চর্যাপদ, আলাওল ইত্যাদি যেন ভুলে না যাই।

আজকের এই অনুষ্ঠানের আয়োজক সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আসাম থেকে।

Highly intellectual deliberation... My honour for all distinguished participants. Narratives is logical...

যখন ১৯৫২ সালের,২১ সে ফেব্রুয়ারি আসে তখন কলকাতার হিস্টরি আসে না। ঢাকার কথায় আসে সাথে বাংলাদেশের নাম আসে, তাদের কেও বুজতে হবে তারা ভারত এর একটা অংগরাজ্য, আর ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী কোনো দেসের অংগরাজ্য নয়

দুই বাংলা এক হোক, জার্মানদের মত। সাম্প্রদায়িকতা বন্ধ হোক।

বাংলাদেশ ই বাংলা সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। বাংলাদেশে বাংলার মুখ জীবন্ত। ফারুকীর টেলিভিশন এর মত ছবি কলকাতায় হয় না। জয় বাংলা।

I can say from the core of heart that in bengali drama is way ahead of west bengal in the segment of bengali culture

সবই ঠিক আছে। কিন্তু চন্দ্রিল দার সঞ্চালন খুবই ভালো হলেও ওনাকে সঞ্চালনের জায়গার থেকে পক্ষে বা বিপক্ষের একজন বক্তা হিসেবে ভালো মানায়।

ভিডিওটা দেখতে খুবই ভালো লেগেছে । একটা কথাই বলার , স্ক্রিনের ওপর culture & politics কথাটি না থাকলে চোখের আরাম হতো । ধন্যবাদ

চমৎকার অনেক মজার একটা অনুষ্ঠান দেখে শুনে ভাললাগল।

কলকাতা বাংলা সংস্কৃতির রাজধানী ছিলো বৃটিশ ভারতের রাজধানী যতো দিন কলকাতায় ছিলো ততোদিন। আমি ২০১০সালে কিছু দিন কলকাতায় ছিলাম কিন্তু কলকাতার কোথাও বাংলা বা বাংলা সংস্কৃতির চোখে পড়ার মতো অস্তিত্ব খুঁজে পাইনি।

এতো সুন্দর মনন বিকাশের বিতর্ক প্রশংশা করে শেষ করা যায়না। বিতর্কে অন্যান্য প্রসঙ্গ নিয়্র কিছু বলবোনা তবে এই ধরনের দারুন বিতর্কে কোন দেশ / ভাষা কে ছোট করলেও সেইখান থেকে দুঃখ পাইনা কারণ বিতর্ক মানেই তো কোন ছোট ছোট সন্দেহর বিষয়গুলোই উত্থাপন করা।মেইনলি এই ধরনের বিতর্কে শিক্ষনীয় কিছুই থাকে।।

চমৎকার লাগছে অনুষ্ঠান টা

দারুণ একটি উদ্যোগ।

আমরা বাংলাদেশের বাঙালী রা বাংলা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি, মাতৃভাষা দিবস পালন করছি,সারা দেশে বাংলা লেখা লেখি বোর্ড, ব্যানার,পোস্টার,পেপার,গোটা বাংলায় বাংলা ভাষী,বাংলাকে ভাষাকে মনে প্রানে ভালোবাসি,তাই ঢাকাই বাংলার ঐতিহ্য ও ভবিষ্যত

Does not matter whether we are from Kolkata or Dacca. We are all Bengali . Please remember that a large no of Bengali in Kolkata are from Bangladesh and a large no of Bengalis in Dacca are from Kolkata. So it is good in both the places and we should be proud that we are all Bengalis speaking "Bangla".

সঞ্চালনা অনেক উন্নতমানের।ধন্যবাদ সঞ্চালক ভাইকে।

ঠিক এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ব্যান্ডের গান কলকাতার থেকে ভালো ।

দারুণ লেগেছে। অসাধারণ আলোচনা।

সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় আপনাকে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। আপনার আগের বক্তৃতায় বলি, তার জ্ঞান টা তার মাঝেই সীমাবদ্ধ। বাহিরে বিলানোর যোগ্যতা অর্জন করেননি। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু। আমাদের একটা বাংলা ভাষার দেশ দিয়েছেন, বাংলা কে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ এর পর ২য় বাংলার মানুষ যিনি শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্বের দরবারে নিয়ে গিয়েছিলেন জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিয়ে। তার কন্যা শেখ হাসিনার চেষ্টায় আজ পৃথিবী ময় ২১ শে ফেব্রয়ারী। আর কি চাই। একদম সত্যি তিনি যে বিতর্কিত দু চারটি কথা বললেন তা পূর্ব বাংলা আশীর্বাদে। সুচিত্রা সন্ধা শংক ঘোষ প্রণবমুখার্জি, জ্যাতি বাবু, রায় পরিবার, গীতা দও,হাজার লক্ষ মেধা আজ গিয়ে কলকাতা কে সমৃদ্ধ করেছেন।

Khub valo laglo. Suvaprasannor boktobyo chara.

আমি মনে করি দুই বাংলাই বাংলা সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করে চলেছে।

ঢাকার অতীত ইতিহাস না জেনেই ঢাকা সম্পর্কে বিতর্ক করলে এমনই হবে। ঢাকা যখন ১৬১০ সালে বাংলার রাজধানী এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র তখন কলকাতা শহরের জন্মও হয় নি। কলকাতা তখন ধানক্ষেত। উপনিবেশ আমলে ঢাকা পিছিয়েছে এই কথা সত্য তবে স্বাধীন বাংলাদেশে ঢাকাই বাংলার সাংস্কৃতিক ভবিষ্যৎ।

Swapnomoy সত্যি বলার জন্য ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ শ্রীজাত বাবু,সঠিক কথা।

ধন্যবাদ মোস্তাফা সারোয়ার ফারুকি

We are Bangladeshi Banglali.

ঢাকার নাটক আর কলকাতার নাটক দেখুন তাহলেই সংস্কৃতি বুঝতে পারবেন।

Chandil bro you're just fantastic I admire you a lot.. Keep going with your crystal clear mindset and lecture🙏🙏🙏

কলকাতা আমাকে টানে ,বাংলা সংস্কৃতির অতীত সোনালী দিনগুলির জন্য,কিন্তু বাংলা সংস্কৃতির ভবিষ্যৎ ঢাকায়

কোলকাতার ওনারা খুবই আক্রমানাত্বক মনে হল।বিপরিতে বাংলাদেশের ওনারা বিনয়ই।

দারুণ প্রথমাংসের সংক্ষেপ একটা ক্লিপ চাই । নিজেরা এডিটে আগ্রহি নই । আত্ম শুদ্ধির একটা দিশা হবে মনে করি ।

বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করে ভারত বর্ষের অন্য কোনো রাজ্যেএকটা চাকুরি পাবেন না।কিন্তু বাংলাদেশে পাবেন । তাই নিঃসেন্দহে বলা যায় ঢাকাই হবে বাংলা সাহিত্যের ভবিষ্যত গন্তব্য কলকাতা নয়।

তবে বর্তমানে এইটা আমার লক্ষণীয় বলে হয়েছে যে বাংলাদেশের চলচিত্রে ইংরেজী ভাষার বর্ধনশীল ব্যবহার ।

কোলকাতা বনাম ঢাকার ডিবেট শুনলাম। এখানে রেশ শ্লেষ এগুলোই প্রাধান্য পেয়েছে। কোল্কাতার তার্কিকদের দাদাগিরি সুলভ বক্তব্য ভাল লাগেনি। আবার বাংলাদেশীদের উদারতার বিষয়টি হৃদয় ছুঁয়েছে। সবচেয়ে ভাল লেগেছে চন্দ্রিলের বক্তব্য।

মোস্তফা ফারুকী ধন্যবাদ।

মনের কন্দরে যে কথাগুলো গুমরিয়ে গুমরিয়ে আর্তনাদ করছিল তার খানিক ব্যক্ত হলো বিদগ্ধজনের খোলামেলা ও দুর্লভ এই অনুষ্টানটির মাধ্যমে।তাই উদ্যোকতাদের মহৎ আয়োজন কে মোবারকবাদ (মুসলমানি বাংলা) জানাই।

শুভাপ্রসন্নবাবুকে ঝামা ঘসে দেবার জন্য ধন্যবাদ সঞ্জয় বাবুকে।

আমার আদি পূর্ব পুরুষের, চর্যাপদ যুগের অসীম বৃহত্তর সামষ্টিক একত্রিত একটা বঙ্গভূমির বাসিন্দা হতে মনটা অনেকদিন ধরে ছটফটিয়ে কেঁদেই চলছে।।

ফারুকি স্যার কে ধন্যবাদ

অসাধারণ শ্রী জাত।

কলকাতার বাঙালি সংস্কৃতি এখন হিন্দিয়ানা বাঙালি আজকাল ভোজুরি গান শোনে আর westernise হয়েগেছে, তবে এই আলোচনা হওয়া খুগ ভালো লাগলো।

শ্রীজাত অসাধারন।

West Bengal's today culture is : to avoid speaking in Bangla, to talk in street and shops in Hindi and force children to talk in English.

স্বপ্নময়ের কথাবার্তা আসলেই স্বপ্নের মতো।

আমরা এপার নিয়ে কখনোই বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করতে পারবো না , আমারা একে অপরের পরিপূরক 🙏🙏

সন্জয় দা সত্যি অসাধারণ

শ্রীজাত দা অসাধারন

Unique discussion

Khub manograhi aalochona.

কলকাতার ভদ্রলোক ভাষার যে বৈচিত্র এই ব্যাপার নিয়ে কিছুই জানে না। ভাষা হলো এমন একটা জিনিস যেটা প্রতি ১০ কিলোমিটার পর পর বদলায়। আমরা বাংলাদেশ বাসী এই ব্যাপার নিয়ে খুশি যে আমাদের দেশে সব ব্যানার/সাইনবোর্ডে বাংলা থাকে কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে গেলে দেখা যায় যে হিন্দি আর ইংলিশের তলে বাংলা থাকে মাঝে মাঝে বাংলা দেখাই যায় না।

ফারুকীর যূক্তিটিই সঠিক ছিলো।আমি মনে করি।

Congratulations for all of us for arrange Talks about Bengali Language Development purpose.

ঢাকা হোক কলিকাতা হোক সবাই মিলে বাংলা সংস্কৃতি রক্ষা করতে হবে আর বাংলা ভাযাকে রক্ষা করতে হবে

দুই বাংলাকে আলাদা ভাবে দেখতে চাইনা,কাটাতারের বেড়া থাকলেও চিন্তা মননে আমরা এক এটাই ভাবতে চাই।

দুর্দান্ত শ্রীজাত ..

I feel proud to have such a debet

অসাধারণ জ্ঞানগর্ব বিতর্ক, অসাধারণ

আমরা বাংলাদেশী মুসলিমরা দাদাবাবুদের সম্মানের চোখে দেখলেও দাদাবাবুরা দাঁড়ি-টুপি ওয়ালাদের ছিঃ ছিঃ করে।

সঞ্জয় বাবু ভুলে গেছে ওপারে উর্দু চাপানো হয়েছিল।এপারে নয়।

আমি জানি না বাংলাদেশে বাংলা সংস্কৃতির কতটা বিকাশ হচ্ছে বা হবে কিন্তু বাংলাদেশে যে একটা মুসলমানি ছোঁয়া বাংলা সংস্কৃতির বাধার কারণ হতে চলেছে সেটা social media টে দেখা যাচ্ছে।

বিশ্বের বাঙালি এক হও এক হও এক হও।

Ami Akbar Kolkata gea chi lam ghurty . amr khub iccha chilo kolkatr bangla sunar kintu ami gea dekhlam 80% manus english hindi other vasa boly . amu khun upset hoya chi. that's all tnx all of them every one is good

Bengali culture of ❤️ heart is in the stage only.

স্বপ্নময় চক্রবর্তী দুর্দান্ত সত্য বলেছেন । 👌👌👌👌👌